নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
"সকলের তরে সকলে আমরা, প্রত্যেকে আমরা পরের তরে"
যে মানুষ পাবলিক পরীক্ষায় পাস করা শিক্ষার্থীর সর্বমোট সংখ্যা ও পাসের হারের পার্থক্য বুঝে না সে কেমন করে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য হয়
দৈনিক প্রথম আলো খুলে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য, আবদুল মান্নান এর "শিক্ষার মান, কোচিং ও শিক্ষা-বাণিজ্য" কলাম পরে তার নিজের শিক্ষার মান সম্বন্ধে সন্দিহান হয়ে পড়লাম। তার নিজের অর্জিত ডিগ্রীটা ১৯৬৫ সালের আইয়ুব ডিগ্রী অথবা ১৯৭৩ সালের তোফায়েল ডিগ্রী নাতো?
উনি কি লিখেছেন একটু পড়ে দেখেন সবাই:
"এখন শিক্ষার ব্যাপক বিস্তার ঘটেছে। বাড়ির ছেলেমেয়েরা স্কুল-মাদ্রাসায় পড়ছে। পরীক্ষায় পাস করা তেমন কোনো বিষয় নয়, কারণ পাঠশালায় গেলে একজন শিক্ষার্থী পাস করবে, তাই স্বাভাবিক। পাঠশালায় কেউ ফেল করতে যায় না। সুতরাং, এত ছেলেমেয়ে পাস করলে বিচলিত হওয়ার কিছু নেই।
তবে পুরো বিষয়টা অনেকটা অপ্রত্যাশিতভাবে সামনে চলে আসে, যখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষায় শতকরা ১০ থেকে ১৫ জন ভর্তির জন্য মনোনীত হলো। পুরো বিষয়ে আরও উত্তাপ ছড়াল যখন ইংরেজি বিভাগে ভর্তির জন্য মাত্র দুজন পরীক্ষার্থী নির্বাচিত হলো। সবাই সমস্বরে চিৎকার শুরু করে দিয়ে বলল, এত ছেলেমেয়ে পাস করল, গোেল্ডন এ প্লাস পেল—তাহলে এত বিরাটসংখ্যক পরীক্ষার্থী ফেল করে কীভাবে?
============================================
বিষয়টা তো পাস-ফেলের বিষয় নয়। আসল বিষয় হচ্ছে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আসনসংখ্যার তুলনায় পরীক্ষা দিয়েছে অনেক বেশি। সুতরাং, ভর্তি হতে না পারার সংখ্যা তো বাড়বেই।
============================================
সামনের বছর যদি আরও বেশিসংখ্যক শিক্ষার্থী এইচএসসি পাস করে আর ঢাকা বা অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের আসনসংখ্যা অপরিবর্তিত থাকে, তাহলে অবস্থা এই বছরের তুলনায় তো আরও খারাপ হবে। এটি সাধারণ গাণিতিক হিসাব।"
"শিক্ষাকে শ্রেণীকক্ষে ফিরিয়ে আনতে পারলে সমস্যার অর্ধেক সমাধান হয়ে যাবে। যেসব শিক্ষক এ কাজ করতে অক্ষম তাঁদের আলু-পোটলের ব্যবসা করা ভালো।"
আসেন সবাই মিলা চান্দা দিয়া উনারে কাওরান বাজারে আলু-পোটলের ব্যবসায় বসাইয়া দেই; দিনে আলু-পটল বেচবো আর রাইতে দিনের অবিজ্ঞতার আলোকে দৈনিক প্রথম আলোতে শিক্ষা বিষয়ক কলাম লিখবো।
২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১১:৫৩
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
২| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১১:৪৯
সরদার হারুন বলেছেন: থাক, খন্ডিত সংবাদ দিয়ে একজনকে অপমান করে কি লাভ আপনার ?
২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১১:৫৭
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: "খন্ডিত সংবাদ" বলতে আপনি কি বুঝাতে চাইলেন?
আপনি কি বুঝতে পেরেছেন আমি তার কি ভুলটা নিয়ে কথা বলেছি?
এই নিন পুরো লিখা পরুন। পরে দেখুন কি লিখেছে।
শিক্ষার মান, কোচিং ও শিক্ষা-বাণিজ্য
৩| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১১:৫২
বিডি আইডল বলেছেন: সব দুষ মতি আলুর
২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১১:৫৭
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন:
৪| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ২:০২
ভিটামিন সি বলেছেন: আরে এই হালার পুত পা চাইট্যা উপাচার্য হইছে। এর মাথায় শিক্ষা নামক কিছু নাই। তার দুই চোখে খালি পা চাটার দৃশ্য।
৫| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ২:৪৬
সরদার হারুন বলেছেন: মানুষকে গাল দেয়া যায় দু'প্রকার,
১.অশালীন ভাষায়
২.ভদ্র ভাষায় ।
আপনি কি মনে করেন তার কোন গুন না থাকলে
তাকে বর্তমান পদে নিয়োগ দেয়া হয়েছে । ?
তার লেখা পড়তে চেষ্টা করবো।
ধন্যবাদ ।
৬| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৩:০৫
সরদার হারুন বলেছেন: আপনার কথামত তাঁর লেখাটা পড়েছি। তাঁকে আমি চিনিনা তার নামও শুনেছি
বলে মনে হয়না।
যা হোক তার লেকার মূল কথা হলো শিক্ষকরা যে মেধাটা কচিং সেন্টারে খাটান সেটা কলেজে খাটান না ।
ধন্যবাদ ।
৭| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৩:৫২
ধূসরছায়া বলেছেন: যোগ্য লোকজন বাদ দিয়ে অলদ-বলদ ধইরা উপাচার্য বানাইলে এইরকম আরও কতো আশ্চর্য হইতে হইব ওইটা কে জানে! আর যারা তেনারে অপমান করতেসে বলে কানতে আছেন তাগোর জন্যে–“বিষয়টা তো পাস-ফেলের বিষয় নয়। আসল বিষয় হচ্ছে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আসনসংখ্যার তুলনায় পরীক্ষা দিয়েছে অনেক বেশি। সুতরাং, ভর্তি হতে না পারার সংখ্যা তো বাড়বেই।সামনের বছর যদি আরও বেশিসংখ্যক শিক্ষার্থী এইচএসসি পাস করে আর ঢাকা বা অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের আসনসংখ্যা অপরিবর্তিত থাকে, তাহলে অবস্থা এই বছরের তুলনায় তো আরও খারাপ হবে। এটি সাধারণ গাণিতিক হিসাব।"
যা কইতে চাইসেন ওইটা ঠিক কইরা কইতে পারেন নাই, নাকি ব্যাপারটা তিনি বুঝেনই নাই কে জানে?
৮| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৮
আশ্রাফনী বলেছেন: ভাই , আপনি মাঝখানের একটু লিখা দিয়ে কিভাবে একজন মানুষকে নিয়ে আজেবাজে কথা বলছেন। উনার পুরো লিখাটা পড়ে মনে হচ্ছে আপনি উনার পুরো লিখাটা হইতো পড়েন নাই না হই উনার লিখাটা বুঝার ক্ষমতা আপনার
এখনো হইনি অথবা আপনার কোচিং সেন্টার ব্যবসা আছে।
৯| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১১:২০
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: সব সময় ক্ষতাসীন দল করেন শিক্ষা লাগবোনা।
যত তেল বেশী তত বড় পোষ্ট। সিম্পল ম্যাথ।
১০| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:৩৩
ইসপাত কঠিন বলেছেন: দেশের এই ধরনের বর্তমান বুদ্ধিজীবি সম্প্রদায়ের বর্তমান চর্চা দেখলে মাঝে মাঝে সন্দেহে পড়ি পাক হানাদার বাহিনী অযথা কেন বুদ্ধিজীবিদের হত্যা করেছিলো। পরে বুঝতে পারি যে পাক হানাদার বাহিনী দেশের যে ক্ষতি করতে চেয়েছিলো তাতে সফল হয়েছে। শহীদ বুদ্ধিজীবিদের হত্যা না করলে বর্তমান কিছু বুদ্ধিজীবি হয়ত কারওয়ান বাজারে সব্জি বিক্রয়ের জন্য দোকান বরাদ্দের জন্যও যোগ্য বিবেচিত হতো না।
১১| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:০৮
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
১২| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:১০
মিতক্ষরা বলেছেন: আমি তো কিছুই বুঝলাম না। আপনি কি বললেন তাও বুঝলাম না। ঐ লোক কি বলল, সেটাও বুঝতে পারছি না।
©somewhere in net ltd.
১| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১১:৪৬
প্রবাসী ভাবুক বলেছেন: এই রকম জ্ঞানী লোক একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য হওয়া তো দূরের কথা শিক্ষক হওয়ার ই তো কথা নয়। তাই তো বলি পাশের হার এত বেশি কেন? তার তো বি(অ)জ্ঞানী হওয়ার কথা।