নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
"সকলের তরে সকলে আমরা, প্রত্যেকে আমরা পরের তরে"
প্রবাদ আছে "ঢেঁকি স্বর্গে গেলেও ধান ভাঙ্গে", আমার অবস্থাও কিছুটা সেরকমই।
শাহ জালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়বার সময় সিলেটের বিভিন্ন স্কুলের ছাত্র-ছাত্রী দের ধইরা ধইরা বিশ্ববিদ্যালয়ে নিয়ে এসে চন্দ্র-সূর্য নিয়া জ্ঞান দিতাম সাষ্ট এস্ট্রোনমিকাল সোসাইটি এর সদস্য হিসাবে। কার্ল স্যাগানের সিডি রাইড করে স্কুলে স্কুলে দিয়ে বেড়াতাম।
এম সি কলেজের পদার্থ বিজ্ঞান বিভাগের পরিত্যক্ত গোডাউন থেকে ভাঙ্গা-চুড়া টেলিস্কোপ নিয়ে এসে সে কি প্রাণান্তর চেষ্টা ছোট-ছোট পোলাপানদের চাঁদ দেখাবার ব্যবস্হা করা। এক সিলেটী ফ্রেন্ডের ভাই তাকে একটি ছোট-খাট টেলিস্কোপ পাঠিয়েছিল লন্ডন থেকে। তার সেই টেলিস্কোপটি বিশ্ববিদ্যালয়ে নিয়ে আসবার জন্য কত দিন যে তাকে তেল মারতে হয়েছে সেটা এখন কাউকে বোঝানো সম্ভব না।
পিএইচ ডি করতে এসে গত কয়েক বছরে সে কার্যক্রম বন্ধ থাকলেও গতকাল থেকে আবার শুরু করে দিলাম Let's Talk Science Club
এর সাথে যুক্ত হয়ে কানাডার বিভিন্ন স্কুলে গিয়ে ছাত্র-ছাত্রীদের বিজ্ঞানের কঠিন-কঠিন বিষয়গুলো মজার মাজার পরীক্ষণের মাধ্যমে বোঝানোর দায়িত্ব নিয়ে।
এই ক্লাবটি কানাডার বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞান বিষয়ে অধ্যয়নরত ছাত্র-ছাত্রীদের স্বেচ্ছা সেবার মাধ্যমে পরিচালিত হয়। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর আশে-পাশে (একটি নির্দিষ্ট দূরত্ব পর্যন্ত) অবস্থিত প্রাইমারি ও হাই স্কুল গুলোতে গিয়ে বয়স অনুযায়ী বিষয় নির্ধারণ করে পরীক্ষণ গুলো করে দেখানো হয়, অর্থাৎ, ছোটদের জন্য তাদের বুঝবার মত বিষয়গুলো এবং বড়দের জন্য তাদের বুঝবার উপযোগী বিষয় বস্তু। বিশ্ববিদ্যালয় গুলো সেচ্ছাসেবীদের ঐ সকল স্কুল গুলোতে যাতায়তের ব্যবস্হা ও পরীক্ষণের খরচ নির্বাহ করে থাকেন। কানাডিয়ান সরকারও এই ক্লাবের পৃষ্ঠপোষকতা করে থাকেন।
প্রথম দিন Lincoln Heights Public School নামক একটা স্কুলে গিয়ে Grade 4 এর ছাত্র-ছাত্রীদের পরীক্ষণের মাধ্যমে বোঝালাম গতি শক্তি, স্থিতি শক্তি, রাসায়নিক শক্তি, আলোক শক্তি, বৈদ্যুতিক শক্তি ও তাদের ব্যবহার।
প্রথম দিন যে পরীক্ষণ গুলো করে দেখালাম সেগুলো নিম্নরূপ:
বিষয়: শক্তির বিভিন্ন রুপ
১) রকেট কিভাবে কাজ করে; স্থিতি শক্তি কিভাবে গতি শক্তিতে রূপান্তরিত হয়
২) ভিনেগার ও বেকিং পাউডার এর বিক্রিয়ার মাধ্যমে কিভাবে কার্বনডাই অক্সাইড উৎপন্ন হয় (রাসায়নিক শক্তি)
৩) যান্ত্রিক শক্তি কিভাবে বৈদ্যুতিক শক্তিতে রুপান্তিত হয় (হাত দিয়ে জেনারেটর ঘুরিয়ে বিদ্যুৎ উৎপন্ন করা হয়েছিল)
৪) সময়ের সাথে শক্তির ক্ষয় কিভাবে হয়।
৫) পৃথিবীতে শক্তির উৎস গুলো কিভাবে পরস্পর সম্পর্ক যুক্ত। শক্তির ম্যাপ তৈরি।
আশ্চর্যজনক ভাবে হলেও সত্য যে যন্ত্র-পাতি দিয়ে উপরোক্ত পরীক্ষা গুলো করে দেখালাম সেগুলোর সর্বমোট দাম বাংলাদেশি টাকায় ১০০০ টাকার ও কম হবে।
গতকাল ক্লাস থেকে ফিরে মনের ভিতর শুধু একটাই ভাবনা কবে দেশে গিয়ে একই রকম উদ্যোগ নিতে পারব?
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:৩৭
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: দোয়া করিয়েন যাতে করে দেশে ফিরে এই কাজটা শুরু করে দিতে পারি।
রকেট কিভাবে কাজ করে এটা বুঝাতে যে পরীক্ষণ টা করে দেখিয়েছি সেটা বাংলাদেশে করতে বড়জোর ৫ টা খরচ হবে।
আকাশে মেঘ কিভাবে সৃষ্টি হয় তা মাত্র ২ টাকা খরচ করে দেখানো সম্ভব। অর্থাৎ নিজ হাতে ২ টাকা খরচ করেই ঘরে বসে মেঘ তৈরি করা সম্ভব।
আপনি হয়ত সংবাদপত্রে পরে দেখেছেন গত ১০ বছরে দেশে বিজ্ঞান বিষয়ে শিক্ষার্থীর সংখ্যা শতকরা ৪০ ভাগেরও বেশি কমে গেছে। যেটা সত্যই দেশের ভবিষ্যতের জন্য ভয়ঙ্কর একটা দুঃসংবাদ।
আপনাকে ধন্যবাদ মন্তব্য করবার জন্য।
২| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:৩৪
তোমোদাচি বলেছেন: ভাল লাগল !
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:৩৮
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ ভাল লাগবার জন্য।
৩| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৪৪
রাহিক বলেছেন: আমাদের জাফর স্যারের নেতৃত্বে এমন একটা প্রজেক্ট চলছে ২০১১ সাল থেকে । দেশের বেশ কয়েকটি জেলার স্কুলগুলোতে প্রদর্শনীও হয়েছে ।
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:১৫
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ তথ্যটা দেবার জন্য।
আমি জানিনা স্যার রা ঠিক কি করতেছেন এই ব্যাপারে। আমিও পেপারে পড়েছিলম যে স্যার দেশে বিজ্ঞান জনপ্রিয়করনের জন্য কিছু উদ্যোগ নিবেন। তবে সেটা শুরু করেছেন কি না সে সম্বন্ধে আপনার কাছে কোন তথ্য থাকলে দয়াকরে আমাকে জানাবেন।
৪| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৪৪
দ্যা ফ্রীল্যান্সার বলেছেন: এটা যদি দেশে এসে এটা করতে পারেন, তা হবে দেশের জন্য আপনার শ্রেষ্ঠতম অবদান। এখানকার হতভাগা শিক্ষার্থীরা কেবল বেতের বাড়ি আর অন্ধের মতো মুখস্থের উপরই তার স্কুল-কলেজের দিনগুলি পার করে দেয়। আপনি প্লিজ তাদের মধ্যে গবেষণার প্রতি, বিজ্ঞানের প্রতি, বিজ্ঞানচেতনার প্রতি, সর্বোপরি চিন্তার প্রতি আগ্রহ সৃষ্টি করেন।
মূল্যবান এই পোস্টের জন্য গভীর কৃতজ্ঞতা।
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:১৬
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: খুবই সুন্দর একটা মন্তব্য করবার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
দোয়া করবেন যাতে করে দেশে ফিরে আপনার উল্লেখিত প্রত্যকটি কাজ করতে পারি।
৫| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৫৬
বন্ধুহারা বলেছেন: অগ্রিম শুভেচ্ছা।
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:১৭
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ শুভকামনার জন্য
৬| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৩০
এসকে বলেছেন: সুন্দর পোস্ট। দেশে গিয়ে এরকম কিছু করবেন ভেবে ভাল লাগছে। আপনার পি এইচ ডি শেষ হতে আর কতদিন?
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:০৮
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: আ[নাকে ধন্যবাদ শুভকামনার জন্য।
আগামী এক বছরের মধ্যে শেষ করবার চেষ্টা করতেছি। দোয়া কইরেন।
৭| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৩১
amit_07 বলেছেন: এমন একটি অসাধারন উদ্যোগে আপনার প্রতি শুভ কামনা রইল।
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:০৯
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ শুভকামনার জন্য।
৮| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৪৬
হাবিব০৪২০০২ বলেছেন: এক্সিলেন্ট
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:০৯
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ।
৯| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:০৫
কালা মনের ধলা মানুষ বলেছেন: চমৎকার কাজ করছেন ভাই। অভিনন্দন।
বাংলাদেশেও একদিন ক্ষুদে বিজ্ঞানীদের মনে বিজ্ঞান কে স্বপ্ন দেখার বীজ বুনে দিতে পারেন যেনো, সেই শুভ কামনা।
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:১১
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: এই লক্ষ নিয়ে এই ক্লাবের সাথে যুক্ত হয়েছি যাতে করে এখান থেকে শিখে দেশে গিয়ে সেই অর্জিত জ্ঞানকে কাঝে লাগাতে পারি।
আপনাকে ধন্যবাদ শুভকামনার জন্য।
১০| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:২৮
তামীল০০৯৬ বলেছেন: খুব ভালো লাগলো আপনার উদ্যোগের কথা শুনে। দেশে আসার পর এই ব্যাপারে পোষ্ট দিবেন কিন্তু।
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:০৫
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: সেটা তো অবশ্যই। আপনাদেরকে নিয়েই তা শুরু করতে চাই।
১১| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:০৮
ত্যাড়া ব্যাকা বলেছেন: ভাই, আমার বাড়ির ছাদে একটা টেলিস্কোপ বসাতে চাই। পাশেই একটা বাচ্চাদের স্কুল আছে তো! ওদেরকে বিজ্ঞানের প্রতি আগ্রহী করতে এর বিকল্প নেই। তাই জানতে চাইছিলাম, কত খরচ করলে বৃহস্পতির উপগ্রহ বা শনির বলয় দেখার মত একটা টেলিস্কোপ কিনতে পারব? আর বাংলাদেশে কোথায় এই জিনিস সস্তায় পাওয়া যাবে?
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:০৯
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: ভাইডি, আমি বসুন্ধারা শপিং সিটিতে কিছু টেলিষ্কোপ দেখেছিলাম।
"কত খরচ করলে বৃহস্পতির উপগ্রহ বা শনির বলয় দেখার মত একটা টেলিস্কোপ কিনতে পারব?"
এর জন্য আপনাকে একটু মোটা টাকাই খরচ করতে হবে। আপনাকে আমি এক সপ্তাহের মধ্যে কানাডার দামটা বলতে পারব আশাঁকরি।
আপনার উদ্যোগের জন্য শুভ কামনা রইল।
১২| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:২৫
আহমেদুল আরেফিন আসিফ বলেছেন: অনেক ভালো লাগল পোষ্ট পড়ে। আমিও সাস্টের প্রোডাক্ট। :!>
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:০০
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ।
কোন ব্যাচ, কোন ডিপার্টমেন্ট?
১৩| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:২৫
আহমেদুল আরেফিন আসিফ বলেছেন: অনেক ভালো লাগল পোষ্ট পড়ে। আমিও সাস্টের প্রোডাক্ট। :!>
১৪| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:০১
স্পাইসিস্পাই001 বলেছেন: খুব ভাল লাগলো .......
ধন্যবাদ .....আপনার উদ্যোগ প্রশংসনীয়....।+++++
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৫২
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ প্রশংসার জন্য।
১৫| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:১০
ঠোঁটকাটা বলেছেন: এটা দেশে দেখার অপেক্ষায় রইলাম।
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৫৩
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: দোয়া করবেন যাতে খুব শিঘ্রিই লেখা-পড়া শেষ করে দেশে ফিরে এই কাজটা চালু করতে পারি।
১৬| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:০৩
মোঃ সাইফুল ইসলাম সজীব বলেছেন: মোস্তফা কামাল পলাশ ভাই, দেশে ফিরলে অবশ্যই এমন একটা উদ্যোগ নিতে হবে। এর জন্য আমরা আপনার পাশে আছি (আমিতো আছিই)।
পোস্টে অনেক অনেক ভালো লাগা।
আপনার দেশে ফেরার পথ চেয়ে বসে রইলাম।
ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন, সুন্দর থাকুন।
('সুন্দর থাকুন' এই কথা কেবল আমি আমার প্রিয় একজনকেই বলি। আজ থেকে আপনিও আমার প্রিয় একজন হয়ে গেলেন।)
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৫৬
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: @মোঃ সাইফুল ইসলাম সজীব,
আমি সম্মানিত বোধ করতেছি আপনার মন্তব্য পড়ে। আমি আপনাদের সকলের কাছে দোয়া প্রার্থী সর্বশক্তিমান যেন আমাকে দেশে ফিরে এই কাজটি শুরু করবার সামর্থ দেন।
আপনাকে তো অবশ্যই আমার পাশে চাইব। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
১৭| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:০০
আ্যাগোনেক্সট বলেছেন: আমি স্কুল লাইফ থেকেই ব্যবসায় শিক্ষার ছাত্র, তারপরও সাইন্স অধিক ভালবাসি। কার্ল সেগান দেখে অনেক কেই রেকমেন্ড করেছিলাম। কিন্ত খেয়াল করলাম এর সফিস্টিকেশন সবাই বুঝতে পারে না। সেগান শেষ এপিসোডে যেমন বলেছিলেন, “হয়ত কসমস এর সব আধুনিক সভ্যতাই যুদ্ধ করে নিজেদের ধংস করে” – এটাই চরম সত্য বলে মনে হয়।
আপনার চমৎকার পরিকল্পনাটির জন্য আগাম অনেক শুভকামনা রইল ভাইয়া।
১৮| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:০২
স্বপ্নবাজ পথিক বলেছেন: পোস্টে প্লাস...
[ভাই, আপনার মেইল আইডি দেওয়া যাবে কি? ]
©somewhere in net ltd.
১| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:২৭
দায়িত্ববান নাগরিক বলেছেন: গ্রেট ! খুব ভালো উদ্যোগ হবে যদি আসলেই বাংলাদেশে এসে এ ধরনের কোনো কাজে জড়িয়ে পড়তে পারেন। জানিনা বৃহত্তর পরিসরে এধরনের স্বেচ্ছাসেবী কাজ ছড়িয়ে দেয়া যাবে কিনা, যেখানে আমাদের দেশ শিক্ষার হারেই অনেক পিছিয়ে আছে ! তবে এরকম মন মানসিকতার মানুষের খুব অভাব বাংলাদেশে। সবাই আখের গোছাতে ব্যাস্ত।
অনেক ভালো লাগলো। আপনার চিন্তা ভাবনার প্রশংসা না করে পারলাম না। । সদিচ্ছা থাকলে অবশ্যই সফল হবেন। অনেক ধন্যবাদ