নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

দরজা খোলা আছে, চলে আসুন

দিলের দরজা ২৪/৭ খুইলা রাখি মাছি বসে মানুষ বসে না। মানুষ খালি উড়াল পারে! এক দিন আমি ও দিমু উড়াল, নিজের পায়ে নিজে মাইরা কুড়াল...

লাল দরজা

"ও আমার উড়াল পঙ্খিরে, যা যা রে উড়াল দিয়া যা..." পাগলা কিছিমের মানুষ কোন ইষ্টিশন নাই, গাইল জানি কিন্তু গাইল পাড়ি না। দিলের দরজা ২৪/৭ খুইলা রাখি মাছি বসে মানুষ বসে না। মানুষ খালি উড়াল পারে! এক দিন আমি ও দিমু উড়াল, নিজের পায়ে নিজে মাইরা কুড়াল...

লাল দরজা › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলা সিনেমা আজ কালঃ Me & my Cinemania

২৭ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:৩৭

কাল দুপুরে ছোট্ট একটা কাজ ছিল, সেটা সেরে একটা রিক্সা নিলাম জোনাকী সিনেমা হল পর্য্যন্ত। পল্টন, আরামবাগ, পীরজঙ্গী মাজার ছোট বেলায় এই যায়গা গুলোর অনেক স্মৃতি। জোনাকী হলের গা লাগোয়া একটা দোকান ছিল, ভ্যারাইটি স্টোর। ঐ দোকানের গ্লাসের ভেতর একটা হ্যান্ডকাফ ওয়ালা খেলনা পিস্তল ছিল। ছোট বেলায় ওয়েস্টার্ণ কাউবয় ফিল্মে দেখতাম কোমড়ে ঝোলানো ঐরকম রিভল্ভার। পলওয়েল মার্কেটের ওই দোকানের খেলনা পিস্তলটা আমার অনেক সখের ছিল। ঐ দিকে গেলে দোকানের বাইরে দাড়িয়ে ওই খেলনাটা তাকিয়ে তাকিয়ে দেখতাম।





জোনাকী হলে শেষ কবে কোন ছবিটা দেখে ছিলাম মনে করতে চেষ্টা করলাম। মনে পড়ল না। জোনাকীতে এখন চলছে পোড়ামন। দেখা ছবি। শিশির'দার সাথে কথা হলো তিনি পল্টনের এক প্রেসে আছেন। দুইটা বেজে গেছে, শিশির'দা এক সাথে খেতে বললেন। ঘড়ি দেখে মনে হলো আজ সময় আছে বরং ছবিটা দেখে ফেলি। রিক্সা নিলাম মধৃমিতার জন্য। স্কুল পালিয়ে ইংরেজী সিনেমা দেখার হল মধুমিতা। আহা হলে ঢুকতেই হলিউডের নায়ক নায়িকাদের বাঁধানো প্রেট্রেট! আচ্ছা মধুমিতায় সোফিয়ালরেন এর সেই ছবিটা কী এখনো আছে? গান্স অব নাভারন এর সুবিশাল একটা পোস্টার ছিল না! আবছা লাগছে সব। মনে করতে পারছি না। ডিসিতে ওঠার সিড়িটা মধুমিতার খুব সুন্দর লাগত! এখনো কী ওই রকমই আছে সিড়িটা?





রিক্সা থেকে দেখলাম মধুমিতায় চলছে নিঃস্বার্থ ভালোবাসা। ঈদের ছবি টানা তিন সাপ্তাহ ধরে চলছে। এর মধ্যে অবশ্য আর কোন ছবিও মুক্তি পায়নি। জোনাকীতে ঈদের ছবি নেমে গেছে মধুমিতায় নামেনি। তার মানে নিঃস্বার্থ ভালোবাসা এখনো দর্শক টানছে। গুড। গুড ফর অনন্ত জলিল। বেশী ভাড়ায় নেয়া রিক্সাকে জিজ্ঞেস করি, মামা টিকাটুলি যাইবেন অভিসার হল? রিক্সাঅলা দুই তিন প্যাডেল পর বলে, যামু। আমি বলি, চলেন তাইলে। রিক্সাঅলা হয়ত প্যাডেল মারতে মারতে ভাবে এই ভরদুপুর বেলায় এই লোকটা এমন সিনেমা হলে হলে ঘুরে বেড়াচ্ছে কেন? এই ব্যাটার কী কোন কাজ কর্ম নাই!





টিকাটুলির মোড়ের অভিসার সিনেমা হলে সিনেমা দেখা কম হলে ও এই হলটা মনে হয় জীবনে সবচে বেশী দেখেছি। হল, হলের আশেপাশের অনেক কিছুই আমি আমার ছোট ভাই এর খুব পরিচিত। কত কত দিন সন্ধ্যরাতে আদমজীর বাসে ওঠার জন্য আম্মা সহ আমরা দুই ভাই অভিসার সিনেমা হলের পাশের বেকারীটায় দাড়িয়ে থেকেছি। বেকারীটার নাম ভুলে গেছি! আল-অমিন বেকারী না নুর বেকারী মনে নাই এখন। অভিসারের উল্টা দিকে একটা বড় বাড়ী ছিল। বাড়ীটির সারা গায়ে অদ্ভুত সবুজ লতা জড়ানো ছিল! সেই বাড়িটি ও নেই। আমি আর আমার ছোট ভাই অভিসারের রাস্তার পাশের ময়লার ভেতর খুঁজতাম সিনেমা রীলের কাটছাট টুকরা। এক বার অলিভিয়ার কোন সিনেমার যেনো দুইটা রঙ্গিন ফ্রেম কুড়িয়ে পেয়ে আমাদের দুই ভাইয়ের সে যে কি আনন্দ!



আভিসার হলে চলছে, ভালোবাসা আজ কাল। হ্যা, এই ছবিটা দেখা হলে এবারের ঈদের তিন তিনটি ছবিই দেখা হয়ে যাবে। যদিও মাই নেম ইজ খান অর্ধেক দেখার পর সিনেমা আর সিনেমা হলের অবস্থা ভালো না লাগায় হল থেকে বেরিয়ে গিয়ে ছিলাম। সে যাই হোক, অভিসার হলের সামনে রিক্সা থেকে নেমেই মন ভালো হয়ে গেল। হলের সামনের স্পেসটা বেশ খোলামেলা এক প্রফুল্লতা আনে। যাক অন্তত এই হলের চেহারাটা এক দম আগের মতোই আছে! ডিসির টিকিট ৭০টাকা। অভিসারের সাথে আর একটা হল অছে যে জানতাম না!



সেদিন আনন্দে ও দেখেছি হল কাউন্টারের সামনে ব্লাকাররা টিকিট বিক্রি করতে চেষ্টা করছেন। এখানেও তাই। ইররেজী ছবির টিকিট বিক্রির জন্য, এই ইংলিশ বলে মৃদু কন্ঠে হেকে যাচ্ছেন অথচ কাউন্টার ও খোলা। সেখানে টিকিট ও পাওয়া যাচ্ছে! এক সময়ের দোর্দন্ড প্রতাপশালী সিনেমা টিকিট কালো বাজারীরা কেবল অভ্যেস আর নেশার বশে এখনো হল গেটেই পড়ে আছেন। দর্শকদের ডেকে বলছেন, ভালো যায়গায় সিট, সিরিয়াল ভালো। অথচ কাউন্টারে অজস্র অবিক্রিত টিকিট। বড়জোর পাঁচ সাত জন দর্শক টিকিট কটছেন। কোন ভীড় ভাট্টা নেই।







অভিসারে পরপর তিন সাপ্তাহ চলছে ঈদের ছবি "ভালোবাসা আজকাল", নেপচুনে কি এক ইংরেজী ছবি "দ্যা ল্যান্ড বিফোর ..." আর আগামী সপ্তাহে অভিসারে আসিতেছে, "এর বেশী ভালোবাসা যায় না"। বাংলা সিনেমায় প্রেম-ভালোবাসা ছাড়া আর কোন নাম ইদানিং তেমন দেখা যাচ্ছে না। দুপুরের খাওয়া হয় নাই। নুসরাত ফোন করে মনে করিয়ে দিল আঁলিয়াসে আমাদের ছবি'র শো নিয়ে মিটিং সাতটায়। আমি সাতটায় পৌছে যাবো বলে কথা শেষ করে হলের দিকে পা বাড়াতে বাড়াতে ভাবি, সিনেমা শেষ করে অফিস ছুটির পর আমি এই জ্যাম ঠেলে সাতটার মধ্যে পৌছুবো কি করে!



ডিসির লবিতে জনা পনর অপেক্ষমান দর্শক। আমি দর্শকদের দিকে তাকাই, তাকিয়ে কিছু একটা বুঝতে চেষ্টা করি। আমি এদের মাঝে দেখি না আর কোন স্কুল পালানো ছেলে/মেয় অথবা এখনকার এই আমার মত কেউ! আমি ফুড কাউন্টারে যাই, সাজানো খাবার গুলোর চেহারা দেখি। পেটিস, ক্রীমরোল, চানাচুড় আর পেপসি/ ফান্টা এই ছিল তখনকার দিনের ফিল্মী হালকা খাবার। এখন দেখা যায় নানান রকমের এনার্জী পানেয় রকমারী চিপ্স এর প্যাকেট। রোল, প্যাটিস এই সবও আছে কিন্তু দেখে আর খেতে ইচ্ছে করে না। আমি খুঁজি পপকর্ন আছে কি না! একমাত্র বসুন্ধরার সিনেপ্লেক্স ছাড়া কোন হলে পপকর্ন পাই নাই। খুব ইচ্ছে হলো কাঁচের বোতলের এক বোতল ঠান্ডা ফান্টা খেতে, ফান্টা নেই। প্লাস্টিকের বোতলে এক বোতল মিরিন্ডা আর আলুর চিপ্স নিলাম। আগেকার দিনে শো শুরু হত তিনটায়, এখন দেখি সাড়ে তিনটায়। শো শুরু হতে আধ ঘন্টার ও বেশী বাকী। এই ছবি শেষ হবে কয়টায় কে জানে! সাতটার আগে আবার পৌছুতে হবে সাইন্স ল্যাব মোড়ে। ভাবলাম হলে ঢুকে ছবির শেষটুকু দেখে ফেলি পরে ছবি শুরু হলে অর্ধেক দেখে বেরিয়ে পরলেই হবে। বাকী অর্ধেক শহরের অন্য কোন হলে আরেক দিন দেখে নিব। এ রকম দুই দিনে এক সিনেমা দেখা আমার ছোট বেলার অভ্যাস। আম্মার মার খাবার ভয়ে চুরি করে দুই দিন মিলিয়ে এক সিনেমা দেখেছি। কষ্ট হত কিন্ত উপায় ছিল না কোন। ডবল পয়সা জোগার করতে হত অনেক কষ্ট করে। কিছু করার ছিল না, আম্মাকে ফাঁকি দিয়ে সিনেমা দেখতেই হবে। শো টাইম মিলিয়ে বাড়ী থেকে হাওয়া হলে ধরা পরে যাবো তাই অর্ধেক দেখে ফিরে এসে আম্মার সামনে হাজিয়া দিয়ে গেলে আর কোন চিন্তা নাই আবার আরেক দিন পোনে চারটার দিকে ঘর থেকে বের হলে আর যাই ভাবুক তিনটার শো দেখতে গেছি তা ভাবতে পারবেন না। আমার মা কাপড় শুকে সিনেমা হলের এয়ার ফ্রেশনারের গন্ধ ধরে ফেলে পিটিয়েছেন আমাকে তেমন দিন ও গেছে!



হলের ভেতর ঢুকে হলের মলিন অবস্থায় মনটা খারাপই হয়ে গেল। ভাঙ্গা ঝুড়ঝুরে সীট নোংরার নোংরা। বসতেই ইচ্ছে করছিল না, সাদা টিশার্ট এর পেছনে ময়লা লেগে যাবে মনে হচ্ছিল! সাড়ে তিনটার শোতে কুড়ি পচিশ জন ডিসি'র দর্শক। নীচে কত জন জানি না! পাশের সীট ভেঙ্গে খুলে পড়ে আছে, ছবি দেখতে এসে সেই একই পরিত্যাক্ত ফ্যক্টরীর আবহ। এ রকম একটা ভাঙ্গা সিটের পাশে বসে সিনেমা দেখতে মন খারাপ হয়ে যায়! সিনেপ্লেক্স আর বলাকা ছাড়া আর যে কয়টি হলে ঢুকেছি এই একই করুন দীনহীন অবস্থা। ছবি শুরু হলে আমি দেখতে আরম্ভ করি পি এ কজল এর ছবি ভালোবাসা আজকাল এর প্রথম অংশ।





ঈদে মুক্তি পাওয়া তিন ছবির মধ্যে দর্শক বিচারের নাম্বার ওয়ান ছবি ভালোবাসা আজকাল। নায়ক শাকিব খান এর নতুন লুক আর এ সময়ের হার্টথ্রব নায়িকা মাহি আভিনীত এ দেশে ডিজিটাল চলচ্চিত্র প্রযোজনায় পাইওনিয়ার প্রতিষ্ঠান জাজ মাল্টিমিডিয়ার ছবি এটি। বারকো প্রজেক্টরের সেটআপ ঠিক করছেন প্রজেক্শনিষ্ট ঝটপট, এইচডিএমআই ইনপুট... জাতীয় পতাকা জাতীয় সংগীত বাজে। নাগরিক চেতনা নিয়ে আমি দাড়িয়ে থাকি, কাউকে আর সিট ছেড়ে উঠে দাড়াতে দেখি না। মনে হলো পিছন হতে কেউ এক জন আমার দাড়িয়ে থাকা দেখে হাসছিল। কে জানে আমার ভুল ও হতে পারে! সিনেমা শুরু হলে সাদামাটা এনিমেটেড গ্রাফিক্স এর টাইটেল ঝকঝক করে ওঠে পর্দায়! আগের দেখা নিঃস্বার্থ ভালোবাসার এলোমেলো ছেলেমানুষি নির্মাণের চেয়ে এই ছবির নির্মাণ অনেক ভালো। চিত্রনাট্যটা সাধারন মানের। একটা বাংলাদেশী সিনেমার গল্পের চিত্রনাট্য এবং তার একটা ধীরস্থির চিত্রায়ন। ডিজিটাল ফরমেটের ভিজ্যুয়াল কোয়ালিটি নিঃস্বার্থ ভালোবাসা থেকে ভালোবাসা আজকালেরটা বোল্ড এন্ড বেটার। মাই নেম ইজ খান এর গল্প, সংলাপ, স্ক্রিপ্ট, মেকিং এ যে এফডিসির উর্বর মস্তিস্কের ছাপ পুরোপুরি বিদ্যমান তার থেকে অনেকটাই সফল ভাবে মুক্ত ভালোবাসা আজকাল এর সংলাপ, চিত্রনাট্য আর নির্মাণ। ছবির গল্পে অবশ্য মোটেই কোন নতুনত্ব নেই। খুবই সাধারন পুরোনো হিন্দি ফিল্ম টাইপ। বাংলাদেশে এখনো আমরা সিনেমাটিক লাইটিং করতে পারি না। এখনো আমরা আমাদের সিনেমায় মঞ্চ থিয়েটারের নীলাভ, সবুজাভ আলোই প্রক্ষেপন করি। যেটা আমরা টেলিভিশনের প্রযোজনা গুলোতেও করে থাকি। আলোক প্রক্ষেপনের ক্ষেত্রে থিয়েটারের মত লাইটিং আমাদের সিনেমা/টেলিভিশনে সকল যায়গাতেই করা হয়। মুলত ক্যামেরা ও লাইট তথা সিনেমাটোগ্রাফির কারনেই আমাদের সিনেমা গুলোতে সিনেমাটিক লুকটা ঠিক সেই অর্থে না এসে চিত্রয়িত থিয়েটার মার্কা একটা লুকই বেশী চোখে পড়ে। শাকিব খানের নিজেকে নতুন করে উপস্থাপন তাঁর গ্রহনযোগ্যতার পরিধি নিশ্চই অনেক বাড়িয়ে দিবে এইবার। বাংলাদেশের সিনেমার নায়িকাকে বিদেশ থেকে আসলে এমন পাছার উপর উঠানো হাফপেন্ট পরে কেন ঘুমাতে হয় আমি জানি না! অশ্লিলতার বিরুদ্ধে অনেক জিহাদ টিহাদ করে এসে যদি এখন সিনেমার পোস্টার আর কস্টিউমে এমন উস্কানি দিয়ে দর্শক টানার মানসিকতা রাখতে হয় তবে সত্যিকার অর্থে বাংলাদেশের সিনেমার কোন লাভ হবে না। সিনেমা কি ইভটিজার তৈরীর কোন মাধ্যম? সিনেমাকে যত দিন এ দেশে ফাত্রা লোকের বিনোদোন হিসেবে দেখবার মানসিকতা না বদলাবে ততদিন আমাদের সিনেমার প্রকৃত মঙ্গল হবার আশা নাই।



বি:দ্র: ও ভালো কথা, অভিসারের ভেতর সালমান খানের সিনেমার একটা পোস্টার দেখলাম। আর তার উপরে দেখলাম বাংলায় লেখা, আসিতেছে!

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:০৪

bangal manus বলেছেন: হা হা হা

২৭ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:১৬

লাল দরজা বলেছেন: :)

২| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:৩৩

এস.কে.ফয়সাল আলম বলেছেন: বাহ একদিনেই এ জার্নি টু বাংলা সিনেমা শেষ :)

আপনার সাথে মনে হল আমিও ঐ হলগুলে থেকে ঘুরে আসলাম।

ভাল লাগা রইল।

++

২৭ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:৫৯

লাল দরজা বলেছেন: ধন্যবাদ। :)

৩| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৯

জিউরানা বলেছেন: ভালো লাগলো....

২৭ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:০৩

লাল দরজা বলেছেন: ধন্যবাদ। :)

৪| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪২

মশিকুর বলেছেন:
আমিও পলয়েল এলাকা ভালা পাই। প্রায় ২০ বছর ছিলাম ওইখানে

২৭ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:১১

লাল দরজা বলেছেন: হুম...

৫| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:০০

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: ঘুরে ফেরার বর্ণনা চমৎকার হয়েছে।

২৭ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:১৩

লাল দরজা বলেছেন: থ্যাংক্স প্রফেসর।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.