নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মুসলমান মূলত কালচারালি আইসোলেটেড। এদের জীবনে আনন্দঘন মুহূর্ত খুব কম ই আসে। ধর্মীয় ভাবেই এদের সঙ্গে আনন্দ উৎসবের সম্পর্ক নাই। ধর্মীয় ভাবে মুসলমানরা যে দুটা দিন সেলিব্রেট করে তার একটা হইলো রোজার ইদ, আর একটা কুরবানির ইদ। এই দুটা কে উৎসব বলা হলেও, উৎসব বলতে আমরা যা বুঝি, জানি তার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়। মুসলমানদের জন্য যে দুটা দিন নবী মোহাম্মদ ফিক্সড করে দিয়েছে সেটা মূলত ইবাদতের অনুষঙ্গ। ইদানিং কালে আহালে কুরআন নামের এক শ্রেণির বাটপারের উদ্ভব হয়েছে, যারা হাদিস অস্বীকার করে। অথচ হাদিস অস্বীকার করলে রোজার ইদ, কুরবানির ইদ দুটাই ইনভ্যালিড হয়ে যায়। রোজা কিংবা কুরবানি দুটা ই ইবাদতের অংশ, কোন ভাবেই উৎসব না। এই দুটা ইভেন্টে কেবল মুসলমানরা ই অংশ গ্রহণ করে।
কালচারালি আইসোলেটেড হবার কারণে মুসলমানরা এসব দিনে খাওয়া দাওয়ার প্রতি ফোকাস করে, অথচ এই দুটা দিন কেবল ইবাদতের। ২৯/৩০ দিন রোজা রেখে, পরের দিন ভোরে উঠে গিয়ে নামাজ পড়বেন, কুরবানির সময় আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের জন্য, তাকওয়া প্রুফ করার জন্য পশু কুরআনি করবেন। কিন্তু এটা এখন হয়ে গেছে রেড মিট ফেস্টিভ্যাল, তাকওয়া, ইবাদতের ছিটেফোঁটা নাই।
এরা যে কালচারালি আইসোলেটেড, এটা এরা নিজেরাও ভালো রিয়েলাইজ করে। এজন্য আশেপাশের মানুষের উৎসব, নাচ গান, পানাহার, আনন্দ হৈ হুলোড়ে এরা পেঁচার মত মুখ করে থাকে। কোন সময় এরা সংখ্যাগরিষ্ট হলে এসব বন্ধ করে দেবার স্বপ্ন দেখে, কিংবা বন্ধ হয়ে যাবার অপেক্ষা করে। এদের টেনডেন্সি হলো, আমাদের নাই, বাকিদের ও থাকতে পারবে না। এতে আসলে এদের দোষ নাই।
মানুষ সুপ্রাচীন কাল থেকে ই উৎসব, পার্বন এসবের প্রতি সংবেদনশীল। সুরেলা কন্ঠ, সুর,লয় তাল এসবের প্রতি মানুষের বিবর্তনীয় সংবেদনশীলতা লক্ষ্য করা যায়। বাঙালির কথা ই ধরুন! ট্যাগ লাইন হচ্ছে " বারো মাসে তের পার্বন"। অর্থাৎ বারো মাসে গুনে গুনে তেরো টা উৎসব। বাঙালির ভাটিয়ালি আছে, ভাওয়াইয়া আছে, জারি সারি আছে, পুঁথি পাঠ আছে, যাত্রাপালা আছে, বাংলা নববর্ষ - পহেলা বৈশাখ, বর্ষা উৎসব, নবান্ন উৎসব, পৌষ মেলা
বসন্ত বরন - পহেলা ফাল্গুন, নৌকা বাইচ, বাউল উৎসব
জাতীয় পিঠা উৎসব, ঘুড়ি উৎসব সহ কত শত আনন্দ উদযাপনের উপলক্ষ্য আছে। কিন্তু কোন বাঙালি সাম হাউ মুসলমান হয়ে গেলে ধর্মীয় ভাবেই তার জন্য এসব বন্ধ।
এরা বাকিদের সঙ্গে একাত্মতা পোষণের জন্য মিলাদুন নবী, শবে বরাত ইত্যাদির প্রচলন করার চেষ্টা করলেও সেসব ব্যর্থ হয়েছে। কারণ এসবের ধর্মীয় ভিত্তি নেই, নবী মোহাম্মদ কখনো এসব উৎসব হিসেবে পালন করে নাই। এসব দিনে হালুয়া রুটি খেয়ে সুগার বাড়ানো ছাড়া অন্য কোন সিগনিফিকেন্ট ভ্যালু নাই। নবী মোহাম্মদ কে জিজ্ঞেস করা হয়েছিলো, তার জন্মদিন নিয়ে। তিনি বলেছিলো, তিনি সোমবার জন্মগ্রহণ করেন, এবং সেজন্য সোমবার রোজা রাখেন। ওই যে আবার ইবাদতের অনুষঙ্গ হয়ে গেলো। কিন্তু বাঙালি মুসলিম রোজা বাদ দিয়ে নবীর জন্ম দিনে কবজি ডুবিয়ে খেয়ে বেড়ায়।
মূলত বাঙালির সংস্কৃতির সঙ্গে মুসলমানের বিরোধ আছে। বাঙালি কখনো মুসলমান হতে পারবে না, মুসলমান কখনো তার ধর্মীয় বিধিনিষেধ বাদ দিয়ে বাঙালি হতে পারবে না। অন্য দিকে বাঙালি হিন্দুদের উৎসব দেখেন, দুর্গা পূজা, কালীপূজা, সরস্বতী পূজা, রথযাত্রা, দোলযাত্রা, জন্মাষ্টমী, কোজাগরী, লক্ষ্মীপূজা, ভাই ফোঁটা সহ আরো কত কী! সব গুলো ফেক্সিবল। এগুলো তে আপনি ইনস্ট্যান্ট গিয়ে এটেন্ড করতে পারবেন, তাদের আনন্দে গিয়ে সামিল হতে পারবেন, আনন্দ ভাগাভাগি করতে পারবেন। মুসলমানদের সেই সুযোগ নাই। কদিন আগে বড় দিন গেলো, কলকাতায় সাজ সাজ রবে ক্রিসমাস পালন হয়েছে। দুনিয়ায় হিন্দু গিয়ে সেটায় আনন্দ করছে। বাট আপনি মুসলমান হয়ে একটা পোস্ট দিতে পারবেন না, ক্রিসমাসে উইশ করে। এটা ই ফ্যাক্ট।
আগে ই বলেছিলাম বাঙালির সংস্কৃতির সঙ্গে মুসলমানের বিরোধ আছে। এই বিরোধটা একনলেজ করে বলে ই অনেক মুসলিম কে দেখবেন বলবে "সে আগে মুসলিম, তারপর বাংলাদেশী"। কারণ যে জানে, বাঙালি মুসলিম বলতে কিছু হয় না। তার প্রথম এবং এক মাত্র পরিচয়, সে মুসলিম। ঠিকঠাক পর্দা করে না,ধর্মীয় ভাবে এমন অর্ধ উলঙ্গ আপ্পিদেরও দেখবেন প্রোফাইলে লিখে রাখে " প্রাউড মুসলিম " বা "মুসলিম বাংলাদেশী"। কারণ সে এই বিরোধ সম্পর্কে অবগত। ঠিকঠাক ভাবে আমল না করলেও তার ইমান ঠিক আছে।
প্রাক ইসলামী যুগেও কাবার চারদিকে কবিদের কবিতার আসর বসতো, সেরা সেরা কবিতা গুলো কাবার দেয়ালে টাঙিয়ে দেয়া হতো, গায়িকা ছিলো, আসমা বিনতে মারওয়ানের মত মহিলা কবি ছিলো। কিন্তু মোহাম্মদের নব্যুয়তের পর সব শেষ। মুসলিমরা মাইনরদের নানাভাবে এপ্রেসড করে, এটা মূলত কালাচারাল আইসোলেশনের আউট কাম। কালচারালি মুসলমান পঙ্গু, দুনিয়ায় সঙ্গে সে সম্পর্কহীন, তার মেইন এইম হচ্ছে আখিরাত।
ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে, নারী পুরুষ বাচ্চাকাচ্চা বিভিন্ন উৎসব পার্বনে হৈ হুল্লোড়ে মেতে উঠেছে, আর ঠিক সেই সময়ে কোন মুসলিম এই আনন্দঘন মুহূর্ত বিরস বদনে জানালায় দাঁড়িয়ে দেখছে। এটা তার উপর মনস্তাত্ত্বিক প্রেসার ফেলে, নিজের ভেতর সে কুঁকড়ে যেতে থাকে। এজন্য সে ক্ষমতা পাওয়ার পর অন্যদের ইনভেইড করে, অপ্রেসড করে, অন্যদের উপর নিজের আধিপত্য বিস্তার করতে চায়।
লিখেছেন
Tazkia Isaba
২৮ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১২:০৭
গেছো দাদা বলেছেন: yes
২| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১২:১৪
কাঁউটাল বলেছেন:
Beaten and humiliated by Hindu mobs for being a Muslim in India
Unprovoked attacks on Muslims by Hindu mobs have become routine in India, but they seem to evoke little condemnation from the government..........
Inside Delhi: beaten, lynched and burnt alive
Violence in India’s capital has left more than 40 dead and hundreds injured after a Hindu nationalist rampage, stoked by the rhetoric of Narendra Modi’s populist government..........
India: Hate crimes against Muslims and rising Islamophobia must be condemned
২৮ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১২:১৭
গেছো দাদা বলেছেন: আমরা চাই আপনদের মতো লোকেরা তীব্র ভারত বিরোধিতা করতে থাকুন। আপনাদের পাকিস্তানিদের মতো ভারতে আসা নিষিদ্ধ করা হোক। আপনাদের আমরা চাইনা। You are not welcome to India. আপনাদের নিয়ে আমাদের কোন মাথাব্যথা নেই। বেশি বাড়াবাড়ি করলে সময়মতো ওষুধ দিয়ে দেওয়া হবে।
৩| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১২:১৭
সাজ্জাদ হোসেন বাংলাদেশ বলেছেন: পুরো লিখাটায় লেশমাত্র যুক্তি নাই। দু:খজনক।
লিখার শুরুতে মুসলিম আর বাঙালি - এই দুটোর সংজ্ঞা দিলে একটা দিকে যেত।
এদিক সেদিক থেকে বিচ্ছিন্ন কিছু কাটকপি পেস্ট ছাড়া আর কিছু হয় নি।
২৮ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১২:২০
গেছো দাদা বলেছেন: মোটের উপর পোস্টের সাথে আপনি একমত কি না ?
৪| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১২:৩৩
মেঘনা বলেছেন: প্রকৃত মুসলিম, প্রকৃত হিন্দু বা প্রকৃত বাঙালি বলে কিছু হয়না। যেমন ডেটল দিয়ে আপনি ৯৯ পার্সেন্ট জীবাণু ধ্বংস করতে পারবেন, হান্ডেট পার্সেন্ট নয়।
সৈয়দ মুজতবা আলীর থেকে বড় বাঙালি কেউ আছে নাকি ?
২৮ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১২:৫৯
গেছো দাদা বলেছেন: //সৈয়দ মুজতবা আলীর থেকে বড় বাঙালি কেউ আছে নাকি ?//
নাই।
৫| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১২:৪৬
কাঁউটাল বলেছেন: এটা কি সত্য যে ভারতে অনেক লোকের বাড়িতে শৌচাগার নেই? কেন এটি ভারতে একটি সাধারণ সমস্যা এবং কীভাবে লোকেরা টয়লেট ছাড়া তাদের দৈনন্দিন জীবন পরিচালনা করে?
Is it true that many people in India do not have toilets in their homes? Why is this a common issue in India and how do people manage their daily lives without toilets?
২৮ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১:০৩
গেছো দাদা বলেছেন: আপনাদের নিয়ে আমাদের কোন মাথাব্যথা নেই। বেশি বাড়াবাড়ি করলে সময়মতো ওষুধ দিয়ে দেওয়া হবে।
৬| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১২:৪৮
কাঁউটাল বলেছেন:
৭| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১২:৫১
তানভির জুমার বলেছেন: ওপারের হিন্দু বাংলাদেশের মত ইসলাম প্রিয় দেশের ব্লগে কি করে? ইন্ডিয়ান গার্বেজ বাংলাদেশে না আসাই ভালো।
২৮ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১:০২
গেছো দাদা বলেছেন: ভাষা টা বাংলা হও্য়াতে মুসলিমের থেকেও আমার বেশি অধিকার।
৮| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১২:৫৩
কাঁউটাল বলেছেন:
India is the largest open toilet in the world
৯| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১২:৫৬
কাঁউটাল বলেছেন: The Country Where Public Pooping Is Legal
১০| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১:১৮
মেঘনা বলেছেন: তানভির জুমার সামু মুসলমান বাংলাদেশীর ব্লগ না বাঙালির ব্লগ।
আপনের কাউটাল ২ হবার প্রয়োজন নাই।
২৮ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১:২৬
গেছো দাদা বলেছেন: সামু মুসলমান বাংলাদেশীর ব্লগ না বাঙালির ব্লগ।
সত্যি কথা টা বলার জন্য ধন্যবাদ।
১১| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ২:১৭
দর্পণের প্রতিবিম্ব বলেছেন: উপরোক্ত লেখিকার লেখায় যেসব কথাবার্তা তিনি লিখেছেন তাতে বিশ্বাস করতে কোনো রকমই দ্বিধা নেই যে উনি ইসলামিক কালচার সম্পর্কে অতিমাত্রায় নগণ্য জ্ঞান রাখেন। আপনি যদি ইসলাম শিখতে চেয়ে আমাদের দেখে ইসলাম শিখেন তবে আপনার ইসলাম সম্পর্কে ভুলটাই জানার সম্ভাবনা বেশি! হিন্দু ধর্মেও বামনদের নিচু মানে রাখা হয়েছে। তো জাতগত ভাবে একটু এগ্রেসিভ তো ওপারের মানুষরাও (মানে স্বশিক্ষিতরা নন)! তো যেই কালচারের কথা বললেন সেটাও যদি বাঙালিরা একসাথে পালন করতে যায় তবে দেখা যাবে কট্টর শ্রেণির জাতভেদের মানুষ আলাদা আলাদা সোসাইটি গড়ে তুলে উৎসব পালন করছে!
ইসলামের যেকোনো অংশ জানতে চাইলে সকলের উচিৎ রাসুল মোহাম্মদ সাঃ এর জীবনী পড়া। এখানে আপনি যদি ওয়াহাবী, সুন্নি, শিয়া এসব দেখে ইসলাম শিখতে চান তবে ভুল ধারণার উপরেই থাকবেন আর বাইরে গিয়ে টেরোরিস্ট শব্দ ছরিয়ে বেড়াবেন যার অর্থ হয়তো আপনার নিজেরও জানা নাই!
শেষে, মুসলমানরা কখনই কালচারালি আইসোলেটেড নয়। নিজের বাড়ি হোক আর ভাড়া বাড়ি, অফিস হোক আর আদালত, নিজের জীবন হোক কিংবা আখিরাত বা সাত জন্মের, সকলেই নিজস্ব রুলসের মাঝেই থাকতে হয়। সুশীলতা ধরে রাখলে অন্যের উৎসবে হা করে তাকিয়ে থাকার অভ্যস থেকেই যাবে। যতটা ইবাদত করতে পারি সেটা করার চেষ্টায় আছি এবং আমার উৎসবে আমি খুশি আছি। জাতিয়তা অনুযায়ী আমি বাংলাদেশি আর ধর্মীয় শিক্ষায় আমি মনে প্রাণে মুসলমান এবং পাপী।
১২| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২৪ ভোর ৪:৫৯
আহরণ বলেছেন: প্রকৃত মুসলিম চার বিয়ে, ক্রীতদাসী সেক্স, হামাস, হেজবুল্লা, তালেবান ছাড়া আর কিছু হতে পারে না। @ ভাইয়া??
১৩| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ৭:৩৬
এনামেল হউক বলেছেন: "আপনাদের নিয়ে আমাদের কোন মাথাব্যথা নেই। বেশি বাড়াবাড়ি করলে সময়মতো ওষুধ দিয়ে দেওয়া হবে।" — বাপের ব্যাটা হয়ে থাকলে দে না দেখি — চ্যালেঞ্জ দিলাম। যা-তা না বলে করে দেখা হেডম থাকলে। ঐসব 'সময়মতো', 'সময় আসলে' টাইপের vague timeline না দিয়ে তোদের ক্ষমতা থাকলে দেখি কি ছিঁড়স বাংলাদেশের।কিছু না করতে পারলে বোঝা যাবে China-র লাত্থি খেয়ে যেমন চুপ ছিলি কয়েকদিন আগে, তোরা সবসময়-ই তেমন কাপুরুষ — বাগাড়ম্বর ছাড়া কোনো সম্বল নেই তোদের।
১৪| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ৮:২৩
রাসেল বলেছেন: ধর্ম, জেলাপ্রীতি ইত্যাদি নিয়ে বিদ্বেষী / কোন্দল, এসব হইতেছে সমাজের সুবিধাবাদী শ্রেণীর সুবিধা আদায়ের একটি মাধ্যম। সাধারণ জনগণ এক্ষেত্রে সামান্য লাভের আশায় ব্যবহৃত হয়ে থাকে।
১৫| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ১২:২৬
রাজীব নুর বলেছেন: দাদা আমি কোনো তর্ক করবো না।
১৬| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৩:৪৯
নতুন বলেছেন: দাদা বাঙ্গালী সংস্কৃতির সাথে মুসলমানী সংস্কৃতি মেলে না। তাই আপনার কথা ঠিকই আছে।
কিন্তু এই লেখায় বিদ্বেষী ভাবনা আছে, যেটা খুবই ছোটলোকি ব্যাপার।
জ্ঞানী নাস্তিকেরা বিদ্বেষ ছড়ায় না, তারা ধর্মের ভুল গুলি ধরিয়ে দিয়ে মানুষকে আলোকিত করতে চায়।
লেখক বলেছেন: আপনাদের নিয়ে আমাদের কোন মাথাব্যথা নেই। বেশি বাড়াবাড়ি করলে সময়মতো ওষুধ দিয়ে দেওয়া হবে।
আর আপনার এই রকমের কথা বার্তা গ্রহনযোগ্য না। আপনি ব্লগার মানুষ মলম বিক্রেতা না।
১৭| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৪:১৮
রানার ব্লগ বলেছেন: ধর্ম কখনো কোন জাতির পরিচয় হয় না । এই সুবুদ্ধি যতদিনে আপনাদের মাথায় না ঠুকবে ততদিন এই সব আবর্জনা ছেপে যাবেন ।
১৮| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১১:৫৮
আমি নই বলেছেন: লেখক বলেছেন: আপনাদের নিয়ে আমাদের কোন মাথাব্যথা নেই। বেশি বাড়াবাড়ি করলে সময়মতো ওষুধ দিয়ে দেওয়া হবে।
বাংলা মাল মনে হয় একটু বেশি খেয়েছিস, দুর্গাপুজা এলেই তোর পাছার মাল মাথায় উঠে যায় কেন? আমার মনে আছে গতবছর দুর্গাপুজার সময়েও তোর গোয়ার গু মাথায় উঠে গেছিল।
যে সংস্কৃতিতে মায়ের গোয়ায় বাশ দিতে হয় সেই সংস্কৃতি আমাদের দরকার নাই, বাঙালি হতে গেলেও যদি মায়ের পাছায় বাশ দিতে হয় তাহলে বাঙালি হওয়ারও দরকার নাই। মায়ের গোয়ায় বাশ দেওয়া সংস্কৃতি, বাঙালিয়ানা তোর কাছেই রাখ।
©somewhere in net ltd.
১| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১২:০৩
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: হিন্দুদের উৎসব কি তাহলে বাঙালির উৎসব?