নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মাথা উচু করে উঠে দাড়াও বাংলাদেশ

ডালিয়া সাত্তার

ডালিয়া সাত্তার › বিস্তারিত পোস্টঃ

দেলোয়ার হোসাইন সাঈদীর উপর ডকুমেন্টারী

২২ শে আগস্ট, ২০০৮ রাত ১১:০২

দেলোয়ার হোসাইন সাঈদী বাংলাদেশের সবথেকে আলোচিত ব্যক্তিগণের একজন। তিনি অত্যন্ত জনপ্রিয় বক্তা, বরেণ্য ইসলামী চিন্তাবিদ ও সফল রাজনীতিক। কয়েকবার তিনি সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন বিপুল ভোটে। তার উপর নির্মিত ডকুমেন্টারীটি দেখুন এই লিংকেঃ



Click This Link



তাকে নিয়ে তোলা অনেক প্রশ্নেরই জবাব পাবেন ভিডিওটিতে।

মন্তব্য ৫২ টি রেটিং +৬/-২৮

মন্তব্য (৫২) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে আগস্ট, ২০০৮ রাত ১১:০৩

মেহরাব শাহরিয়ার বলেছেন: বিয়োগ

২২ শে আগস্ট, ২০০৮ রাত ১১:০৯

ডালিয়া সাত্তার বলেছেন: ডকুমেন্টারীটা দেখুন, তারপর যোগ-বিয়োগ করুন। এভাবে চোখ-কান বন্ধ করে আর কতকাল চলবেন।

২| ২২ শে আগস্ট, ২০০৮ রাত ১১:০৪

হিডেন স্ট্রিট বলেছেন: ছুদে আর ভো ভো করে,
কারে কারে?

ডালিয়া রে, ডালিয়ারে।

২২ শে আগস্ট, ২০০৮ রাত ১১:১০

ডালিয়া সাত্তার বলেছেন: আপনার মন্তব্যটিই আপনার নোংরামির প্রমাণ দেয়।

৩| ২২ শে আগস্ট, ২০০৮ রাত ১১:০৪

ইন্টেল বলেছেন: Jj tea upload korom

৪| ২২ শে আগস্ট, ২০০৮ রাত ১১:০৪

নামহীনা বলেছেন: "বাংলাদেশের সবথেকে আলোচিত ব্যক্তিগণের একজন".. মানতে পারলাম না।

২২ শে আগস্ট, ২০০৮ রাত ১১:১১

ডালিয়া সাত্তার বলেছেন: ভিন্নমত থাকতেই পারে।

৫| ২২ শে আগস্ট, ২০০৮ রাত ১১:০৬

আরিফুর রহমান আরিফ বলেছেন: ভিডিওটা তো বেশ বড় মনে হচ্ছে, পুরোটা দেখে মন্তব্য করবো।

২২ শে আগস্ট, ২০০৮ রাত ১১:১১

ডালিয়া সাত্তার বলেছেন: ধন্যবাদ।

৬| ২২ শে আগস্ট, ২০০৮ রাত ১১:০৮

লাল পিপড়া বলেছেন: ঘাপাংচু

২২ শে আগস্ট, ২০০৮ রাত ১১:১২

ডালিয়া সাত্তার বলেছেন: মানে কি?

৭| ২২ শে আগস্ট, ২০০৮ রাত ১১:০৯

নাভদ বলেছেন:
৪ নম্বর মাইনাসটা আমার আপা।

২২ শে আগস্ট, ২০০৮ রাত ১১:১২

ডালিয়া সাত্তার বলেছেন: কোন সমস্যা নেই।

৮| ২২ শে আগস্ট, ২০০৮ রাত ১১:১২

সুদীপ্ত বলেছেন: ষষ্ঠটা আমার।

২২ শে আগস্ট, ২০০৮ রাত ১১:১৩

ডালিয়া সাত্তার বলেছেন: কোন সমস্যা নেই। আপনাদের রেটিং এর সাথে বাংলাদেশের জনগণের ভালোবাসা বিপরীতভাবে সমানুপাতিক।

৯| ২২ শে আগস্ট, ২০০৮ রাত ১১:১৩

নাভদ বলেছেন:
Click This Link

জামাতে ইসলামীর প্রথম সারির নেতা মওলানা দেলোয়ার হোসেন সাঈদী মুক্তিযুদ্ধকালে হানাদার পাকিস্তানী বাহিনীর সহযোগী হিসেবে কুখ্যাত। জনপ্রিয় ঔপন্যাসিক হুমায়ূন আহমেদ ও শিশুসাহিত্যিক ড. জাফর ইকবালের পিতা তৎকালীন পুলিশ কর্মকর্তা ফয়জুর রহমানসহ অসংখ্য মুক্তিযোদ্ধা হত্যা, নির্যাতন, নারী ধর্ষণ ও লুটপাটে অভিযুক্ত ধর্মের লেবাসধারী এই নেতা স্বাধীন বাংলাদেশেও দীর্ঘ সাড়ে ৩ দশক ধরে নানা অপকর্মের সঙ্গে জড়িত বলে অভিযোগ রয়েছে। মওলানা সাঈদী পবিত্র ইসলাম ধর্মকে পুঁজি হিসেবে
ষ প্রথম পাতার পর ব্যবহার করে ব্যক্তিস্বার্থ হাসিলসহ তার দল জামাতের হীন রাজনৈতিক স্বার্থ হাসিল করে চলেছেন।
দেলোয়ার হোসেন সাঈদী ২০০১ সালে অনুষ্ঠিত অষ্টম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পিরোজপুর-১ (সদর ও নাজিরপুর উপজেলা) আসনে বিএনপি-জামাত জোটের প্রার্থী হিসেবে সাংসদ নির্বাচিত হন। বিগত সপ্তম সংসদ নির্বাচনেও একই আসন থেকে নগণ্য ব্যবধানে জয়ী হলেও সাঈদীর এই জয়ের পেছনে ছিল সা¤প্রদায়িক অপপ্রচার, সংখ্যালঘু হিন্দু স¤প্রদায়ের ওপর নির্মম নির্যাতন, ভোট চুরিসহ নানা গুর"তর অভিযোগ।
১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধকালে তিনি ধর্মের দোহাই দিয়ে নিজ জেলা পিরোজপুরে হিন্দু স¤প্রদায়ের ঘরবাড়ি, সম্পদ লুট করেছেন। পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীকে গণহত্যা ও নির্যাতনে প্রত্যক্ষভাবে সহায়তা করেছেন সাঈদী। পিরোজপুরে মুক্তিযুদ্ধের সময় গণহত্যা, নির্যাতন, লুটতরাজসহ নানা যুদ্ধাপরাধের অন্যতম হোতা দেলোয়ার হোসেন সাঈদী। তার এসব অপকর্মের বহু নজির ও সাক্ষী আজো পাওয়া যাবে তার হাতে নির্যাতিত ও ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে বেঁচে থাকা পিরোজপুরের স্বজনহারা মানুষের ঘরে ঘরে।

একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধের সময় স্বাধীনতাবিরোধী ও ঘাতক সাঈদীর দুষ্কর্মের কিছু বিবরণ প্রকাশিত হয়েছে ‘একাত্তরের ঘাতক দালাল ও যুদ্ধাপরাধীদের সম্পর্কে গঠিত জাতীয় গণতদন্ত কমিশনের রিপোর্ট’-এ। ওই রিপোর্টে বলা হয় :
১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় এই জামাত নেতা পাকিস্তান হানাদার বাহিনীকে সহযোগিতা করার জন্য তার নিজ এলাকায় আল বদর, আল শামস এবং রাজাকার বাহিনী গঠন করেন এবং তাদের সরাসরি সহযোগিতা করেন। ১৯৭১ সালে তিনি সরাসরি কোনো রাজনৈতিক দলের নেতা ছিলেন না, তবে তথাকথিত মওলানা হিসেবে তিনি তার স্বাধীনতাবিরোধী তৎপরতা পরিচালনা করেছেন। তার এলাকায় হানাদারদের সহযোগী বাহিনী গঠন করে প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষভাবে লুটতরাজ, নির্যাতন, অগ্নিসংযোগ, হত্যা ইত্যাদি তৎপরতা পরিচালনা করেছেন বলে তার বির"দ্ধে অভিযোগ রয়েছে। মুক্তিযুদ্ধের সময় তিনি তার এলাকায় অপর চারজন সহযোগী নিয়ে ‘পাঁচ তহবিল’ নামে একটি সংগঠন গড়ে তোলেন, যাদের প্রধান কাজ ছিল মুক্তিযোদ্ধা, মুক্তিযুদ্ধে বিশ্বাসী বাঙালি হিন্দুদের বাড়িঘর জোরপূর্বক দখল করা এবং তাদের সম্পত্তি লুণ্ঠন করা। লুণ্ঠনকৃত এ সমস্ত সম্পদকে দেলোয়ার হোসেন সাঈদী ‘গনিমতের মাল’ আখ্যায়িত করে নিজে ভোগ করতেন এবং পাড়েরহাট বন্দরে এসব বিক্রি করে ব্যবসা পরিচালনা করতেন।

মুক্তিযোদ্ধা সংসদের পাড়েরহাট ইউনিয়নের সাবেক কমান্ডার মিজান তালুকদার একাত্তরে সাঈদীর তৎপরতার কথা উল্লেখ করে জানিয়েছেন, দেলোয়ার হোসেন সাঈদী স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় পাক হানাদার বাহিনীর প্রত্যক্ষ সহযোগিতায় লিপ্ত ছিলেন। তিনি ধর্মের দোহাই দিয়ে পাড়েরহাট বন্দরের হিন্দু স¤প্রদায়ের ঘরবাড়ি লুট করেছেন ও নিজে মাথায় বহন করেছেন এবং মদন নামে এক হিন্দু ব্যবসায়ীর বাজারের দোকানঘর ভেঙে তার নিজ বাড়ি নিয়ে গেছেন। দেলোয়ার হোসেন সাঈদী সাহেববাজারের বিভিন্ন মনোহারি ও মুদি দোকান লুট করে লঞ্চঘাটে দোকান দিয়েছিলেন। দেলোয়ার হোসেন সাঈদীর অপকর্ম ও দেশদ্রোহিতার কথা এলাকায় হাজার হাজার হিন্দু-মুসলিম আজো ভুলতে পারেনি। (মাসিক নিপুণ, আগস্ট ১৯৮৭)।
মিজান তালুকদার আরো বলেন, একাত্তর সালের জুলাই মাসের শেষ সপ্তাহে দেলোয়ার হোসেন সাঈদী তার বড়ো ভাই আব্দুল মান্নান তালুকদারকে ধরে পাড়েরহাটে শান্তি কমিটির অফিসে নিয়ে যায়। সেখানে আব্দুল মান্নান তালুকদারের ওপর সাঈদী অকথ্য নির্যাতন চালায় এবং তার ভাই মুক্তিযোদ্ধা মিজান তালুকদার কোথায় আছে জানতে চায় ও তার সন্ধান দিতে বলে।

গণতন্ত্রী পার্টির কেন্দ্রীয় নেতা (বর্তমানে রাজনীতিতে নিষ্ক্রিয়) পিরোজপুরের এডভোকেট আলী হায়দার খানও সাঈদীর বির"দ্ধে অনুরূপ অভিযোগ এনেছেন। তিনি জানিয়েছেন, সাঈদীর সহযোগিতায় তাদের এলাকার হিমাংশু বাবুর ভাই ও আত্মীয়স্বজনকে হত্যা করা হয়েছে। পিরোজপুরের মেধাবী ছাত্র গণপতি হালদারকেও সাঈদী ধরে নিয়ে গিয়ে হত্যা করেছেন বলে তিনি জানিয়েছেন। তৎকালীন মহকুমা পুলিশ প্রশাসক (এসডিপিও) ফয়জুর রহমান আহমেদ ( ঔপন্যাসিক হূমায়ূন আহমেদের পিতা), ভারপ্রাপ্ত মহকুমা প্রশাসক (এসডিও) আবদুর রাজ্জাক এবং সাবেক ছাত্রলীগ নেতা মিজানুর রহমান, স্কুল হেডমাস্টার আব্দুল গাফফার মিয়া, সমাজসেবী শামসুল হক ফরাজী, অতুল কর্মকার প্রমুখ সরকারি কর্মকর্তা ও বুদ্ধিজীবীদের সাঈদীর প্রত্যক্ষ সহযোগিতায় হত্যা করা হয় বলে তিনি জানিয়েছেন। মুক্তিযোদ্ধাদের কাছে তথ্য সরবরাহকারী ভগীরথীকে তার নির্দেশেই মোটরসাইকেলের পিছনে বেঁধে পাঁচ মাইল পথ টেনে নিয়ে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়।
পাড়েরহাট ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান মোঃ আলাউদ্দিন খান জানিয়েছেন, সাঈদীর পরামর্শ, পরিকল্পনা এবং প্রণীত তালিকা অনুযায়ী এলাকার বুদ্ধিজীবী ও ছাত্রদের পাইকারি হারে নিধন করা হয়। পাড়েরহাটের আনোয়ার হোসেন, আবু মিয়া, নূর"ল ইসলাম খান, বেনীমাধব সাহা, বিপদ সাহা, মদন সাহা প্রমুখের বসতবাড়ি, গদিঘর, সম্পত্তি এই দেলোয়ার হোসেন সাঈদী লুট করে নেন বলে তিনি গণতদন্ত কমিশনকে জানিয়েছেন।
পাড়ের হাট বন্দরের মুক্তিযোদ্ধা র"হুল আমীন নবীন জানিয়েছেন, মুক্তিযুদ্ধের সময় সাঈদী এবং তার সহযোগীরা পিরোজপুরের নিখিল পালের বাড়ি তুলে এনে পাড়ের হাট জামে মসজিদের গনিমতের মাল হিসেবে ব্যবহার করে। মদন বাবুর বাড়ি উঠিয়ে নিয়ে সাঈদী তার শ্বশুরবাড়িতে স্থাপন করেন। র"হুল আমীন জানান, ১৯৭১ সালের জুন মাসের শেষের দিকে তিনি মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য রেশন সংগ্রহ করতে পাড়েরহাটে গেলে দেখেন স্থানীয় শান্তি কমিটি ও রাজাকারদের নেতৃত্বে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ৬০/৭০ জনের একটি দল পাড়ের হাট বন্দরে লুটপাট করছিল। পিরোজপুরের শান্তি কমিটি ও রাজাকার নেতাদের মধ্যে সেদিন পাকিস্তানি সেনা দলটির নেতৃত্ব দিয়েছিলেন দেলোয়ার হোসেন সাঈদী, সেকান্দার শিকদার, মওলানা মোসলেহ উদ্দিন, দানেশ মোল্লা প্রমুখ। এ ছাড়াও সাঈদীকে একটি ঘরের আসবাবপত্র লুট করে নিয়ে যেতে দেখেছিলেন র"হুল আমীন।
র"হুল আমীন নবীন আরো জানান, সাঈদী এবং তার সহযোগীরা তদানীন্তন ইপিআর সুবেদার আব্দুল আজিজ, পাড়েরহাট বন্দরের কৃষ্ণকান্ত সাহা, বাণীকান্ত সিকদার, তর"ণীকান্ত সিকদার এবং আরো অনেককে ধরে নিয়ে গিয়ে হত্যা করেছেন। সাঈদী হরি সাধু ও বিপদ সাহার মেয়েদের ওপর পাশবিক নির্যাতন চালিয়েছেন। বিখ্যাত তালুকদার বাড়িতে লুটতরাজ করেছেন। ওই বাড়ি থেকে ২০/২৫ জন মহিলাকে ধরে এনে পাকসেনাদের ক্যাম্পে পাঠিয়েছেন।
ঔপন্যাসিক হুমায়ূন আহমেদের পিতা ফয়জুর রহমান আহমেদের হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে দেলোয়ার হোসেন সাঈদী জড়িত ছিলেন বলে অভিযোগ রয়েছে। শহীদের অপর পুত্র কথাশিল্পী মুহম্মদ জাফর ইকবাল জানিয়েছেন, দেলোয়ার হোসেন সাঈদীর সহযোগিতায় ফয়জুর রহমান আহমেদকে পাকিস্তানি সৈন্যরা হত্যা করে এবং হত্যার পরদিন সাঈদীর বাহিনী পিরোজপুরের ফয়জুর রহমান আহমেদের বাড়ি সম্পূর্ণ লুট করে নিয়ে যায়।

২২ শে আগস্ট, ২০০৮ রাত ১১:১৫

ডালিয়া সাত্তার বলেছেন: আপনার অভিযোগগুলো যে কতটা মিথ্যা, ভিডিওটা দেখলে বুঝতে পারবেন।

১০| ২২ শে আগস্ট, ২০০৮ রাত ১১:২৩

নাভদ বলেছেন:
ডালিয়া আপা, দেখা যাক এগুলো মুছে দেন কিনা!
----------------------------------------------


Click This Link

"লোকটা দৌড়াচ্ছে। পিছনে এক বাঘ তাড়া করতেছে। লোকটা জীবন হাতে নিয়ে দৌড়াচ্ছে। প্রচন্ড বেগে দৌড়াতে হচ্ছে আর কিছুক্ষণ পরপর পিছনে ফিরে থাকাতে হচ্ছে কখন বাঘটা কাছে চলে আসে আবার। দৌড়াতে দৌড়াতে একটু দূরে একটা গাছ দেখা গেল। গাছের কাছে আসল। তাড়াতাড়ি গাছে বেয়ে উঠল। উঠে একটা ডালে উঠে বসল। নিচে বাঘটা এসে গাছের নিচে দাড়ি্য়ে আছে। যে পাশে বাঘ দাড়িয়ে আছে সেপাশ ছাড়া অন্য সবপাশে বিশাল গর্ত। গর্তের মধ্যে বিরাট বিরাট সাপ, বিচ্ছু অন্য ভয়ংকর পোকামকড়। নিচে নামলেই বাঘে ধরবে। গাছ থেকে পড়ে গেলেই সাপে খাবে। এমন সময়ে দেখা গেল একটা সাদা পাখি আরেকটা কাল পাখি যে ঢালে সে বসে আছে সে ঢালে ঠোঁট দিয়ে আঘাত করতেছে আর ঢালটা আস্তে আস্তে কেটে যাচ্ছে। ঢাল কেটে গেলেই সে গর্তে পড়ে যাবে। মহাভয়ংকর অবস্থা। সে চিন্তা করে কাঁপতেছে প্রচন্ডভাবে। হঠাৎ তার মাথায় একটা কি যেন পড়ল। উপরের দিকে থাকিয়ে দেখে একটা মধুর চাক। সেখান থেকে ফোঁটা ফোঁটা মধু পড়তেছে।একটু চেখে দেখল সে জিবে নিয়ে। খুব মিষ্টি। সে গাল হা করে মধু খেতে আরম্ভ করল। মধুর চাকের দিকে হা করে মধু খেতে খেতে সে বাঘের কথা, গর্তের কথা, সাপের কথা, পাখির কথা ভুলে গেল।সে সুমিষ্ট মধুর জগতে হারিয়ে গেল।"



হঠাৎ লোকটার স্বপ্ন ভেংগে গেল। বুঝল এতক্ষণ সব স্বপ্ন ছিল। এরকম অদ্ভুত স্বপ্ন দেখার কারন কি সে বুঝতে চেষ্টা করল। এক বুজুর্গ লোক ছিলেন এলাকায় যিনি স্বপ্নের ব্যাখ্যা করতেন। সকাল উঠেই তার কাছে গেল। তিনি সব শুনে বললেন "আসলে এটা সব মানুষের জন্যই বাস্তবতা, স্বপ্ন নয়। যে বাঘটাকে দেখলেন সেটা আজরাইলের প্রতিমূর্তী। মৃত্যু যে আমাদের প্রতিমুহুর্ত্যে তাড়া করতেছে সেটাই এটা বুঝাচ্ছে। গর্তটা হল কবর। কবরের আযাব বুঝাচ্ছে গর্তের মধ্যে সাপ, বিচ্ছু দিয়ে। পাখি দুটা দিন আর রাতকে বুঝাচ্ছে। গাছের ঢালটা হল আমাদের হায়াত। রাতদিন কাটতে কাটতে আমাদের হায়াত ফুরিয়ে যাচ্ছে। যেকোন সময় মৃত্যু হবে আর কবরে যেতে হবে। মধুটা হচ্ছে দুনিয়ার লোভ, সম্পত্তি, টাকা পয়সা। আর দুনিয়ার লোভে পড়ে আমরা মৃত্যুর কথা, কবরের কথা, হায়াতের কথা সব ভুলে বসে আছি, আছি দুনিয়ের সুখ নেওয়ার তালে।"





২.

এই কাহিনীটা ছিল ক্লাশ ফাইভে থাকাকালীন সময়ে শুনা। সাইদীর ওয়াজের ক্যাসেট ছিল আমার কাজিনের কাছে। সেখানে প্রথম সাইদীর ওয়াজে শুনেছিলাম এটা। চট্টগ্রামে সাইদী'র সম্মেলন "ইসলামী সমাজকল্যান সংস্থা" নামক জামাত শিবিরের একটা সংগঠনের ব্যানারে হয়। সম্মেলনের নাম "তাফসীরুল কোরআন মাহফিল"। আমার এক চাচাতভাই সাইদীর খুব ভক্ত ছিল। সাইদীর ওয়াজের সব ক্যাসেট উনার কাছে ছিল। আমার সাইদীর সাথে পরিচয় খুব ছোট বয়সে। চাচাতভাইয়ের বাসায় সাইদীর ওয়াজের ক্যাসেট শুনলাম। বলতে দ্বিধা নেই যে সাইদীর ওয়াজ মনে খুব দাগ কেটেছিল। আমি প্রায়ই সাইদীর ওয়াজ শুনার জন্য চাচাতভাইয়ের কাছে যেতাম। সাইদীর কন্ঠ খুব সুন্দর। কোরাণের আয়াতগুলো অসাধারণ কন্ঠে পড়েন। নিরপেক্ষ দৃষ্টিতে দেখলে যে কেউ তার ওয়াজ পছন্দ করবে। স্বপ্নের কাহিনীটা শুনে প্রায়ই রাতে আমি দঃস্বপ্ন দেখে জেগে উঠতাম। দিনের বেলায় পিছনে বাঘের ভয়ে থাকতাম। মৃত্যুর চিন্তাটা খুব ছোট বেলায় ঢুকে গিয়েছিল মনে। সাইদীকে ভীষন পছন্দ করা শুরু করলাম। বাসায় আব্বা এসব আনতে দিতেননা। সাইদীর ওয়াজ শুনতেছি বললে বাসা থেকেই বের করে দিবেন। তাই লুকিয়ে লুকিয়ে সাইদীর ওয়াজ শুনতাম কাজিনের বাসায় গিয়ে।

আরেকটু বড় হওয়ার পর সাইদীর ওয়াজ অনেক অনেক বার শুনা হয়ে গেছে। ক্লাশ এইট-নাইনে উঠার পর আমি সাইদী এক্সপার্ট হয়ে গেলাম। সাইদীর সব ওয়াজ মুখস্ত। এমনকি নতুন ওয়াজের ক্যাসেটেও আমার জন্য নতুন কিছু ছিলনা। তার ওয়াজের প্যাটার্ন, কখন কোরাণের কোন আয়াত বলবে সব আমার আগে থেকেই জানা। তাই আগের মত আর তার ওয়াজে তেমন মজা পাইনা। আস্তে আস্তে সে সময়ে আমি রাজনীতি সম্পর্কেও সচেতন হচ্ছি। দেশের স্বাধীনতা সংগ্রাম সম্পর্কে পড়তেছি। মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে জানতেছি। নিয়মিত দৈনিক পত্রিকা পড়া শুরু করলাম। যাযাদি তখনও দালালি শুরু করেনি। তাই যাযাদি গোগ্রাসে গিলতাম। জামাতিদের সম্পর্কে ধারণা পরিষ্কার হল। উল্লেখ্য পাঠ্যপুস্তকে রাজাকারের কথা লিখা থাকলেও কোথাও কারা সেই রাজাকার সেটা লেখা থাকতনা। কোন একটা সাপ্তাহিকে সাইদী সম্পর্কে আর্টিকল পড়লাম। নিজামী, গোআ'দের কাহিনী পড়লাম। স্থানীয় কিছু বড়ভাইদের কাছ থেকে এ ব্যাপারে আরও জানলাম। সাইদীর প্রতি যে মোহ ছিল সেটা গিয়ে চরম ঘৃণা জন্ম নিল। গোআ হয়ে গেল আমার থলিতে সবচাইতে বড় গালি। আমরা বন্ধুরা কাউকে গালি দিতে চাইলে বলতাম "শালা, তুই একটা গোলাম আজম।"



৩.

কিন্তু তখনও সাইদীর ব্যাপারে একটা বিষয়ে আমার মনে খটকা থেকে গেল। এই লোকটার ওয়াজে এখন খালি আ'লীগকে গালি দেওয়া ছাড়া আর কিছুই থাকেনা। জামাতি কথা প্রচার করাই তার ওয়াজের মেইন ফোকাস হয়ে গেল। আর শেখ হাসিনার প্রতি কুইংগিত করা তার ফ্যাশান। তাহলে তার ওয়াজে এত মানুষ আসে কোথ্থেকে। উল্লেখ্য চট্টগ্রামে ছাড়া অন্য কোন এলাকায় তার ওয়াজে এত লোক আসেনা। ঢাকা মিরপুরেই তার ওয়াজ হয়। লোকসংখ্যা বড়জোড় ৩ হাজার। এই ব্যাপারটা আমার মাথায় ঢুকল। চিন্তা করে দেখলাম চট্টগ্রামে চট্টগ্রাম কলেজ, মহসিন কলেজ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় এবং আরো অনেক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান শিবিরের দখলে। সাতকানিয়ায় শিবিরের বড় ক্যান্টনমেন্ট। তাছাড়া চট্টগ্রামের লোক কোন বিচিত্র কারনে ওয়াজের ভক্ত। হয়ত অতিমাত্রায় মাদ্রাসা আর মাজারের কারনে তাদের এ বকধর্মিকতা। ওয়াজ শুনে পরের দিনই ফজরের নামাজে আর পাওয়া যায়না। এ বকধার্মিকতা নিয়ে শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হকের একটা চুটকি আছে। পরে একসময় বলতে চেষ্টা করব। তবে সাইদীর ওয়াজের মুল আবেদন অন্য জায়গায়। তার কন্ঠ খুব সুন্দর সেটা সন্দেহ নেই। কিন্তু সবচাইতে আকর্ষনীয় বিষয় হল তার ওয়াজের পর অন্তত পক্ষে দশবারজন হিন্দুর মুসলমান হয়ে যাওয়া। এটা খুবই অবাক করা বিষয়। তাই সাইদীকে চরম ঘৃণা করা শুরু করলেও এই বিষয়টা আমাকে খুব ভাবাতে শুরু করল।



৪.

২০০০-০১ সালের দিকে। তখন এইসএসসিতে পড়ি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কলেজে। চবি স্বভাবতই শিবিরের ঘাঁটি। আমার ক্লাসমেটদের মধ্যে অনেকেই শিবিরের সাথে সরাসরি জড়িত। তাদের হাতে সেসময়ই মোবাইল। তবে এদের সবচাইতে আশ্চর্য্যের বিষয় হচ্ছে তারা ছিল ক্লাসে সবচাইতে লুইচ্চাটাইপ ছেলে। একদিকে ইসলাম আনার জন্য জানপ্রাণ অন্যদিকে মেয়েদের সাথে নোংরামিতে তারা সবার আগে।

সে সময়ই চট্টগ্রামে সাইদীর ওয়াজ মাহফিল। কিন্তু এবার লোকজন বেঁকে বসেছে। তাফসীরুল কোরআনের নামে জামাতি ধ্যানধারণা প্রচার, রাজনৈতিক প্রচারণা চালানোর জন্য মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের লোকজন তাকে মাহফিল করতে দিতে রাজি নয়। বিরাট আন্দোলন শুরু হয়েছে। শেষ পর্যন্ত সে অন্য একটা জায়গায় সম্মেলন করল। আমার কাজিনের কথা আগেই বলেছি। তিনি সাইদী'র একনিষ্ঠ ভক্ত। কিন্তু এবার দেখি সাইদীকে ওয়াজ করতে না দিলেও তিনি কোন মিছিল মিটিং করলেননা। এমনকি সাইদী'র ওয়াজেও গেলেননা। ঘটনা কি জানার জন্য আগ্রহ বোধ করলাম। কাজিনকে জিজ্ঞেস করলাম। কিন্তু তিনি আমাকে বামপন্থি মনে করাতে কোনমতেই বলেননা। অনেক চাপাচাপির পর বলতে রাজি হলেন। তিনি নাকি বিশ্বস্থ সুত্রে খবর পেয়েছেন সাইদীর ওয়াজে হিন্দুদেরকে মুসলমান বানানোর যে নাটক করা হয় তা সম্পূর্ণ বানানো। অন্যান্য জেলার শিবির, জামাত কর্মীদেরকে হিন্দু সাজিয়ে আনা হয় আর মানুষকে ধোঁকা দেওয়ার জন্য তাদেরকে মুসলমান বানানো হয়।

৫.

আমি তার কাছে কথাটা শুনলেও বিশ্বাস করতে পারিনি। এত বড় জোচ্চুরি কিভাবে সম্ভব? তাই আরো অনেক চিন্তা করলাম। চিন্তা করে দেখলাম একজন মানুষের জীবনে ধর্ম একটা খুব গুরুত্বপূর্ণ জায়গা দখল করে আছে। ইন ফ্যাক্ট, ধর্মের মত এত গুরুত্বপূর্ণ স্থান মনে হয় আর কিছুর নেই। যে কোনদিন নামাজ পড়েনি, পড়েনা, ধর্মীয় অন্য কোন কাজই করেনা সেও নিজেকে মুসলমান পরিচয় দেয়। একই কথা প্রযোজ্য অন্য ধর্মাবলম্বীদের জন্যও। এমনকি সুনীল গাংগোপাধ্যায়ের বইয়ে পড়েছি নাস্তিকরা যখন কোন বিপদে পড়েন এবং কোন উপায় থাকেনা তখন নাকি আল্লাহকে বলেন "হে আল্লাহ, এবারের মত মাফ করে দাও। কথা দিচ্ছি এবারের পর আর নাস্তিক থাকবনা!" তাছাড়া দেখা যায় তারা জানাজা পড়াতে নিষেধ করেননা, কবর দিতেও না। বিয়ে করার ক্ষেত্রেও ধর্ম মেনেই বিয়ে করেন। একইভাবে চরম বিশ্বাসী লোকের মনেও মাঝে মাঝে নাস্তিকতা দানা বাঁধে। আসলে এবসলিউট নাস্তিক বা আস্তিক কেউ নেই। তো যা বলছিলাম, আসলে ধর্ম অনেক বড় একটা ফ্যাক্টর। কেউ নিজের ধর্ম পরিবর্তন আগে অনেক ভাববে। ধর্ম পরিবর্তন করার পরে অনেক সামাজিক প্রতিবন্ধকতার মধ্যে থাকতে হয়। তাছাড়া কোন শিক্ষিত মানুষ ধর্ম পরিবর্তন করতে গেলে তাকে এবসলুটলি নিশ্চিত হতে হবে যে তার ধর্ম ভুল এবং যে ধর্ম সে নিচ্ছে সেটাই সঠিক ধর্ম। অন্য অনেক বিবেচনাও থাকতে পারে। কিন্তু যেটাই হোক, ধর্ম পরিবর্তনের জন্য তাকে অনেক ভাবনা চিন্তার মধ্যে দিয়ে যেতে হবে। যুক্তরাষ্ট্রে এসে তাবলীগের জামাতে গিয়ে যারা খ্রীষ্টান থেকে মুসলমান হয়েছে এরকম মানুষের সাথে কথাবার্তা বলেও বুঝতে পারলাম তারা অনেকদিন চিন্তাভাবনা করেই মুসলমান হয়েছেন। বাংলাদেশের মত দেশে যেখানে ব্যক্তিস্বাধীনতা নেই সেখানে এটা আরো অনেক জটিল বিষয়। তাই কোন হিন্দু মুসলিম হওয়ার আগে তাকে অনেক ভাবতে হবে। তার ডিসিশানের পরিণতি কি সেটা চিন্তা করতে হয়। তার পরিবারের কথা ভাবতে হয়। সমাজের কথা ভাবতে হয়। সাইদীর ওয়াজে যেটা থাকে সেখানে কোনমতেই কোন হিন্দু ওয়াজ শুনার জন্য যাবেনা। তার ওয়াজে সাম্প্রদায়িক উস্কানি থাকে। এম্নি্তেই হিন্দুরা জামাতিদেরকে প্রচন্ড ভয় পাই। একাত্তরে এবং পরবর্তীতে বিভিন্ন সময় হিন্দুদের উপর জামাতিরা যা অত্যাচার করেছে তাতে জামাতিদেরকে তারা চরম ঘৃণা না করে উপায় নেই। তাছাড়া সাইদীর ওয়াজে ইসলাম নিয়ে আলোচনার চেয়ে রাজনৈতিক প্রপাগান্ডাই বেশি। আর কোন হিন্দু মুসলমান হওয়ার নিয়ত করলেও সারা বছর বসে থেকে শুধুমাত্র সাইদীর ওয়াজে গিয়ে মুসলমান হয়ে আসবে এটা পাগলেও বিশ্বাস করবেনা। এতে কোন সন্দেহ নেই যে সাইদীর ওয়াজে হিন্দুদেরকে মুসলমান বানানোর যে নাটক করা হয় সেটা সম্পূর্ণ মিথ্যা, জোচ্চুরি এবং ধোঁকা ছাড়া কিছুই নয়। সাধারণ মুসলমানদেরকে বোকা বানিয়ে জামাতিদের ফায়দা নেওয়াই এর একমাত্র উদ্দেশ্য। অবশ্য যারা ৭১-এ মা-বোনকে শত্রুদের হাতে তুলে দিতে পারে, নিজের দেশের মানুষকে মেরে ফেলতে পারে, কোনদিন অধ্যাপক না থেকেও নিজেকে অধ্যাপক হিসেবে পরিচয় দিতে পারে, ইসলামকে নিয়ে ব্যবসা করতে পারে তাদের জন্য এ ছোট্ট প্রতারনা তেমন কিছুই নয়।

১১| ২২ শে আগস্ট, ২০০৮ রাত ১১:২৮

আরিফুর রহমান আরিফ বলেছেন: @ নাভদ , এই কথাগুলো যিনি রিখেছেন, তিনি হয় গাজা খেয়ে লিখেছেন, নয়তো, তার বুদ্ধিশুদ্ধি এখনো শিশুদের পর্যায়ে রয়েছে। তিনি ভেবেছেন, বানিয়ে বানিয়ে যা বলবেন, তা সকলে মেনে নিবে।

আপনি কি জানেন তার নির্বাচনী এলাকায় হিন্দু ধর্মালম্বীদের সংখ্যা কত? তাদের উপর অত্যাচার করে তিনি বিপুল ভোটে জয়ী হন কি করে?

তিনি মানুষ জনকে ধরে নিয়ে গিয়ে মেরে ফেলেন, অথচ, মিডিয়া, পুলিশ কিছুই জানে না। সকলে এসে আপনাকে জানিয়ে যায়।

গাজাখুরি গল্প আর কাকে বলে।

১২| ২২ শে আগস্ট, ২০০৮ রাত ১১:২৯

নাভদ বলেছেন:
লেখক বলেছেন: আপনার অভিযোগগুলো যে কতটা মিথ্যা, ভিডিওটা দেখলে বুঝতে পারবেন।
---------------------------------------------------------

আমি কিছু নির্যাতিত মানুষের ঘটনা তুলে ধরেছি মাত্র - যাদের নাম ঠিকানা সবই দেয়া আছে। আর জেগে ঘুমালে তার জন্য রয়েছে.....

১৩| ২২ শে আগস্ট, ২০০৮ রাত ১১:৩৫

নাভদ বলেছেন:
আরিফুর রহমান আরিফ বলেছেন: গাজাখুরি গল্প আর কাকে বলে।
--------------------------------------------------------------
হা হা হা... আপনি যে প্রশ্নগুলো করলেন তার উত্তর ঐ রিপোর্টেই আছে...

আপনি আবার বইলেন না যে বুঝেন নাই, তাইলে লোকে আপনার বোঝার ক্ষমতা নিয়ে প্রশ্ন তুলবে :)

মজা আছে আপনাদের সাথে আলোচনা করে...।

১৪| ২২ শে আগস্ট, ২০০৮ রাত ১১:৪৪

দিশাহারা ওমর সোলাইমান বলেছেন: সাইদীর মায়েরে চুদি।

২৩ শে আগস্ট, ২০০৮ সকাল ৭:৩৩

ডালিয়া সাত্তার বলেছেন: আপনি শুধু যে দিশাহারা তাই নয়, বরং অতি নিকৃষ্ট মানসিকতার। এ ধরণের মানুষেরা যখন কারো বিরোধিতা করে তখন বোঝা যায় তিনি মানব কল্যাণে কাজ করছেন। আপনাদের মত ক্রিমিনালদের নোংরামির জবাব দেয়ার জন্যই ঠিক করেছি সাঈদীর সবগুলো বক্তৃতার ক্যাসেট এবং তার লেখাগুলো ইন্টারনেটে দিয়ে দিবো।

১৫| ২২ শে আগস্ট, ২০০৮ রাত ১১:৪৫

নাভদ বলেছেন:
আরো কিছু তথ্য :
Click This Link

------------------------------------------------------------



মাওলানা খেতাব ব্যবহার করলে ও দেলোয়ার হোসেন সাইদীর কোন একাডেমিক সার্টিফিকেট তিনি কোন সময় দেখাতে পারেন নি । ইসলামী শিক্ষার সনদ না থাকলেও একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে তার রাজাকারীর সনদ ভুরিভুরি ।
বরিশালের পিরোজপুরে জন্ম নেয়া এই রাজাকার তার এলাকায় দেলু রাজাকার বলে একনামে পরিচিত এখনো । অনেকেই হয়তো জানেন না জনপ্রিয় কথাসাহিত্যিক হুমায়ন আহমেদ এর বাবা ফয়জুর রহমানের অপহরন এবং খুনের সাথে প্রত্যক্ষভাবে জড়িত ছিলেন দেলোয়ার হোসেন ।
১৯৭১ এর রক্তঝরা দিনে শত নিরিহ বাঙ্গালীর খুন এবং মা বোনদের নির্যাতনের অন্যতম হোতা ছিলেন তিনি ।যুদ্ধকালিন সময়ের রাতে শিশু পুত্র কে দেখতে গ্রামে এলে , দেলোয়ার হোসেন ধরিয়ে দেন সাবেক ইপিআর সদস্য মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল আজিজ কে । পরে দেলু রাজাকারের সহায়তায় পাক হানাদারের হাতে মারা যান তিনি ।
৭১ এর নভেম্বর মাসে দেলো রাজাকারের নির্মম নির্যাতনের শিকার হন মুক্তিযোদ্ধা মিজানুর রহমান ।যুদ্ধে যাবার অপরাধে তার পারের হাটস্থ গ্রোসারী দোকানটি দখল করে নেয় আল বদর বাহিনী ।
পিরোজপুরের গ্রামে গ্রামে পাবেন দেলু রাজাকারের রাজাকারীর নমুনা ।
১৯৭১ এর ২৯ নভেম্বর, দেলু রাজাকার ও তার দোসর দের হাতে প্রান হারান বিপিন সাহা । এছাড়া হিমাংসু সাহা ,তারানী সিকদার ,বনি কান্ত সাহা, গনপতি হালদার ,সামশুল হক ফরাজী সহ অগনিত অসহায় মানুষের মৃত্য হয় দেলু রাজাকার বাহিনী এবং পাক হানাদার বাহিনীর হাতে ।

যুদ্ধকালিন সময়ে জামাতের সাথে যুক্ত ছিলেন না তিনি । তার নিজের একটি সংগঠন ছিলো যার নাম "ফান্ড অফ দ্য ফাইব" ।যেটির মাধ্যমে তিনি এবং তার সহযোগিরা হিন্দু সম্প্রদায়ের দোকান পাট ,ঘরবাড়ি লুট করে নিত ।
তার সবচেয়ে নির্মম নির্যাতনের শিকার ছিলেন বেনি মাধব সাহা । তাকে এবং তার স্বামীকে অপহরন করে দেলু রাজাকার ।বেনি মাধব কে নিয়ে মৌসুমী ভৌমিকের গানটি আপনারা হয়তো অনেকে শুনেছেন ।
২০০৫ সালে লন্ডন মুসলিম সেন্টারে উত্তোজক ব্ক্তব্য রাখার অপরাধে বৃটিশ হোম অফিস তাকে লন্ডনের ভিসা প্রদান না করার সুপারিশ করেন ।
লন্ডন মুসলিম সেন্টারের সেই অনুস্টান চ্যানেল ফোর এ নির্ধারিত সম্প্রচার বন্ধ করে দেয় সরকার ।
কিন্তু ধিক্ আমরা তার বিচার আজো করতে পারিনি ।



Delwar Hossain Sayeedee as his name is now officially spelled and is being represented with a red diplomatic passport from the ruling BNP government as an Islamic scholar and preacher was originally a boorish mountebank and a pimp of the local brothel at Pirojpur, a small town in Barisal district. The locals still call him Delu (a name that negates all the spirituality that an Arabic name such as Sayeedee inspires) which is the short form of his name Delwar. During the liberation war Saidi was called delu razakar due to his collaboration with the Paki occupation army.

There is no record that Saidi had ever attended any school whether Islamic or public. Like many fake Islamic 'divines' Saidi was accorded a title 'Sayeedee' overnight and promoted as such by the then Pakistani civil affairs dept, an organization run by the Paki military intelligence (ISI). Saidi's personal idol must be Hitlar, for both of them assented to power by virtue of their oratory skills. Both of them whet their rhetoric in their first career as a street hawker. Hitler being a German sold fake paintings on the streets, Saidi a rustic quack sold potions for venereal diseases and sexual impotence. As a street hawker saidi had a second job as a pimp for the local brothel. Traditionally most quacks work as pimps in Bangladeshi villages. It is a very lucrative business: they earn commission from the hookers, blackmail the clients and when the clients contract venereal diseases become their permanent patients.

২৩ শে আগস্ট, ২০০৮ সকাল ৭:৩৬

ডালিয়া সাত্তার বলেছেন: চ্যানেল ফোরের অনুষ্ঠানের বিষয়ে ডকুমেন্টারীতে তথ্য প্রমাণ রয়েছে। এটি দেখুন, তারপর মন্তব্য করবেন।

১৬| ২২ শে আগস্ট, ২০০৮ রাত ১১:৪৯

অনির্বান বলেছেন: পোষ্টে তো অনেক প্রশংশাই করলেন।জনপ্রিয় বক্তা, বরেণ্য ইসলামী চিন্তাবিদ ও সফল রাজনীতিক....। কিন্তু তার ৭১ এর ভূমিকা নিয়া তো কিছুই বললেন না..


ওটা নিয়ে কোন ডকুমেন্টারি নাই?? একটু খুজে দেখেন না....

জনপ্রিয় বক্তা, বরেণ্য ইসলামী চিন্তাবিদ ও সফল রাজনীতিক এবং বিশিষ্ট রাজাকার, ধর্ম ব্যবসায়ি, এবং বেহেসতের টিকিট ডির্ষ্টিবিউটর...

২৩ শে আগস্ট, ২০০৮ সকাল ৭:৩৬

ডালিয়া সাত্তার বলেছেন: আপনাকে কি টিকিট দেয় নি?

১৭| ২২ শে আগস্ট, ২০০৮ রাত ১১:৫৫

প্রশান্ত শিমুল বলেছেন: নাভদ আপনি কি সুস্থ আছেন?

২৩ শে আগস্ট, ২০০৮ সকাল ৭:৩৭

ডালিয়া সাত্তার বলেছেন: এ বিষয়ে আমারও সন্দেহ রয়েছে।

১৮| ২৩ শে আগস্ট, ২০০৮ রাত ১২:০০

নাভদ বলেছেন:
প্রশান্ত শিমুল বলেছেন: নাভদ আপনি কি সুস্থ আছেন?
-----------------------------------------------------

:)
একদম প্রশান্ত আছি ভাই/আপা। @ শিমুল

১৯| ২৩ শে আগস্ট, ২০০৮ রাত ২:২০

লুকার বলেছেন:

একটা নোংরা রাজাকারকে নিয়ে পোস্ট দিলেন কী মনে করে?
আপনি আসলে কে?

এই স্বাধীনতা বিরোধী, প্রগতি বিরোধী, ধর্ম ব্যবসায়ী বদমাশটা জাতীয় সংসদকে অপবিত্র করেছে, লাখো লাখো সাধারণ মানুষকে ইসলামের দোহাই দিয়ে বিভ্রান্ত করে চলেছে।

এই ঘৃণীত জানোয়ারের পক্ষে আপনার ওকালতি করার কারণ কী?

২৩ শে আগস্ট, ২০০৮ সকাল ৭:৩৮

ডালিয়া সাত্তার বলেছেন: জাতীয় সংসদকে কিভাবে তিনি অপবিত্র করেছেন একটু বলুন না। শুধু কিছু শেখানো বুলি আওড়ে যান কেন?

২০| ২৩ শে আগস্ট, ২০০৮ রাত ২:৩১

লাল পিপড়া বলেছেন: ঘাপাংচু

২১| ২৩ শে আগস্ট, ২০০৮ রাত ২:৪৩

হাসান মাহমুদ আিরফ বলেছেন: হিডেন স্ট্রিট বলেছেন: ছুদে আর ভো ভো করে,
কারে কারে?

ডালিয়া রে, ডালিয়ারে।
২২ শে আগস্ট, ২০০৮ রাত ১১:১০
লেখক বলেছেন: আপনার মন্তব্যটিই আপনার নোংরামির প্রমাণ দেয়।

মত কিংবা আদর্শের অমিল হলেই কি গাল দিতে হবে?

Click This Link

২২| ২৩ শে আগস্ট, ২০০৮ ভোর ৪:৫৪

দ্বিতীয়নাম বলেছেন: ধুৎ মাইনাস দিতে লগইন করতে হইলো X(

২৩| ২৩ শে আগস্ট, ২০০৮ সকাল ৭:৪৫

নাফিস ইফতেখার বলেছেন: এই পোস্টকে চিমা করে চাল......পোস্টকে মাইনাস.....পোস্টদাতাকে নয়......

২৪| ২৩ শে আগস্ট, ২০০৮ দুপুর ২:১৭

অনির্বান বলেছেন: টিকিট আমিও পেতাম যদি তার এলাকার ভোটার হতাম..

কিন্তু তার ৭১ এর ভূমিকা নিয়া তো কিছুই বললেন না..

আপনার কাছ থেকে এই ব্যাপার এ কিছু শুনতে চাইছি... সোজাসোজি উত্তর দেবেন.. ৭১ এ তার ভূমিকা কি ছিল??

২৪ শে আগস্ট, ২০০৮ সকাল ১০:৪৮

ডালিয়া সাত্তার বলেছেন: টিকিটের এতো বাসনা থাকলে ভোটার হয়ে যান না।

৭১ এর ভূমিকা নিয়ে দেখুন ডকুমেন্টারীতে কিছু আছে কিনা।

২৫| ২৩ শে আগস্ট, ২০০৮ বিকাল ৪:৫২

লুকার বলেছেন:
@পোস্টষাতা

সংসদে গিয়া দেখছি তার চেম্বারের বাইরে বিশাল ব্যানার টাঙাইছে নিজের নাম আর টাইটেল দিয়া। অন্য কোন চেম্বারে এরকম ছিল না। আমি গেছিলাম আরেক মন্ত্রীর কাছে। ঐ ব্যানার দেইখা বমি আইছিল। আর মনে হইছিল, বাপের জন্মে ভাবে নাই স্বাধীনতার বিরোধিতা কইরা, দেশরে ধর্ষণ কইরা সেই দেশের সংসদে চেম্বার পাইব, তাই ঐ ব্যানার। যেমন খালি কলসি বাজে বেশী। এই বদমাশের সাথে আপনার কি সম্পর্ক? আপনি নিজেও কি জামাত-শিবির-রাজাকার গোত্রের?

২৬| ২৩ শে আগস্ট, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:২৪

আরিফুর রহমান আরিফ বলেছেন: @ লুকার, এতো বমি বমি লাগলে তো আপনাকে ডাক্তার দেখাতে হবে।

২৭| ২৩ শে আগস্ট, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:২৫

পাগল রাজা বলেছেন: তুই রাজাকার

২৪ শে আগস্ট, ২০০৮ সকাল ১০:৫৫

ডালিয়া সাত্তার বলেছেন: পাগলের হাতে বোমা, খুবই বিপদজনকে।

২৮| ২৪ শে আগস্ট, ২০০৮ রাত ১২:১৫

নাভদ বলেছেন: লেখক বলেছেন: জাতীয় সংসদকে কিভাবে তিনি অপবিত্র করেছেন একটু বলুন না। শুধু কিছু শেখানো বুলি আওড়ে যান কেন?
=========================================


Click This Link

দেলোয়ার হোসেন সাইদীর ছিল অবৈধ এম পি।

জামাতের মওলানা সাইদী ২০০১ সালের ১ অক্টোবর এম পি হিসাবে নির্বাচিত হয় বলে নির্বাচন কমিশন ঘোষনা করে। কিন্তু তার প্রতিদদ্বী সুধাংশ শেখর হালদার সাইদীর বিরুদ্ধে নির্বাচনী আইন ভংগের ( গন প্রতিনিধিত্ব আইন ১৯৭২) অভিযোগে মামলা করেন। সেই মামলায় হাইকোর্ট সাইদীর বিরুদ্ধে আনীত বিভিন্ন অভিযোগের প্রমান পায়:

প্রমানিত অভিযোগ গুলি হলোঃ

১) নির্বাচনের খরচ সংক্রান্ত ভুয়া হিসাব দাখিল। যা ৫ লক্ষ টাকা খরচের সীমা অতিক্রম করে এবং কোন হিসাব নির্বাচন কমিশনে পাঠানো হয়নি।
২) ভোটার এবং প্রাপ্ত ভোটের হিসাবের গড়মিল।

অভিযোগ প্রমানিত হলে কোর্ট সেপ্টেম্বর ১৪, ২০০৩ সাইদীর নির্বাচন বাতিল করে পিরোজপুর এক আসনকে খালি ঘোষনা করার জন্যে নির্বাচন কমিশনকে নির্দেশ দেয়।

উল্লেখ্য যে, বাংলাদেশের ইতিহাসে যে কোন এমপিকে অবৈধ ঘোষনার ঘটনা এটাই প্রথম।

কিন্তু জোট সরকার আর নির্বাচন কমিশন কোর্টের রায় উপেক্ষা করে সাইদীকে শেষ দিন পর্যণ্ত সংসদে বসার সুযোগ দিয়ে একটা অপশাসনের নজির স্থাপন করে।

সতলোকের অসতকাজ কোর্টে প্রশানিত হবার পরও এই ওয়াজি মোল্লা তিন বছর অবৈধ ভাবে সংসদে বসে দেশের আইন আর শাসনের প্রতি বৃদ্ধাঙ্গুলি প্রদর্শন করেছে।

২৪ শে আগস্ট, ২০০৮ সকাল ১০:৫৩

ডালিয়া সাত্তার বলেছেন: আপনার ছেলেমানুষী যুক্তি দেখে হাসবো না কাদবো বুঝতে পারছি না। বাংলাদেশের কোন এমপি নির্বাচনী ব্যয় পাচ লাখ টাকার মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখতে পারে? একজনের নাম বলুন অন্তত। তাদের কারো কিছু হলো না, অথচ, সাঈদীর বিরুদ্ধে হাইকোর্টে মামলা হলো। হাইকোর্টের রায়ের পর সুপ্রিম কোর্টে আপিল হয়েছিল, সে খবর রাখেন?

২৪ শে আগস্ট, ২০০৮ সকাল ১০:৫৪

ডালিয়া সাত্তার বলেছেন: আপনি বলেছেন, উল্লেখ্য যে, বাংলাদেশের ইতিহাসে যে কোন এমপিকে অবৈধ ঘোষনার ঘটনা এটাই প্রথম। তার মানে কি এই যে বাংলাদেশে এই প্রথম একজন এমপি প্রার্থী নির্বাচনী অঅচরণ বিধি লঙ্ঘন করেছেন?

২৯| ২৪ শে আগস্ট, ২০০৮ সকাল ১১:০১

হটডগ বলেছেন: ইসস, আপনেরে একাত্তুরে সাঈদি ভাইয়ে পাইলে পাকিগো কাচে তুইলা দিত। পাকিগো কেম্পে কতইনা আনন্দ-মৌজ পাইতে পাত্তেন, উপভোগ কত্তেন। আফসুস।

৩০| ২৪ শে আগস্ট, ২০০৮ সকাল ১১:০৩

এস্কিমো বলেছেন: সাইদী নাকি সেলে বেহেস্তের টিকেট দেয়?

৩১| ২৪ শে আগস্ট, ২০০৮ সকাল ১১:২৯

দখিনা বাতাস বলেছেন: ঐ ঘাপাংচু গেলি..................

৩২| ২৫ শে আগস্ট, ২০০৮ বিকাল ৩:১৪

অনির্বান বলেছেন: টিকিট এর বাসনা থাকলেই ভোটার হয়ে সঈদি কে ভোট দিতে হবে?? বাহ বাহ একেবারে সাইদির মতই বলেছেন।

বেশেতের টিকিট পাওয়ার এটাই উপায়?? তাহলে এই আপনাদের আসম রুপ??আপনারা তাহলে আল্লাহ কে না ডেকে সাইদি কে ডাকেন??... হায়রে মানুষ...

৭১ এর ভুমিকা নিয়ে আমি আপনার কাছ থেকে জানতে চেয়েছি.. আপনি ডকুমান্টারি দিলেন, এর পর কথা উঠলো তার ৭১ এর ভুমিকা নিয়ে। যদি পারেন এটা নিয়ে বলেন।

৩৩| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ১১:৫৮

অচেনা সৈকত বলেছেন: ২৭ তম মাইনাস।

৩৪| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ২:৩২

অচেনা সৈকত বলেছেন: ডালিয়া সাত্তার@আপনি আর আপনার হারামজাদা সাঈদী উভয়েই জাহান্নামে যান। আমরা যতদিন বেঁচে আছি আপনার মত খাঁটি রাজাকারদের বিরুদ্ধে আমাদের লড়াই চলবেই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.