সকালে খবর পাবার সাথে সাথে আপনাদের সাথে শেয়ার করেছিলাম দুর্দান্ত ঘটনাটি। ইতোমধ্যে ঢাকায় বিভিন্ন মহলে বিষয়টি নিয়ে আগ্রহ তৈরি হয়েছে। কাঠমান্ডুর বাংলাদেশ এমবেসি নড়ে চড়ে উঠেছে। আমার কাছে ডজন খানেক ফোন এসেছে ঢাকা থেকে।
সকালে যারা মিস করেছেন খবরটি তাদের জন্য রি পোস্ট করছি আপডেট সহ।
মুসার ট্যুর এরেঞ্জার কোমল আরিয়ালের সাথে একটু আগেও কথা হল। তিনি জানালেন আগামী ২৭ তারিখের দিকে মুসা কাঠমান্ডু শহরে আসবে। তখন তার স্বাক্ষাতকারসহ ছবি শেয়ার করব আপনাদের সাথে।
বেস ক্যাম্পের খবর অনুযায়ী মুসা সুস্থ্য আছে। সবার দোয়া কামনা করেছে।
এবার সকালের খবরটি এখানে পেস্ট করছি---
অবশেষে বিজিত হল এভারেস্ট!!
কাঠমান্ডুর মুক্তিনাথ ট্যুরস এন্ড ট্রাভেলস এর স্বত্তাধিকারী কোমল আরিয়াল এর ফোন পেয়ে ঘুম ভাংলো। খুব চিৎকার করে কথা বলছে। কিছুই বুঝতে পারছিলাম না। দু তিন বারের চেষ্টায় অর্থ উদ্ধার করলাম যে আমাদের মুসা ইব্রাহীম প্রথম বাংলাদেশি হিসাবে এভারেস্ট এর চূড়ায় উঠতে স্বক্ষম হয়েছে। আজ ভোরে (২৩ মে) সে এভারেস্ট এ ওঠে।
আমার বন্ধু মুসা ইব্রাহীমের এভারেস্ট যাত্রা নিয়ে গত মাসে একটি পোস্ট দিয়েছিলাম (মুসা ই কি প্রথম বাংলাদেশি?)গত ১৩ এপ্রিল। তখন বলেছিলাম যে এটি ৪৫ দিনের একটি প্রজেক্ট। প্রায় ৪১ দিনের মাথায় ও এই অসাধ্য সাধন করে।
সপ্তাহখানেকের মধ্যেই সে নেমে আসবে। তখন আরো অনেক বিস্তারিত জানাতে পারব। তার অভিজ্ঞতাও শেয়ার করতে পারব। কিছু ছবিও হয়ত আপলোড করতে পারব।
এ প্রসংগে বলে রাখি, আমার লেখাটা প্রকাশিত হবার পরে জানতে পেরেছি যে মুহিত ভাইও এভারেস্ট এর পথে রওয়ানা হয়েছেন। তার খবরটা এখনো পাইনি যদিও। আশা করি উনিও আমাদের সুসংবাদ শোনাবেন শিঘঘিরই।
ইতোমধ্যে বাংগালি হিসাবে আমি তো নাচা নাচি করছি আপনারা কি করছেন?
থ্রি চিয়ার্স ফর মুসা!
যারা আরো জানতে চান তারা আমার আগের লেখাটি পড়তে পারেন। সেখানে ওর যাত্রাকালীন প্রস্ততির বিষয়টা বিশদভাবে বলেছিলাম-----
মুসা ই কি প্রথম বাংলাদেশি?