পায়ে হেঁটে কেউকারাডং।
তখন সময় সন্ধ্যা ৬টা। অন্ধকার ঘনিয়ে এসেছে। বৃষ্টির ফোটা তখনো পড়ছিল। শরীরের সামর্থ্য অনেক আগেই শেষ হয়েছে, দৃঢ় মনোবলের কারণে এখনো টিকে আছি। সিঁড়ি গুলো খুবই পিচ্ছিল হওয়ায় রেলিং ধরে অত্যন্ত সাবধানে একপা একপা করে কোন মতে শরীরটাকে টেনে নিয়ে লক্ষ্যে পৌছলাম। ইমরান এসে বুকে জড়িয়ে ধরে বললো, ভাই আমরা... বাকিটুকু পড়ুন