somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

"ব্লগ এবং ব্লগিং-এর ইতিহাস"____ (জানা- অজানা কিছু তথ্য)

২৮ শে অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৪:১২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

ব্লগ এবং ব্লগিং- শব্দদুটি বর্তমান সময়ের খুব জনপ্রিয় শব্দ। আমরা সবাই ব্লগিং করতে পছন্দ করি। ২০১১ এর ১৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সারা বিশ্বে ১৫৬ মিলিয়ন পাবলিক ব্লগের সন্ধান পাওয়া গেছে। ব্লগিং করলেও এর পিছনের কিছু কাহিনি বা ইতিহাস আমাদের অনেকেরই হয়তো জানা নেই। সত্যি কথা বলতে, আমার নিজেরও জানা ছিলো না। তাই পোস্টটা দিলাম। ব্লগের পিছনের কিছু জানা অজানা বিষয় নিয়ে কিছুক্ষন সময় কাটাই চলুন-

"ব্লগ"- শব্দটি মূলত 'ওয়েব লগ' (WEB LOG) শব্দটির মিস্রিত রুপ। একে মূল ওয়েবসাইট বা ওয়েবসাইটের একটি অংশ হিসেবেও ধরা যায়। ব্লগ বলতে সাধারনত যা বুঝায় তা হলো- নতুন বিষয়বস্তু বা খবর নিয়ে সাজানো একটি ওয়েবসাইট যা, প্রতিনিয়ত আপডেট রাখা হয়। ব্লগের আরেকটি সংজ্ঞা হচ্ছে, এটি এমন একটি ওয়েবসাইট যা একজন ব্যাক্তি দ্বারা পরিচালিত, যিনি একে প্রতিনিয়ত নিত্যনতুন খবর বা যেকোনো কিছু দিয়ে আপডেটেড রাখেন। সেটা হতে পারে তার পার্সোনাল ভিডিও, ছবি, গান, আর্টিকেল ইত্যাদি। ইন্টারনেট জগতে অনেক ধরনের ব্লগ সাইট রয়েছে। তবে ভালো মানের 'Static websites' বা স্থির ওয়েবসাইটসগুলো সাধারনত প্রতিক্রিয়াশীল যা, ব্লগে আসা অতিথিদের মন্তব্য করার সুযোগ দেয়, উইজেটের মাধ্যমে নিজেদের মধ্যে বার্তা পাঠানোর সুযোগ দেয়, এবং সবসময় আপডেটেড থাকে। অনেক ব্লগ আছে যা, একটি নির্দিষ্ট বিষয়ের উপর গঠিত হয়ে থাকে। সেখানে শুধুমাত্র সেই একটি বিষয়ের উপরই আলোচনা, মন্তব্য করা হয়ে থাকে। ব্লগে ঘুরতে আসা পাঠকদের কমেন্ট, যেকোনো ব্লগের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ একটি জিনিষ। কিছু ব্লগ আছে যা শুধুমাত্র Textual বা লেখা নির্ভর। অন্যগুলো হলো Art blog, Video blog, Photo blog, Mp3 blog, Podcasting. আরেকটি হলো Microblogging, যা কেবল ছোট-খাট পোস্ট বা লেখা নিয়ে তৈরি।

ব্লগ-এর ইতিহাসঃ
১৯৯৭ এর ১৭ ডিসেম্বর, " Jorn Barger" নামক এক ব্যাক্তি সর্বপ্রথম 'WEBLOG' শব্দটির উদ্ভাবন করেন। পরবর্তীতে, 'Peter Merholz'- যিনি তার নিজস্ব ব্লগ Peterme.com- এ একরকম কৌতুক করেই 'WEBLOG' শব্দটিকে ভাগ করে 'BLOG' বলে সম্বোধন করেন ১৯৯৯ এর এপ্রিল বা মার্চের দিকে। তারপর থেকে 'BLOG' শব্দটির ব্যাবহার বেড়ে যেতে থাকে। Evan Williams নামক এক ব্যাক্তি BLOG শব্দটিকে যথাক্রমে ' বিশেষ্য' ও 'ক্রিয়াপদ'- দু ভাবেই কাজে লাগান। তিনিই 'Blogger' কথাটির উদ্ভাবন করেন।

'ব্লগিং'- এর জনপ্রিয়তার পূর্বে 'ডিজিটাল কমিউনিটি' বা 'অনলাইন যোগাযোগ' এর অন্যান্য জনপ্রিয় মাধ্যমগুলো ছিলো Usenet, GEnie, BiX, CompuServe, এবং BBS, ইত্যাদি। তখনকার জন্য এগুলো জনপ্রিয় হলেও এগুলোর সাহায্যে খুব কষ্ট করেই Running conversation- এর কাজগুলো করা হতো। কিন্তু আধুনিক ব্লগিং এর সুবাদে মানুষ এখন খুব সহজেই সামাজিক যোগাযোগ রক্ষা করতে পারছে। ব্লগিং মানুষকে দিয়েছে তার নিজস্ব একটি পরিচয়। যারা ব্লগিং করে, তাদেরকে বলা হয় ব্লগার। ব্লগাররা সাধারনত নিজেদেরকে 'Diarists' বা 'Journalers'.ও বলতে পারে। Justin Hall, যিনি পার্সোনাল ব্লগিং শুরু করেছিলেন ১৯৯৪ সালে। তখন তিনি 'Swarthmore College'-এ পড়তেন। তাকে ধরা হয় ব্লগিং-এর ইতিহাসের সবচেয়ে পুরনো ব্লগার। সেসময়ের চলমান কিছু জনপ্রিয় ব্লগের মধ্যে 'Jerry Pournelle' এবং 'Dave Winer's'- এর পার্সোনাল ব্লগ ছিলো অন্যতম। এগুলো ছিলো সবচেয়ে পুরনো এবং দীর্ঘসময় ধরে চলা জনপ্রিয় ব্লগ। ব্লগিং এর জনপ্রিয়তা বাড়ার সাথে সাথে এর চাহিদাও বাড়তে থাকে। এতে যোগ হয় বিভিন্নরকম প্রযুক্তি। তার বদৌলতে বর্তমানের ব্লগসাইটগুলো মেইনটেইন করার জন্য ব্রাউজার ভিত্তিক কিছু সফ্টওয়্যার ব্যাবহার করা হয় যা সাইটগুলোকে মেইনটেইন করার কাজ করে থাকে।

১৯৯৯ থেকে ব্লগিং- এর জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পায় এবং তা এখনও রয়েছে। Bruce Ableson নামক এক ব্যাক্তি ১৯৯৮ সালের অক্টোবরে 'ওপেন ডায়েরি' নামক একটি ব্লগ খোলেন এবং রাতারাতি তার ব্লগের জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পায়। হাজার হাজার ব্লগার তার ব্লগের সাথে যুক্ত হন এবং এটিই সর্বপ্রথম ব্লগ কমিউনিটি যেখানে, অন্যান্য ব্লগারদের লেখায় মন্তব্য করার সুযোগ দেয়া হয়।
এছাড়া Evan Williams এবং Meg Hourihan যারা Pyra Labs-এ কাজ করতেন, ১৯৯৯ সালে তারা চালু করেন তাদের নিজস্ব ব্লগ সাইট "blogger.com", যা ২০০৩ এর ফেব্রুয়ারিতে Google কিনে নেয়।

জনপ্রিয়তা ও রাজনৈতিক প্রভাবঃ
২০০২-এ ব্লগিং এর জনপ্রিয়তা অস্বাভাবিক হারে বেড়ে যায়। চলমান বিশ্বের যাবতীয় খবর, খেলা-ধুলা, ব্রেকিং নিউস ইত্যাদি নিয়ে অনেক ব্লগ তৈরি হয়। পৃথিবীর যাবতীয় খবরাখবর চলে আসে মানুষের হাতের মুঠোয়। বিভিন্ন যুদ্ধ, বিশেষ করে 'ইরাক যুদ্ধ' নিয়েও অনেক ব্লগ লেখা হয় যা, ব্লগকে নিয়ে আসে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে। আমেরিকার বিভিন্ন নামকরা রাজনৈতিক নেতারাও ব্লগ লেখা শুরু করেন। বিভিন্ন রাজনৈতিক ইস্যু উঠে আসে জনগনের সামনে। মার্কিন সেনেটের সংখ্যাগরিষ্ঠ নেতা 'ট্রেন্ট লট', একটি পার্টিতে মার্কিন সেনেটর 'স্ট্রম থারমন্ড' এর সাথে এক আলোচনায় বলেন, 'থারমন্ড' যদি আমেরিকার প্রেসিডেন্ট হন তাহলে তা আমেরিকার জন্য সুফল বয়ে আনবে। তখন 'লট' এর সমালোচকরা দেখলো যে, 'লটের' এই মন্তব্যের পেছনে একটি 'জাতিগত বিভক্তি' তত্ত্ব কাজ করছে যা 'থারমন্ড' একসময় চেয়েছিলেন। Josh Marshall'- এর 'Talking Points Memo' - নামক একটি ব্লগে এই কথোপকথন ও ভিডিও চিত্র উঠে আসে যা আরও অনেক ব্লগারদের নাড়া দেয়। ব্লগাররা নেমে পরে প্রতিবাদে। কোন প্রধান মিডিয়া প্রতিষ্ঠান এই ঘটনাটি মিডিয়ার সামনে প্রকাশ করেনি যতক্ষণ না ব্লগ এই ঘটনাটি ফাঁশ করে দেয়। পরবর্তীতে, ব্লগটি রাজনৈতিক সঙ্কট তৈরি করে যা 'লট'-কে তার পদ থেকে সরে দাড়াতে বাধ্য করে। ২০০৪ সাল নাগাদ ব্লগ হয়ে ওঠে রাজনৈতিক আলোচনা, খবর, এবং পরামর্শের প্রধান মাধ্যম। বিভিন্ন যুদ্ধে ব্লগকে ব্যাবহার করা হয়েছে সাধারন তথ্য প্রবাহের নির্ভরযোগ্য মাধ্যম হিসেবে।
২০০৫ এর জানুয়ারিতে 'Fortune magazine' ৮ জন ব্লগারের একটি লিস্ট প্রকাশ করে। এতে বলা হয়, এই ৮ জন ব্লগারকে পৃথিবীর যেকোন ব্যাবসায়িরা যেন একটু সমীহ করে চলে। এরা হলেন- পিটার রোজাস, জেনি জারডিন, বেন ট্রট, মেনা ট্রট, জোনাথন শোয়ার্জ, জেসন গোল্ডম্যান, রবার্ট স্কোবল, এবং জেসন কালাকানিস।

ব্লগের ধরনঃ
অনেক ধরনের ব্লগ ইন্টারনেট জগতে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে। এদের মধ্যে যেগুলো বেশি জনপ্রিয়, সেগুলোকে ভাগ করা হয়েছে নিম্নোক্তভাবে-
Personal blogs
Corporate and organizational blogs
By genre
By media type
By device
ব্লগিং এমন একটি শক্তিশালি মিডিয়া যা, রাজনৈতিক এবং সামাজিক বিভিন্ন ব্যাপারে অভাবনীয় পরিবর্তন আনতে সক্ষম। মাঝে মাঝে ব্লগিং, স্পর্শকাতর কিছু রাজনৈতিক ব্যাপারেও জড়িয়ে পরে যা ব্লগারদের ক্ষতি সাধন করতে পারে। কারন, ব্রডকাস্ট মিডিয়া বা প্রিন্ট মিডিয়ার মতো একে কন্ট্রোল করা যায় না। সিঙ্গাপুরে ২ পৌত্তলিক চাইনিজ নিজেদের ব্লগে মুসলিম- বিরোধী কিছু কথা লিখেছিলো যার ফলে তাদেরকে কারারুদ্ধ করা হয়।

মিশরের ব্লগার 'করিম আমির'-কে অভিযুক্ত করা হয় মিশরের প্রেসিডেন্ট 'হোসনি মুবারক'-কে নিজের ব্লগে অপমান করার জন্য।
মিশরের ইতিহাসে এই প্রথম কোন ব্যাক্তিকে ব্লগিং এর জন্য আটক করা হয়।
সরকারের বিরুদ্ধে নিজের ব্লগে উল্টা-পাল্টা কথা লেখার জন্য মিশরের আরেকজন ব্লগার 'আবদেল মোনেম মাহমুদ'- কে এপ্রিল ২০০৭ এ গ্রেফতার করা হয়।
মিয়ানমারের ' Nay Phone Latt' নামক এক ব্লগারকে ২০ বছর জেল খাটতে হয় কারন, সে তার ব্লগে রাষ্ট্রকে ব্যাঙ্গ করে একটি কার্টুন পোস্ট করেছিলো।
ব্লগিং এর কারনে অনেক সময় কোন কারন ছাড়াই ব্লগারের উপর আক্রমন হতে পারে। 'ক্যাথি সিয়েরা' যিনি তার নিজস্ব ব্লগ 'Creating Passionate Users' এ প্রযুক্তি বিষয়ক একটি আর্টিকেল লেখেন এবং তারপর থেকেই তাকে মেরে ফেলার হুমকি আসতে থাকে বিভিন্নভাবে। পরবর্তীতে ব্লগারদের সুরক্ষা নিয়ে অনেক চিন্তা করা হয়। The Blogger's Code of Conduct নামক একটি প্রস্তাব পেশ করেন Tim O'Reilly যিনি বলেন, ব্লগারদের অবশ্যই সুশীল থাকতে হবে নিজের ব্লগে এবং অন্যের ব্লগে মন্তব্য প্রদানের ক্ষেত্রে। তিনি যে ৭টি বিষয় ব্লগারদের জন্য যোগ করেন, তা হলো

1) Take responsibility not just for your own words, but for the comments you allow on your blog.
2) Label your tolerance level for abusive comments.
3) Consider eliminating anonymous comments.
4) Ignore the trolls.
5) Take the conversation offline, and talk directly, or find an intermediary who can do so.
6) If you know someone who is behaving badly, tell them so.
7) Don't say anything online that you wouldn't say in person.

ব্লগ খুব শক্তিশালি একটি মাধ্যম। এর সাহায্যে অনেক অসম্ভবকে সম্ভব করা যায়। অন্যায়ের বিরুদ্ধে কথা বলা যায়, জনগনের চাহিদা পুরন করা যায়, রীতিমত একটি দেশের ভাবমূর্তিও পরিবর্তন করে ফেলা যায় তবে হ্যাঁ, সাবধানতা আপনাকে অবশ্যই অবলম্বন করতে হবে। ধন্যবাদ। "ব্লগিং এর জোরে- ঘুরে দাঁড়ান"
............................................ :) ....................................
সর্বশেষ এডিট : ০১ লা মে, ২০১২ দুপুর ২:১৮
৯টি মন্তব্য ৯টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

বেফাঁস মন্তব্য করায় সমালোচনার মুখে সমন্বয়ক হাসিবুল ইসলাম !

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ০৩ রা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:৩২



"মেট্রোরেলে আগুন না দিলে, পুলিশ না মারলে বিপ্লব সফল হতো না "- সাম্প্রতিক সময়ে ডিবিসি নিউজে দেয়া সাক্ষাৎকারে এমন মন্তব্য করে সমালোচনার শিকার বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের সমন্বয়ক হাসিবুল... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমিত্ব বিসর্জন

লিখেছেন আজব লিংকন, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১:৪৮



আমি- আমি- আমি
আমিত্ব বিসর্জন দিতে চাই।
আমি বলতে তুমি; তুমি বলতে আমি।
তবুও, "আমরা" অথবা "আমাদের"
সমঅধিকার- ভালোবাসার জন্ম দেয়।

"সারভাইভাল অব দ্য ফিটেস্ট"
যেখানে লাখ লাখ শুক্রাণুকে পরাজিত করে
আমরা জীবনের দৌড়ে জন্ম... ...বাকিটুকু পড়ুন

স্বৈরাচারী আওয়ামীলীগ হঠাৎ মেহজাবীনের পিছে লাগছে কেন ?

লিখেছেন শিশির খান ১৪, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৭:৪১


স্বৈরচারী আওয়ামীলীগ এইবার অভিনেত্রী মেহজাবীনের পিছনে লাগছে। ৫ ই আগস্ট মেহজাবীন তার ফেসবুক স্ট্যাটাসে লিখেছিলেন ‘স্বাধীন’। সেই স্ট্যাটাসের স্ক্রিনশট যুক্ত করে অভিনেত্রীকে উদ্দেশ্য করে আওয়ামী লীগ তার অফিসিয়াল ফেইসবুকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বিড়াল নিয়ে হাদিস কি বলে?

লিখেছেন রাজীব নুর, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:২৪



সব কিছু নিয়ে হাদিস আছে।
অবশ্যই হাদিস গুলো বানোয়াট। হ্যা বানোয়াট। এক মুখ থেকে আরেক মুখে কথা গেলেই কিছুটা বদলে যায়। নবীজি মৃত্যুর ২/৩ শ বছর পর হাদিস লিখা শুরু... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। বকেয়া না মেটালে ৭ নভেম্বরের পর বাংলাদেশকে আর বিদ্যুৎ দেবে না আদানি গোষ্ঠী

লিখেছেন শাহ আজিজ, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:৪১





বকেয়া বৃদ্ধি পেয়ে হয়েছে কোটি কোটি টাকা। ৭ নভেম্বরের মধ্যে তা না মেটালে বাংলাদেশকে আর বিদ্যুৎ দেবে না গৌতম আদানির গোষ্ঠী। ‘দ্য টাইম্স অফ ইন্ডিয়া’-র একটি প্রতিবেদনে এমনটাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

×