জননেত্রী হাসিনা খাচার মইধ্যে
আমাদের জননেত্রী ড. শেখ হাসিনা বলেছেন "আমরা এ বিশ্বায়নের যুগে বিচ্ছিন্ন থাকতে পারি না।"
ওয়েল কাম টু ইউনাইটেড স্টেট অব ইন্ডিয়া
এ অবশ্য সেই সিকিমের মতো হবে না!) দর্জি দালাল হইয়া প্রমান করিয়াছে সে সিকিম প্রেমিক ছিলো না! হাসিনা ভারত প্রেমিক হইয়া প্রমান করিলো সে বঙদেশ নহে বিশ্বায়নের বাঁশ নেত্রী।
ভারত(ইন্ধিরা সরকার) হাসিনার পিতা বঙ্গবন্ধুর সাথে তিন বিঘা করিডোরের চুক্তি করে ছিলো কিন্তু দেয়নি আজ পর্যন্ত। কারন মামায় যদি না দেয় কি করার আছে । কিন্তু মামায় ভাগিনীর মাথায় হাত বুলিয়ে দিয়ে কয় এটা বিশ্বায়নের যুগ... ভাগনি কয় হ মামু এইটা বিশ্বায়নের যুগ কিন্তু মামু বাঙালী গর্দবের বাচ্চারা তা জানে না! মামায় মুচকি হাসে আর মনে মনে কয় বাঙালীদের বাঁশযুগে ফিরিয়ে নিতে হবে।
কিন্ত মামুরা চির দিনের জন্য আমাদের বেরুবাড়ি নিয়ে গেছে( ভাগনি তাতে খুশি আর রমেশ, সৈয়দ আবাল হোসেনদের মতো শুধু মুখ খুলে কইতে পারতেছে না শরমে! তাই আবাল হোসেন আর রমেশ কে দিয়ে বলাইতেছে
সীমান্তে বাঙালী প্রাণী নামের পশু শিকারে রাস্তার বুদ্ধিজীবি কুকুর গুলার চেতনা চুপসে যায়! যেমন যায় ছাইয়ের মাঝে তরল পানি। পাকিরা আমাদের শত্রু তার চেয়ে বেশী মামুর দেশ ভারতের। চীন আমাদের বন্ধু ভারতের হাত পা কাঁপানো শত্রু। কিন্তু আমাদের চির বন্ধু মামায়ে এ তাল গাছ কেমনে তার কাঁটার বেড়া দিলো? এই প্রশ্ন যদি সুশীল মুজাফ্ফর, রেহেমান সুবাহান, মতি, আনাম, শাহরিয়ার খবির, আবিদ খান,
মুনায়েম সরকার, খবির চুদ্রী, হাসান ইমামদের জিগায় তারা উত্তরে পিজুসের তুই রাজাকার মহিমায় আমার মতোদের ভাসায় দিবো। জয় বাংলা। বাংলা ভাষা কি কলিকাতায় চলে?
তালপট্টি নিয়া কথা বলা পাপ কারন সুচীল আবেগী ব্লুগারে কয় ভারতের দাই দাই উন্নতির কারনে বাঙালীরা হিংস্রা করে! কেউ আমাদের শান্তি মতো হাগতে ও দিবো না শুধু দৌড়ের উপ্রে রাখবো মাগার আমরা কিছু কইতে পারুম না! কইলে তাদের সর্বা অঙ্গে জ্বলে। ঐ ভারত বিদ্বেষী। কিন্তু বন্ধুত্ব যে সমতার ভিত্তিতে হয় এইটা কইলে বৃহৎ বাইঙ মাছের মতো পিচলাইবো
বানিজ্য বৈষম্য এইটা নিয়ে আমাদের কামলারা গবেষনা করতে করতে ুন্দের চুল মাথার চুল সব শেষ কইরা পালাইচে। অবশেষে সেই কামলার ছেলের প্রশ্ন বাবা ডাইল(ফেনসিডিল) আমদানি কি উন্মুক্ত করা যায় না? কামলায় তার ছেলের প্রতিত্তরে কয় যে হেতু বিডিআর সীমান্তে নাই তাই আশা করা যায় ডাইলের দাম কইমা যাইবো। ডাইল কিন্তু আমাদের দেশের অনেক সুচীলদের প্রাণের জিনিষ। প্রথম আলুর মতি মাদক কে না বলুন বলে শ্লোগান মারে কিন্তু মতির বাপ লতিফের ইশারায় সীমান্তের ওপারের ডাইল কারখানা নিয়া কিছু লিখে না!!!
টিপাইমুখ নিয়া কথা বলে কি হবে? যেখানে কুর্নেল ফারুকে কয় কিছু না জেনে শুধু
শুধু আমাদের মতো ছাগল জনতা বেএএএএ বেএএএএএ করে যাচ্ছে। জাতির
পানি মন্ত্রীয়ে কইলো সরকার টিপাইমুখ নিয়ে তেমন কিছু জানে না!(কিন্তু ফারুক কিভাবে জানে?) আবার রমেশে কইলো..ভারত কে ক্ষেপানো উচিত না!! কোনটা উচিত না অনুচিত সেইটা তো তোমার দেখার কাজ না! দেশের স্বার্থ দেখা তোমার কাজ। কিভাবে কি হবে? মোজ্জামেল বাবু কয়...I am a water resource Engineer(বা ল চা ল) আমি জানি টিপাইমুখের কারনে বাংলাদেশ সব সময় পানি পাইবো এখন হেরে যদি আমি জিগায় ফারাক্কার কারনে কি পরিমান পানি বাংলাদেশ পায়? হেই কিন্তু পিচলাইবো আর কইবো রাজকার এবং পাকিরা আমাদের মা বোনদের ধর্ষণ করেছে। ভারত আমাদের বন্ধু তাই পানি ছাড়া মারিতে পারে। আবার পানিতে ডুবিয়ে মারিতে পারে। কিন্তু I am a water resource Engineer আমি জানি টিপাইমুখ বাঁধ হইলে বাংলাদেশ সব সময় পানি পাবে । দালালের হিন্দি কি?
টিপাইমুখের মতো আমাদের কে ইন্দিরা গান্ধী রান দেখাইয়া প্রায় ৪০ বছর পার করে
দিলো ফারাক্কা দিয়ে। এখন টিপাইমুখ দিয়ে সোনিয়া গান্ধি কত বছর পার করে দিবো উপর ওয়ালায় কইতে পারবো। এই তো আবার ইতালিয়ান সাদা আমাদের রমেশ, আবুল হোসেনারা ক্ষমতা সহ্য করতে পারবো তো
এই কিছু দিন আগে বন্ধু রাষ্ট্র ভারত হাসিনার বিশ্বায়নে বিশ্বাসী হয়ে...দহগ্রাম-আঙ্গরপোতা ছিটমহলের সঙ্গে বাংলাদেশের মূল ভূ-খণ্ডের সংযোগ তিনবিঘা করিডোরের রাস্তার দুই পাশে রাতারাতি কাঁটাতারের বেড়া দিয়েছে ভারতীয় সীমান্ত নিরাপত্তা বাহিনী-বিএসএফ। তবু এশিয়ান হাইওয়ের নামে করিডোর দিতে হবে কি মা কালি?
করিডোরে মারলো, পানি না দিয়ে মারলো, পানি দিয়ে ভাসিয়ে মারলো, তাল পট্টিতে তাল গাছ লাগিয়ে মারলো, সীমান্তে পাকিদের মতো পাখি শিকারে মারিতেছে, বন্ধুত্বের মাঝে কাটা তারের বেড়া দিয়া ভারত মাতার চেতনায় মারিতেছে, বানিজ্য বৈষম্যের ফেনসিডিল দিয়া মারতাছে, শান্তিবাহিনী দিয়া অশান্তিতে মারলো, চাল ব্যবসার চালষামতিতে মারিলো, সমুদ্রসীমানা সীমানা সীমানা খেলতাছে, এতের কিছুর পরে ও এক রাডারে বন্ধুত্ব ধরে রেখেছে! কি প্রেমে? বাংলাদেশ প্রেমে নাকি ভারত মাতার প্রেমে? বলে দে মা কালি... তোর চরণে (.....)?
টিপাইমুখ আর করিডোর কি স্বপ্নের দিন বদল? বুঝিয়া পাইনা শুধু অংকের খাতায় কাটা ছেড়া করিতেচি মিলিতেছে না! মা কালি তুমি মোরে গেয়ান দাও... রমেশ, আবুল হোসেন, ফারুক অথবা দীপু মনির মতো......, যাইগ্গাযাইগ্গা রাত নিশি হৈয়া গেলো
কুনো বন্ধু পাইলাম না করিডোর দিয়ে ভারত মাতার বিশ্বায়নের বন্ধুত্বে যোগ দিন।
জয় বাংলা।
সর্বশেষ এডিট : ১৬ ই জুন, ২০০৯ রাত ১১:০৭