সারের ৬০ তম জন্মদিনে বিশাল ৬০ পাউন্ডের কেক আর ৬০ টি প্রজ্জলিত মোমবাতি নিয়ে ভক্তরা সারের বাসায় গিয়েছিলেন সারকে না জানিয়েই ! প্রতি বছর জন্মদিনে সার যে কেক নিজে ব্যবস্হা করেন তাও সে সময় হাজির থাকলে, কেকের সনখয ছিল ২ টি ! আর সার যদি কেক কাটা সংসৃতিতে বিশ্বাসী না হন তবে কেক থাকার কথা একটাই । তবে সেটা তার মনো পীড়ার কারণ হওয়ার ই কথা । কেননা যারয কেক-কাটা- জন্মদিন টাইপ জিনিষে বিশ্বাস করেন না, এভাবে জন্মদিন পালনও করেন না, তাদের জন্য বিষয়টা ভিন্ন সংস্কৃতির পীরাদায়ক বিষয় বৈকি !
যা হোক আমার বাবা বুয়েটের কর্মকর্তা ছিলেন । তিনি এখন বেচে নেই । ওনাদের সময় সরকারী চাকুরীর মেয়াদ ছিল ৫৭ বছর । আর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা বিশেষ সুবিধা পেতেন ৬০ বছর চাকুরীর! ৫৭ হোক আর ৬০ ই হোক আমাদের প্রিয় জাফর ইকবাল সারের রিটায়ার করার সময় হয়ে যাবার কথা!
কিছুদিন আগে বিসি এস এ কোটা নিয়ে বেশ আলোড়ণ তৈরী হয় । ব্যক্তিগত ভাবে আমি মুক্তিযোদ্ধার নাতি-উপজাতি কোন প্রকার কোটার -ই সমর্থক না । এবং আরো বিশ্বাস করি জাতীয় বিষয়গুলোতে কোটা আরোপ ম্যনুপুলেশন অযোগ্যতা - অব্যবস্হা চালু করে । আর এগুলো আমাদের অনগ্রসরতার নিয়ামক। যাই হোক ভেবে অবাক হচ্ছি সার কিন্তু তখন আওয়ামী সরকারের কোন সমালোচানায় টু শব্দটিও করেন নি!
যাক নিন্দা - ঝগড়া এসব জাতীয় জীবনে খুব ভাল কিছু দেয় না । আর ব্লগের শান্তিপূর্ণ সুস্হ্য আলোচনার পরিবেশকেও ব্যহত করে । একটা গল্প দিয়ে পোষ্ট শেষ করি । হাসির গল্প, পড়ে মন ভাল হতে পারে, ঝগড়া ভুলে যেতে পারেন ।
এক গরীব চাষীর একটা মাত্র হালের বলদ ছিল । দেখা গেল সেটা একদিন খুব অসুস্হ । বেচারা চাষীর মাথায় আকাশ ভেংগে পড়ল ! সে কি করে চলবে ? এটি ছিল আবার ঈদের মৌসুম । গরূর চিন্তায় তার ঈদটাও মাটি হল । প্রতিবেশীরা ঈদের ২ দিন পর বুদ্ধি দিল, কুরনাণীর ঈদ তো তিন দিন থাকে, গরুটা মরার আগে কুরবাণী করে দেও, আস্ত একটা গরু কুরবাণীর সোয়াব পাওয়া যাবে!
সংযোজন : পোষ্ট টা অনেকেই ফালতু বলছে । তাই একজন ভাল ব্লগার দুখী মানবের একটা পোষ্টের লিন্ক জুড়ে দিচ্ছি, সেট হয়ত এই পোষ্টের কিছুটা শোভা বর্ধন করে ফালতু ভাবটা দূর করবে :
জাফর ইকবাল স্যারের প্রশ্নের উত্তর সাথে আমার ও একটি প্রশ্ন
সর্বশেষ এডিট : ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:২৫