যুদ্ধাপরাধীদের ফাসি চাই, অবশ্যই চাই, আবারও চাই, বারবার চাই। ধর্ম অবমাননাকারীদেরও সর্বোচ্চ শাস্তি চাই । সাম্প্রদায়িক বিদ্বেষমুক্ত বাংলাদেশ চাই । ধর্ম বিদ্বেষী তথা সাম্পদায়িক দাংগা প্রয়াশী শুন্য বাংলা চাই । দাবী একটাই না, দাবী দুইটা !
যারা বলে দাবী একটাই, বলুক ।কিন্তু অন্য একটা দাবী সামনে এলে যখন বলে এটা তো আমাদের দাবীকে নষ্ট করার জন্য, তারা মিথ্যুক, নির্লজ্জ মিথ্যুক । যুদ্ধাপরাধীদের বিচার আর ধর্ম অবমাননার বিচার একটা আরেকটার সাংঘর্ষিক না, কখনই না, কোন ভাবেই না । সুশীলদের দাবী ব্লগীয় নাস্তিক ( উষ্কানী দাতা ) . হাতে গোনা কয়েকজন । সরকারী হিসেবেও ৩০ -৪০ জনের মত । এই কয়জন লোকের বিচারও আবার প্রচলিত আইনেই করা সম্ভব । আর ডিজিটাল সরকারের ইন্টারনেট বান্ধব(!) ৫৭ ধারার কল্যাণে সেটা তো আরো কঠোর ভাবেই সম্ভব । তাহলে এই ৩০ -৪০ জনকে বিচারের সম্মুখীন করলে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারে বিঘ্ন ঘটবে কি করে ? বাংলাদেশী মুসলমানদের এতটা বলদ মনে করার কারণ কি ? বিশ্বে সেকুলারদের রাজত্ব চলছে তাই ?
বাংলাদেশী মুসলমানরা জামাত না, ফাকিস্তানী না, রাজাকরের বাচ্চাও না । আবার সেকুলারও না । বাংলাদেশী মুসলমানরা সেকুলার হলে মনে প্রানে কাজে কর্মে সেকুলার শেখ হাসিনাকে হেজাব মাথায় দিয়ে ভোট চাইতে হত না, আমি নামাজী আমি নামাজী টেপ বাজাটে হত না । ভাড়াটে মৌলবী দিয়ে তাপসী রাবেয়া বসরী উপাধী কালেকশন করতে হত না , সেকুলার সংবিধানে রাষ্ট্র ধর্ম ইসলাম রাখতে হত না। কারণ বাংলাদেশের সংখা গড়িষ্ঠ নামুষ মুসলমান, সেকুলার না!
দাবী একটাই না, দাবী দুইটা ! যুদ্ধাপরাধীদের ফাসি চাই, ধর্ম অবমাননাকারীদেরও সর্বোচ্চ শাস্তি চাই