জীবনবাবুর মন আজ বড়ই বেচাইন। কিছুই ভাল লাগছে না তার। খুব ভোরে ঘুম থেকে ওঠা তার অভ্যাস। আর ঘুম থেকে উঠেই তিনি চলে যান নদীর তীরে। সেখানে প্রাতঃকৃত্য সেরে গাছের ডাল দিয়ে দাঁত মাজতে মাজতে সকালের বাতাস উপভোগ করেন। বাড়িতে এটাস্ট-বাথ থাকা শর্তেও তিনি যে খোলা মাঠে পায়খানা করে বেড়ান এজন্য তার স্ত্রী লাবণ্যের সাথে প্রতিদিন খিটিমিটি লেগেই থাকে। এইতো সেদিন সকালের কথা। তিনি দাঁত মাজতে মাজতে বাড়িতে ঢুকছেন, তার মাথায় একটা কবিতার লাইন চলে এসেছে হঠাৎ করে, মন মেজাজ খুব ভাল। কিন্তু বাড়িতে ঢুকতেই গিন্নীর চিল চিৎকারে তার কান ঝালাপালা হয়ে গেল।
“বলি, মিনশে, তুমি আমার মান সম্মান বলে কিছু আছে সেটা ভুলে গেছ, নাকি?” গিন্নী খুন্তি হাতে চিবিয়ে চিবিয়ে উচ্চারণ করেন। জীবনবাবুর ভয় হয় এই বুঝি খুন্তিটা তীরের মত উড়ে এসে তার প্রাণনাশ করল।
তিনি মিনমিন করে বলেন, “আমি আবার কী করলাম?”
“তুমি কি মনে কর মানুষের চোখ নেই, নাকি? তুমি যে আজ তিন্নিদের পুকুরপাড়ে পায়খানা করেছে, এটা ওরা দেখে পাড়ার সবাইকে বলে বেড়াচ্ছে! আমি এখন পাড়ার মানুষের কাছে মুখ দেখাই কীকরে?”
জীবনবাবু বললেন, “ওরা না হয় আমার পুটু দেখেছেন, তাই বলে তুমি মুখ দেখাতে পারবে না কেন?”
“ছিঃ তুমি মানুষ!”
এটা বলেই লাবণ্য কান্না শুরু করে দিলেন। জীবনবাবু ‘কী কর, কর কী’ বলে সান্ত্বনা দিতে তার মাথায় মুখে হাত বুলাতে লাগলেন। লাবণ্য এক ঝটকায় তার হাত সরিয়ে দিয়ে থুঃ থুঃ করে বলেন, “ছোঁবে না আমায়। তোমার হাত অপরিষ্কার। দূর হও!”
সেদিন জীবনবাবুর আর কবিতাই লেখা হয়নি।
কিন্তু আজকের তুলনায় সেদিনকার ফ্যাসাদটা ছিল নস্যি। আজ তার মাথার চুল ছিঁড়তে ইচ্ছে করছে।
কিছুদিন আগে একটা ছাগুকে তিনি তার ফ্রেন্ডলিস্ট থেকে রিমুভ করে দিয়েছিলেন। সেই ব্যাটা বলেছিল, “তোকে দেখে নিব রে জিবইন্না”।
জীবনবাবু কিছু মনে করেননি। ছাগল তো ম্যা ম্যা করবেই। কিন্তু সে যে সত্যি সত্যি এমন একটা কাণ্ড ঘটাবে এটা তিনি স্বপ্নেও ভাবেননি। সেই ব্যাটা, ডিএসএলআর দিয়ে তার খোলা মাঠে প্রাতঃকৃত্যের ছবি তুলে নিয়েছে। কিছুক্ষণ আগে জানিয়েছে ফোন করে। বলেছে, “এবার কী করবি বাছাধন!”
জীবনবাবু অবশ্য বলেছে, “তোর যা ইচ্ছা কর। ফটোশপের কারবার বলে চালিয়ে দেব”
ছাগুটা বলেছে, “সে তুই যা ইচ্ছা বল। আমি আপ করবই পিকগুলা। আমার অবশ্য এটা করতে খারাপ লাগবে। কারণ তোর কবিতা আমার ভাল লাগে। তোকে লাস্ট চান্স দিতেছি, এক ঘণ্টার মধ্যে আমাকে আনব্লক করে আবার রিকু পাঠা। নয়তো পিক আপ করে দেব। তুই তো জানিস আমি সেলিব্রেটি। দশ মিনিটেই ভাইরাল হয়ে যাবে”।
এটা শোনার পর থেকেই জীবনবাবুর মন বেচাইন। তিনি কোন কাজেই মন বসাতে পারছেন না।
কাল রাতে তিনি একটা কবিতা লিখে রেখেছেন। ঠিক করলেন, সেটাই সামুতে পোস্ট করে দেবেন। পজিটিভ কিংবা নেগেটিভ কিছু ফিডব্যাক তিনি পাবেন। সেটাই তার মন ভাল করে দেবে। তাছাড়া ছাগুর চিন্তা থেকেও মুক্তি মিলবে। তিনি ঠিক করেই ফেলেছেন, ঐ ব্যাটাকে আনব্লক করবেন না। এতে যা হয় হবে।
জীবনবাবু সামুতে পোস্ট করলেন।
“সুরঞ্জনা, ওইখানে যেয়ো নাকো তুমি,
বোলো নাকো কথা ওই যুবকের সাথে;
ফিরে এসো সুরঞ্জনা
নক্ষত্রের রূপালি আগুন ভরা রাতে;
ফিরে এসো এই মাঠে, ঢেউয়ে;
ফিরে এসো হৃদয়ে আমার;
দূর থেকে দূরে- আরো দূরে
যুবকের সাথে তুমি যেয়ো নাকো আর।”
কিন্তু পোস্ট করেই পড়লেন বিপদে। আধঘণ্টা হয়ে গেল, কেউ মন্তব্য করলো না! আর পঠিতও হয়েছে মাত্র সাতবার। মনের দুঃখে ভাবলেন, পোস্টটা ড্রাফট করে দেবেন। কিন্তু তখনই সুকুমার রায়ের আগমন।
সুকুমার কমেন্ট করলেন, “প্রথম হইছি। চা দেন।”
জীবনবাবুর পোস্টের মন্তব্যসমুহঃ-
১। সুকুমার রায়ঃ- প্রথম হইছি। চা দেন।
লেখক বলেছেনঃ- সুকুমার ভাই, চা ফ্লাক্সে রাখছিলাম। ঠাণ্ডা হয়ে গেছে। থামেন, গরম করে আনি। ওয়েট এ বিট। আপনি কিন্তু কইলেন না, কবিতা কেমন লেগেছে।
২। সুকুমার রায় বলেছেনঃ- কবিতা ভাল লাগল। ধন্যবাদ
লেখক বলেছেনঃ- আপনাকেও ধন্যবাদ। আর এই লন চা।
৩। শ্রী রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বলেছেনঃ- চিত্ররুপময়!
লেখক বলেছেনঃ- ধুর বাল, আপনি আমার প্রত্যেকটা পোস্টে গিয়া খালি এক কথা কন। চিত্ররুপময়! এরপর থেকে এই রকম কমেন্ট করলে আমার পোস্টে ব্যান করে দেব।
৪। সৈয়দ মুজতবা আলি বলেছেনঃ- কবিতাটা পড়লুম। খাসা হয়েছে।
কিন্তু রবিবাবুর সাথে আপনি ব্যবহারটা ভাল করলেন না। হাজার হলেও সিনিওর ব্লগার।
লেখক বলেছেনঃ- ধন্যবাদ আলী সাহেব।
রবি ব্যাটাকে ঠিকই বলেছি। আমার প্রত্যেকটা পোস্টে গিয়া বলে, ‘চিত্ররুপময়’! আসলে ব্যাটা কবিতা পড়েই না। রেডিমেড কমেন্ট করে। শালা একটা হিটসিকার। সবার পোস্টে মন্তব্য করে নিজের হিট বাড়ায়।
৫। জসীমউদদীন বলেছেনঃ- আপনি আমার পোস্টে গিয়া মাইনাস দিয়া আসছেন। আমি কিন্তু আপনার পোস্টে প্লাস দিলাম। কারনঃ-
যে মোরে দিয়াছে বিষেভরা বাণ, আমি দেই তারে বুকভরা গান/
মাইনাস পেয়ে তারে প্লাস করি দান, সারাটি জনম ভর!
++++++++++
লেখক বলেছেনঃ থ্যেংকু
৬। মহাকবি মাইকেল মধুসূদন বলেছেনঃ- বাংলা কবিতার আর কিছু থাকলো না! কাকের চেয়ে কবির সংখ্যা বেশি হয়ে যাচ্ছে। যার যেমন ইচ্ছা লিখছে, তাই নাকি আবার কবিতা। ‘আমার’, ‘আর’, ‘তোমার’ মিলিয়ে লিখলেই কবিতা হয়ে গেল? মনে রাখবেন, আমি কবিতা লেখার জন্য ফ্রান্স পর্যন্ত গিয়েছি।
লেখক বলেছেনঃ- ফ্রান্স গেছেন এটা ঘটা করে বলে বেড়ানোর কী আছে? কবিতা লেখার জন্য ফ্রান্স গেছেন না সুইপারি করার জন্য গেছেন, জানা আছে। কতো দেখলাম! আর ফ্রান্স গেছেন ভাল হইছে, তাইলে ফ্রেঞ্চ ব্লগে লিখুন না; বাংলা ব্লগে কী করেন? কবিতা লেখা আমাকে আপনার কাছে শিখতে হবে?
৭। কবিতা সিংহ বলেছেনঃ- ভাইয়ুউউউউউউউউউউউউউউউউউউউউউউউউউউউউউউউউউউউউউউউউউউ
কবিতা সুন্দর হয়েছে, ভাইয়ুউউউউউউউউউউউউউউউউউউউউউউউউউউউউউউউউউউ
লেখক বলেছেনঃ- অ্যান্টিইইইইইইইইইইইইইইইইইইইইইইইইইইইইইইইইইইইইইইইইইইইইই, এতো জোরে ডাকতেছ কেন?
৮। কবিতা সিংহ বলেছেনঃ- আমি তোমারে ভাইয়া বললাম, তুমি আমাকে অ্যান্টি ডাকলা ক্যান?
লেখক বলেছেনঃ- সরি। মুখ ফস্কে বেড়িয়ে গেছে। (অনেকগুলা ইমো)
৯। সুকান্ত ভট্টাচার্য বলেছেনঃ- ভাল লাগা রেখে গেলাম।
লেখক বলেছেনঃ- ধন্যবাদ
১০। কাজী নজুরুল ইসলাম বলেছেনঃ- মামা, গাঞ্জা খ্যায়া কবতে লিখছ নাকি? হৃদয় আবার ঘাস হয় ক্যামনে? আর তুমি কি গরু যে ঘাস চাও?
লেখক বলেছেনঃ- ধন্যবাদ
১১। প্রেমেন্দ্র মিত্র বলেছেনঃ- শালা নিজের চেহারাটা আয়নায় দেখছিস? গোলালুর মতন পেট বানাইছো। সুরঞ্জনা ওই যুবকের সাথে না গিয়া তোর কাছে থাকব ক্যা? নাদুসনুদুস শরীরটা ছাড়া তোর আর আছেটা কী!
লেখক বলেছেনঃ- তুই ভাগ শালা
১২। কলিকাতা হারবাল বলেছেনঃ- সুপ্রিয় কবি, বিভিন্ন মাধ্যমে আমরা জানতে পেরেছি, আপনি দাম্পত্য জীবনে অসুখী। আপনাদের মত মানুষদের জন্যই আমরা বানিয়েছি, কস্তূরী যুক্ত শাহী মদদ। যা সেবনে আপনার দুর্বল স্বাস্থ্য হয়ে উঠবে ঘোড়ার মত শক্তিশালী। দাম্পত্য জীবনে আসবে আনাবিল সুখ ও আনন্দ। মূল্য মাত্র ১৮০০ টাকা। এক ফাইলই যথেষ্ট!
সুন্দর কবিতা। চমৎকার
লেখক বলেছেনঃ- *দার টাইম নাই
১৩। কলিকাতা হারবাল বলেছেনঃ- আমাদের কস্তূরী যুক্ত শাহী মদদ সেবন করলে টাইম ঠিকই পাবেন
লেখক বলেছেনঃ- ভাই সামুতে বিজ্ঞাপন দেয়ার নির্দিষ্ট জায়গা আছে। প্লিজ ঐখানে যোগাযোগ করেন। পোস্টে এসে এগুলো করবেন না।
১৪। মলয় রায়চৌধুরী বলেছেনঃ- লতা-পাতা-ফুল-ফল, এই আকাশ বাতাস মাটি পানি ছাড়া আর কিছু লেখার জন্য পাচ্ছেন না?
লেখক বলেছেনঃ- ধন্যবাদ
১৫। বড়ু চণ্ডিদাস বলেছেনঃ- ভাল লাগে নাই। কৃষ্ণ কৈ? রাঁধা কৈ? রাধাকৃষ্ণ ছাড়া কবিতা হয়? “সুরঞ্জনা, ওই খানে যেয়ো নাকো তুমি” না লিখে “রাধিকা, ওইখানে যেয়ো নাকো তুমি” লিখলে কবিতাটাকে মোটামুটি ভাল লাগত। কিন্তু এটা কিছুই হয়নি। মাইনাচ
লেখক বলেছেনঃ-
না না চাই না, আমি চাই না
প্রশংসা খুব বেশি!
চণ্ডাল বাবা পোস্ট পড়ছে,
আমি তাতেই খুশী!
১৬। হুমায়ূন আহমেদ বলেছেনঃ- নতুন ব্লগার হিসেবে আমার ভাল লেগেছে
লেখক বলেছেনঃ- ভাল লাগার বেলায় আবার নতুন ব্লগার, পুরাতন ব্লগার কি রে ভাউ?
১৭। কায়কাউসপুত্র সাইয়েদ জামিল বলেছেনঃ- এই মন্তব্যটি মুছে ফেলা হয়েছে, মন্তব্য করার সময় ব্লগ ব্যবহারের শর্তাবলীর দিকে খেয়াল রাখুন। শর্তাবলী
১৮। হুমায়ূন আজাদ বলেছেনঃ- পুরুষতান্ত্রিক কবিতা। কবিতাটার লেখক (কবি বলব না। সবাই কবি নন, কেউ কেউ কবি) যে নিজের পুরুষ পরিচয় ভুলতে পারেননি, সেটা কবিতাটা পড়লেই বোঝা যায়। এখানে তিনি সুরঞ্জনাকে অন্য যুবকের সাথে যেতে নিষেধ করেছেন। কেন? সে কি স্বাধীন নয়? তাকে বারণ করবেন কেন? যখন সুরঞ্জনা তার কথা অগ্রাহ্য করে চলে গেল, তখন তিনি সুরঞ্জনাকে অপবাদ দিতেও ছাড়লেন না। তার হৃদয় ঘাস হয়ে গিয়েছে বলে গঞ্জনা করলেন। আর ওই প্রেমিককে বললেন গরু! এটা কতোটা বাজে মানসিকতার পরিচয় সেটা বুঝতে পারলে অবাক হতে হয়।
জীবনবাবু, আধুনিক হন।
লেখক বলেছেনঃ- আপনি এতো বেশি বোঝেন ক্যান?
১৯। লাবণ্য দাশ বলেছেনঃ- সুরঞ্জনাটা কে? আমার জীবনটা কি নষ্ট না করে তোমার শান্তি হচ্ছে না? বাড়িতে তো এমন কাজ করেছো যে, কাউকে মুখ দেখাতে পারছি না। এখন সুরঞ্জনা সুরঞ্জনা করে চিল্লিয়ে পাড়া মাথায় করছো। তুমি কি মানুষ?
লেখক বলেছেনঃ- তুমি না ব্লগিং ছেড়ে দিয়েছ! আবার এলে যে!
২০। আহমদ শরীফ বলেছেনঃ- এই রকম লতা-পাতা কবিতা নির্বাচিত পাতায় স্থান পাইল কেমনে, ম্যান। মডু কি সিনিয়র ব্লগারদের পোস্ট না পড়েই নির্বাচিততে স্থান দিয়ে দেয়? সিনিয়রিটিই কি সব?
{লেখক এই মন্তব্যের কোন জবাব দেননি}
২১। আনিসুল হক বলেছেনঃ- আমি ‘মা’ নামের একটা ধারাবাহিক উপন্যাস লিখছি। সেখানে আপনার উপস্থিতি কাম্য। লিংক দিলাম
লেখক বলেছেনঃ- ম্যা ম্যা ম্যা
২২। শামসুর রাহমান বলেছেনঃ- ৪র্থ ভাললাগা, ভ্রাতা।
+++
ইদানিং খুব কম লিখছেন। আপনার কবিতা নিয়মিত চাই
লেখক বলেছেনঃ- শুভ দুপুর শামসু
২৩। আরণ্যক রাখাল বলেছেনঃ- ভাল লেগেছে। চমৎকার কবিতা। শুভকামনা
লেখক বলেছেনঃ- লোকে বলে আমার ব্লগে নাকি চাঁদ এসেছে/ না গো না, আমার ব্লগে আরণ্যক এসেছে!
অনেক অনেক অনেক ধন্যবাদ সুপ্রিয় ব্লগার। আপনার মত প্রতিভাবান ব্লগারের মন্তব্য পেলে সর্বদা অনুপ্রাণিত হই। তাছাড়া আমি ছোটবেলা থেকেই আপনার কতো বড় ফ্যান আপনি জানেন? আমি আপনার সব লেখাই পড়েছি। পড়ি আর ভাবি, ‘এই মানুষটা এতো সুন্দর লেখে ক্যামনে’। বাংলা ব্লগে আপনার মত ট্যালেন্ট আর কেউ নেই। আপনি হলেন বাংলার শেক্সপিয়ার। আমাদের ভাগ্য ভাল যে আপনি আমাদের মধ্যে আছেন। আপনি না থাকলে যে বাংলা ভাষার, বাংলা ব্লগের যে কী হতো, ভাবতেই পারি না! আহহহহ কতদিন আশায় আশায় বসে ছিলাম যে আমার ব্লগে আরণ্যক রাখাল কমেন্ট করবেন; আমি ধন্য হব। আজ সে আশাও পূর্ণ হলো। সত্যি, আজ আমার কবি জীবন ধন্য!
এ পর্যন্ত জীবনবাবুর কবিতাটি মাত্র ৭৩ বার পঠিত হয়েছে। কিন্তু তিনি বুঝতে পারছেন না, মাত্র ৭৩ বার পঠিত হয়ে কীভাবে কবিতাটা আলোচিত ব্লগে স্থান পেল যেখানে তার বনলতা সেন কবিতাটি ৪০০ বার পঠিত হয়েও আলোচিত ব্লগে স্থান পায়নি!
[পুরাই ফান পোস্ট। এটাকে সিরিয়াসলি নিয়ে আমাকে লজ্জায় ফেলবেন না, প্লিজ প্লিজ প্লিজ।]
১৪/০১/২০১৬
[সামুতে আমার ব্লগিং এর এক বছর হয়ে গেল। আমি ছাইপাঁশ, ভাল-মন্দ যাই লিখি না কেন, সেটা সামুর বদৌলতেই। যারা আমার পাশে আছেন/ছিলেন, আমি যাদের পাশে আছি/ছিলাম, যাদের কাছ থেকে অনুপ্রেরণা পাচ্ছি/পেয়েছি, যাদের অনুপ্রেরণা দিয়েছি/দিচ্ছি, যাদের গালিগালাজ করেছি এবং যারা আমাকে করছেন/করেছেন- সবাইকে অনেক অনেক অনেক ধন্যবাদ। আশা করি আরো আশি-নব্বই বছর ব্লগিং করতে পারবো! (তাহলে বাঁচব কত দিন?) লং লিভ সামু।]
সর্বশেষ এডিট : ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:২৬