১৬ আগস্ট ২০১৩, ঐশির নেশাগ্রস্থ হয়ে উচ্ছৃঙ্খল আচরনে তারই পরিকল্পনায় রোমহর্ষক ও মর্মান্তিকভাবে খুনের শিকার হন তার বাবা মা তথা পুলিশের বিশেষ শাখার (স্পেশাল ব্রাঞ্চ) পরিদর্শক মাহফুজুর রহমান (৪৮) ও তার স্ত্রী স্বপ্না রহমান (৪২)। এরপর এ ঘটনায় নিহত মাহফুজুর রহমানের ছোট ভাই মশিউর রহমান রুবেল বাদী হয়ে পল্টন থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। আজ সেই হত্যা মামলার রায় আর রায়ে ঐশির ফাসির আদেশ হয়েছে।কিন্তু এই খুনি ঐশির জন্ম কিন্তু একদিনে হয় নায়, সে এইরকম চরম নেশাগ্রস্থ একদিনে হয় নায়, এই রকম উদ্ধর্ত্যপূর্ণ আচরনের সাহসও তার একদিনে জন্ম নেয় নায়।
এই নাবালিকা মেয়ের নেশা করতে টাকা লাগত, অনেক টাকা। কই পাইতো সে এই টাকা? সে কি ইনকাম করতো, করতো না। তার বাবা মাই তাকে এই টাকা দিত।
এক মাত্র মেয়ে, অনেক টাকা, দিতেই পারে। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, নাবালিকা মেয়ে এত টাকা নিয়ে কি করত, কোথায় খরচ করতো তার খোজ রাখাটা বাবামায়ের কর্তব্য ছিল।
Addicted হওয়ার সময় তারা বুঝে নায় মেয়ে drug নেয়, Addicted। যখন মেয়ে তাদের গলায় ছুড়ি চালায় তখনই তারা ব্যাপারটা বুঝতে পারে মেয়ে আডিক্টেড!!!
কিন্তু যদি ঐশির বাবা মা শুরু থেকেই মেয়ে কি করছে না করছে সে ব্যাপারে যত্নবান হতেন, তাহলে হয়ত এই ঐশির জন্ম হত না।
সর্বশেষ এডিট : ১২ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:০৭