মালয়েশিয়া’র ‘মাই সেকেন্ড হোম প্রোগ্রাম’ (এমএম টু এইচ)।
২৩৭০ জন বাংলাদেশী ‘সেকেন্ড হোম’ সুবিধা নিয়েছেন।
দেশের জন্য কিছু না করে চোর গুলা এতো টাকা মালয়শিয়া পাচার করছে। হয়তো ২/৪ জন বৈধ আছে, কিন্তু বাকিরা?
অবৈধ কামাই, তাই অবৈধ টাকা অবৈধ লাইনেই ব্যয়।
সেই হিসেবে প্রায় সাড়ে তিন হাজার কোটি টাকা মালয়শিয়ায় পাচার হয়েছে।
সোনার দেশের সোনার ছেলেরা বিদেশে মাথার ঘাম পায়ে ফেলে রেমিটেন্স পাঠায় আর ওই ছেঁচড়া চোর বাটপাররা সেই টাকা মানিলন্ডারিং এর মাধ্যমে বিদেশে পাচার করছে।
বাংলাদেশ ব্যাংক করে কি?
এই দেশের সাধারন মানুষ আর কত অসহায়ের মত তাকিয়ে তাকিয়ে দেখবে?
‘সেকেন্ড হোম’ সুবিধা নেয়ার তালিকায় বাংলাদেশ আবার আছে সেকেন্ড পজিশনে, লজ্জা রে লজ্জা, এতো লজ্জা কথায় রাখি?
সর্বশেষ এডিট : ১৪ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ১২:৩৩