অবসন্ন শরীরে অশ্রুভেজা ধুসর দৃস্টিতে,
ধুয়ে যায় দুঃখগুলো দারিদ্রের বৃস্টিতে।
তবুও শরীরের রন্ধ্রে রন্ধ্রে কালবৈশাখীর লড়াই।
রুক্ষ বাস্তবের পদক্ষেপে শুধু চড়াই আর উৎরাই।
বাল্বের বিবর্ন আলোয় টিনের বাস্কটা খুলে যায়,
উইলের হ্ লু দ পৃস্টাগুলো কে যেন কেড়ে নেয়।
ধীরে ধীরে মৃতপ্রায় নেফ্রন গুলো চোখ মেলে,
ছোট্ট শিশুর মলিন শরীরে শান্তির হাসি খেলে।
অনন্ত কাল ধরে ঘামে ভেজা লড়াই ,তারপরে
ছোট্ট শিশুটির মুখে যখন চাঁদের আলো ঝরে,
ক্ষনিকের স্বর্গীয় তৃপ্তি দুঃখগুলোকে দূরে সরিয়ে দেয়।
চাঁদের কলঙ্ক গুলো শিশুর দ্যুতিতে ম্লান হয়ে যায়।
শিশুর ঘুমে ভরা মায়াময় চোখে স্বপ্নপরীরা নেমে আসে,
জলছবি ভবিষ্যতের যুবতী খিল খিল করে হাসে।
পিতা হারিয়ে যায় কোন সে অজানা নীলনির্জনে,
সান্তনা নয় প্রার্থনা চাই, বলে অস্ফুটে কানে কানে।
.........(......আমিও প্রার্থনা করি ভগবানের কাছে।
একটা অচল কিডনী নিয়ে শিশুটি লড়াই করছে । কাল তাকে একটা চকলেট দিয়েছিলাম আর সে আমাকে একটা কবিতা।)
সর্বশেষ এডিট : ০৫ ই নভেম্বর, ২০০৭ রাত ১:১৭