যে দেখে লুকিয়ে চুরিয়ে মুখ বেকিয়ে হাসে।
শুন্য আর একের লাঠা লাঠির ঠ্যালায়,
উইন্ডো খুললেই মনিটর দৃস্টিশক্তি হারায়।
আবার বেশিক্ষন চিন্তা করলেই যাচ্ছে হ্যাং হয়ে,
তাই ফরম্যাট করলাম নর্টন শ্যাম্পু দিয়ে।
কিন্তু ভাইরাস তাড়িয়েই কি রোগমুক্তি হবে?
মুখও তো খোলে না,খাবার কি খাবে?
ভেঙ্গে গেছে তো আর্ধেক কিবোর্ডের দাত,
যতই প্যারাগ্রাফ মাখো, খেতে গেলেই কাত,
তারপর হৃৎপিন্ডেও কোলেস্টেরল খোঁচা মারে,
সেই জন্য প্রসেসরটাও মাঝে মাঝে ঘুমিয়ে পড়ে।
তাই বডিটাকে মেন্টেনেন্স হসপিটালে পাঠালাম,
গাদাগচ্ছার টাকা কড়ি খসালাম...
অবশেষে বিরক্ত হয়ে হাল ছেড়ে দিয়ে,
বেটাকে আবর্জনার স্তুপে দিয়ে এলাম ফেলে।
মনটা যে একটু খারাপ হয়নি তা নয়,
তবে নবীনবরনে পুরনোকে সরে যেতে হয়।
সর্বশেষ এডিট : ০৮ ই অক্টোবর, ২০০৭ বিকাল ৩:৫৯