ঈদ গল্প শপিং রম্য গল্প প্রেমিক সব ব্লগারদের উদ্দেশ্যে নিবেদিত।
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
Tweet
জব্বর আলির সাথে কোন সম্পর্ক নেই, এর পরেও ঈদ ভাগ্য সে রকমই কেন, সেটা মাথায় ঢুকছে না জামান সাহেবের। হ্যা দুটা নামের সাথেই "জ" বর্ণটা আছে বটে ! কিন্তু আর কোন মিল কোনমতেই খুজে পান না তিনি।
যেমন জব্বর আলি, অল্প শিক্ষিত দুর্নীতিবাজ ব্যাবসায়ি। যার মাথায় কুকর্মের চিন্তা। জামান সাহেব বিদেশি ডিগ্রিপ্রাপ্ত এবং একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে উচ্চপদের কর্মরত। দুই নাম্বারির কথা তো দুরের কথা, মাথায়ও নেই।
এর পরেও কেন ঈদ আসলেই জামান সাহেবের এত হেনস্থা হয়? ব্যাপারটা নিয়ে মহাজাতকের কাছে যাবারও একটা পরিকল্পনা ছিল।
জামান সাহেবের স্ত্রী লুবনা বড়লোকের আদুরে মেয়ে। ধনীর পরিবারে বিয়ে হবার সুবাদে মোটামোটি মধ্যবিত্তের ঘরের মেয়ে হয়েও লুবনার বড়লোকি চাল। বাজার করে কাজের ছেলে। বাড়ির পরিস্কার পরিচ্ছন্নতার সব দায় ভার কাজের বুয়ার। আর রান্নার জন্য বাবুর্চি।
লুবনার কাজ হলো সারাদিন রিমোট চেপে চেপে হিন্দি সিনেমা, গান আর সিরিয়াল গোগ্রাসে গেলা। আর কোন ভাবি গোছের কেউ কল করলে বলা " আর বলবেন না ভাবি, সংসারের ঘানি টেনে টেনে জীবনটা শেষ হয়ে যাচ্ছে।
সংসারে ননদ শাশুড়ি নেই, নিদেনপক্ষ্যে একটা জা থাকলেও, এত কস্ট করে দিনের পর দিন হিন্দি থেকে শেখা কিছু বিদ্যা ঝালাই করা যেতো। সেই অনুশোচনা রাগে পরিণত হয়ে, জামান সাহেবের উপর ফেলে লুবনা।
ঘটনার শুরু বেশ কয়েক বছর আগে। ঈদ আসি আসি করছে। পয়সা কড়িরও সমস্যা নেই। হঠাৎ রাতের খাবার টেবিলে লুবনার বায়না
"এই শোন, এবার ঈদে আমি পার্বতির জামা চাই। আর তোমার জন্য চুনিলালের পাঞ্জাবি।"
এতদিন দেশের বাইরে থেকেই শপিং করা হতো। তাই জামান সাহেবের মাথায় পার্বতি বা চুনিলাল কোনটাই ঢুকলো না। তাই বাধ্য হয়েই জিজ্ঞেস করলেন
"এরা কারা গো? নতুন বুটিক হাউস নাকি? "
"তোমার মাথা ! সারাদিন ওই অফিস করে করে দিন দুনিয়ার কোন খবরই তো রাখো না।"
"আহা রাগ করছো কেন? ব্যাপারটা আমাকে খুলে বলো।"
রাতের খাবারের পর শখ করে একটা সিগারেট খাওয়া জামান সাহেবের অভ্যাস। লুবনার পার্বতি চুনিলালের পাল্লায় পড়ে সেটা স্থগিত করে শরৎ চন্দ্রের দেবদাসের বিস্তারিত শুনতে হতো তাকে। শুধু গল্প শুনেই ক্ষান্তি দিলে তো ভালো ছিল। সাথে দেবদাসের বলিউডি সংস্করণও তাকে গিলতে হলো রাত জেগে।
ঢুলু ঢুলু চোখে জামান সাহেব বললেন, "তা বেশ তো। ওই রকম জামা যখন তোমার পছন্দ কিনে নাও।"
" কি আক্কেল গো তোমার? এই গা ঘিনঘিনে ভিড় ভাট্টা আর জ্যাম এড়িয়ে এত লোকের মধ্যে গাদাগাদি করে শপিং করা আমার পক্ষ্যে সম্ভব নয়। তার চেয়ে তোমাকে ভালো করে তো দেখিয়েই দিলাম। তুমিই কিনে আনবে। প্লিজ আমার লক্ষ্মি সোনা"
অকাট্য যুক্তি ! তার মধ্যে এমন প্রেমময় কন্ঠে বৌ চাইলে তো সাত রাজার ধনও এনে দেয়া যায়।
সকালে উঠে দেবদাসে পিন্ডি চটকে জামান সাহেব আধা ঢুলু ঢুলু অবস্থায় অফিসে পৌছালেন। ১২টাও বাজতে পারেনি, লুবনার ফোন।
"এই তুমি এখনও অফিসে কেন? শপিং এ বেড়ুবে না?"
"এই তো এই মাত্র রওয়ানা দিচ্ছিলাম, তুমি কিচ্ছু ভেবো না লক্ষ্মিটি।"
কিছু ভেবনা তো বলেই খালাস। এদিকে চুনিলাল কি ঘাগড়া পড়েছিলো নাকি জাঙ্গিয়া অথবা পার্বতি শাড়ি না লেহেঙ্গা না বিকিনি পড়েছিল, ঘুমের মধ্যেই সব গায়েব।
হাজার হোক বিদেশি ডিগ্রিধারি। মগজ খুলে গেলো। বিদেশি কোম্পানি বলে প্রায়ই অডিও ভিজুয়াল প্রেসেন্টেশন করতে হয়। টিভি আর ভিসিডির ব্যাবস্থা আছে। সেক্রেটারিকে বললেন দেবদাস ছবিটা ভাড়া করে আনতে।
এই কথা শুনে মিস মন্টির চেহারা অদ্ভুত ভাবে বিকৃত হয়ে গেলো। আহা রে বেচারি বস। এই খুশির মৌসুমে বিরহ গাথা সইতে হচ্ছে!
আধো ঘুমে গত রাতে যে ছবি দেখেছিলেন, সেটা টনটনে জ্ঞান নিয়ে দেখে জামান সাহেবের আক্কেল গুড়ুম ! লুবনার দেখি সত্যি মাথা খারাপ। নইলে সারাদিন বোতল খেয়ে নেশায় করে পতিতা বাড়িতে পড়ে থাকা চুনিলালের পাঞ্জাবি তার গায়ে উঠাতে চাইবে কেন?
আর লুবনা নিজেও কেন ধাড়ি ধিড়িঙ্গি পড়ন্ত যৌবনা বলিউডের নায়িকার ধেই ধেই করে নৃত্য করার সাজে নিজেকে সাজাতে চাইবে?
নাহ ! এত রুচিকে এত নীচে নামাতে পারবেন না তিনি।
খালি হাতে বাসায় ফিরতেই শুরু হয়ে গেলো কুরুক্ষেত্র। জামান সাহেবকে বিয়ে করে কি করে জীবন যৌবন সব শেষ হয়ে গেলো, তার বিশাল ফিরিস্তি এত জোরে প্রচারিত হলো যে, আশে পাশের ফ্লাটে সবাই জেনে গেলো লুবনা কত অসহায় এবং নির্যাচিতা।
রফা হলো শেষ মেষ। তবে লুবনার ইচ্ছার জয়ি হওয়ার মাধ্যমে।
এটা মনতাস্তিক কিছু কিনা জামান সাহেব জানেন না। তবে সেই পাঞ্জাবি গায়ে উঠতেই নিজেকে চুনিলাল চুনিলাল মনে হলো তার। কোকের বোতল থেকে স্ট্র সরিয়ে মদ খাবার মতই ঢক ঢক করে গিললেন সারাক্ষণ।এমন কি একটা পানও কিনে খেলেন। বাহারি রঙের জামা পড়া নারীরা তার চোখে অন্যভাবে প্রকাশিত হওয়া শুরু করলো। ব্যাপারটা লুবনার চোখেও পড়েছিল। বেশ কয়েকবার ধমকও দিয়েছিল।
" কি ব্যাপার জামান, অমন করে মেয়েদের দিকে তাকিয়ে আছো যে? ছি ছি ছি।"
আর লুবনাকেও পার্বতি শাড়িতে এমন লাগলো যে, যে কোন সময় ধেই ধেই করে নাচ শুরু করে দেবে। মেহমানদের সামনে তো ঘোরের মাঝে হাত ধরে বসিয়ে দিতে উদ্যোত হয়েছিলেন জামান সাহেব।
আপ্যায়ন শেষ করে, কয়েকটা দাওয়াত এটেন্ড করে পোষাক আসাক ছাড়বার পরই যেন দেবদাসের ভুত ছাড়লো। জামান সাহেব প্রতিজ্ঞা করলেন, যাই হোক এই হিন্দির ভুত আর নয়।
কিন্তু কিসে কি? ঘরের বৌ যখন হিন্দিতে আকন্ঠ নিমজ্জিত তখন ঈদ ফ্যাশনে বলিউডের নায়িকারদের ছাড়া চলে?
এর পর ফরমাইস আসলো শিলা কি জওয়ানি। আবারও ঐ ভিসিডিতে ২ ঘন্টার একটা অখাদ্য গেলানো। আবারও ঘুমের মধ্যে ভুলে যাওয়া। আবারও অফিসে বসে ফ্যাশন বুঝার চেস্টা। মিস মন্টি ভাবলেন, বসের জীবনে পরকিয়া এসেছে নিশ্চই।
ছি ছি ছি ! ঘরের বৌ এমন জামা কিনবে? তাও ঈদের জন্য। সেটা পড়ে আবার আত্মিয় স্বজন বন্ধু বান্ধবদের বাড়িতে দাওয়াত খেতে যাওয়া? হোক অশান্তি ! এমন অশ্লিল কাপড় কোনমতেই লুবনাকে কিনে দেয়া যাবে না। মনে মনে সেটাই বললেন জামান সাহেব।
বললেই তো হয় না। ঘরের শান্তি কায়েম রাখতে হলে, বৌ এর হ্যা তে হ্যা, আর না তে না মিলাতেই হয়। তবে এযাত্রা রক্ষা যে, দূর সম্পর্কের এক ভাবি, জামান সাহেবকে বুঝাতে সক্ষম হলেন যে, ড্রেসটার নামই শুধু ঐ। আসলে ঐ রকম খোলাখুলি কিছু না।
তার কথায় আশস্ত হয়েই জামান সাহেব মার্কেটে ছুটলেন। স্বাভাবিক ভীড় ভাট্টা ঠেলে মেয়েদের একটা দোকানে গিয়ে মাত্র বলেছেন, "ভাই শিলা কি জওয়ানি" অমনি পাশে থেকে এক জোড়া হাত তার কলারে।
"খাচ্চর ব্যাটা। যখনই মার্কেটে আহি, আমারে শিলা কি জওয়ানি কইয়া বিলা আওয়াজ দাও? আইজকা তোর খবরই আছে।"
সেদিন কি ঘটেছিল, কি করে সব স্বাভাবিক হয়েছিল, সে কথা থাক। শুধু বলতে পারি জামান সাহেব পারলে টিভি ভাঙ্গেন নইলে লুবনার মাথা। তবে শেষ মেশ কিছু ভাঙ্গেনি।
এর পর নিজে থেকে ওই সব আবর্জনা কিনতে যাবেন না মনে মনে সেটাই ঠিক করলেন তিনি।
পরের বছর লুবনার পছন্দ ঢিনকা চিকা ! চিকা মারার কথা শুনেছেন, ইদুর শ্রেণীর প্রাণি চিকার কথাও তার অজানা নয়। কিন্ত এটা আবার কেমন চিকা? জিজ্ঞেস করতে সাহস হলো না। কে চায় রাত দেখে ঐ সব অখাদ্য দেখতে ।
অফিসে তার অধিনস্ত একটা কর্মচারি আছে। সামনা সামনা পড়লে মনে হয় বিনয়ে গলে যাবে। আর এমন ভক্তি শ্রদ্ধা যেন জামান সাহেবই তার পীর মুর্শিদ।
মিস মন্টি সেবার আগে ভাগেই ছুটিতে। নইলে কাজটা ওকে দেয়া যেতো। কি করে খবর পেয়ে সেই বান্দা হাজির।
"স্যার কিচ্ছু চিন্তা করিইয়েন ন। আই আল্লার কসম খাই কই। দুই ঘন্টার মইধ্যে ব্যাবস্থা করি হালামু'"
জামান সাহেব কিঞ্চিত আসস্ত হলেন। কিন্তু দুই ঘন্টা পর অফিসে ১০ -১২ জন লোকের উপস্থিতি দেখে আকাশ থেকে পড়লেন তিনি।
"কি ব্যাপার খলিল? এরা কে? এখানে কেন?"
"স্যার, আই কইসিলাম না? চিকা মাড়নের সব ব্যাবস্থা হই গেছে। অহন কি ল্যাখতে হইবো খালি কইয়া দ্যান।"
"গেট আউট" বলে চিৎকার করে উঠলেন জামান সাহেব। ততক্ষনে খলিল ভাড়াটে লোকজনের সাথে মুহুর্তে মধ্যেই উধাও। মাঝখানে লোকজনের মধ্যে জামান সাহেবের মানসিক স্থিতি নিয়ে প্রশ্ন শুরু হয়ে গিয়েছে। কেননা আমাদের খলিল যাকেই সামনে পাচ্ছে তাকেই বলছে,
"বুইজ্জেন নি, আঙ্গোর জামান সাহেবের মাথা নস্ট হই গ্যাছে। আরে চিকা মাড়নের লাই মানুষ ভাড়া করার কথা কই, আবার খেদাইয়া দিছে।"
সে যাত্রায় আরেক কান্ড। আগের বছরের অভিজ্ঞতাকে মাথায় রেখে এবার আশে পাশে কোন নারী আছে কিনা দেখে এর পর দোকানিকে জিজ্ঞেস করলেন,
"ভাই, চিনকা ধিকা আছে?
"আহা কথাটা চিনকা ধিকা নয়, ধিনকা চিকা।"
যিনি বললেন, তার পড়নে খদ্দরের পাঞ্জাবি, কাধে চাদর, আর চটের ব্যাগ ঝোলানো।
দোকানি শুধু বললো, "আরে মাস্টার সাব, সাইডে সরেন , এই বেচাকিনার টাইমে দিগদারি কইরেন না তো ! "
আর অস্ফুটস্বরে বললো আইছে আতেলের হেড কোয়াটার।
" না না বাবু তুমি বুঝতে পারছো না। এটা একটা শব্দ। শব্দের উচ্চারণ যথাযথ প্রকাশের মাধ্যমেই তো মনুষত্যের পরিচয়... "
এই রকম আধা ঘন্টা কানের সামনে সেই মাস্টারের আতলামি শুনে কানের তালার ১২টা বাজিয়ে শেষ মেষ সেই বস্তু কিনতে সক্ষম হলেন জামান সাহেব।
আর এবার ! চিকনি চামেলি। অর্থনীতির পাতা উলটে টুল্টে ভারতের আসল অর্থনীতির দৈন্যদশা এই চামেলির পোষাক আসাকের মাধ্যমেই ফুটে উঠেছে।
অথচ ভালো খেয়ে পড়ে এক কালিন লাস্যময়ি লুবনার অবস্থা এখন প্রায় বাংলা ছবির নায়িকাদের মত। চিকনি চামেলি ড্রেস পড়ানোর অর্থই হবে কানা ছেলের নাম পদ্মলোচনের বাস্তব বহিঃপ্রকাশ !
কিন্তু এত বছর যখন ছাড়েনি, তখন এই বছর মাফ পাওয়া যাবে বলে বিশ্বাস করলে, আবারও ঘরে অশান্তি হবে।
পৃথিবির সবার কাছে ঈদ আনন্দ আর খুশি নিয়ে আসলেও , জব্বার আলি আর জামান সাহেবের কপালে ঈদ নিয়ে আসে শুধু বিড়ম্বনা। নাহ ঈদের পরেই জোতিষ্যির কাছে যাওয়া ছাড়া আর বিকল্প দেখছেন না জামান সাহেব।
সবাইকে আবারও ঈদের অনেক অনেক শুভেচ্ছা। দাওয়াত দিতে ভুলবেন না যেন !
৯টি মন্তব্য ৯টি উত্তর
আলোচিত ব্লগ
বেফাঁস মন্তব্য করায় সমালোচনার মুখে সমন্বয়ক হাসিবুল ইসলাম !
"মেট্রোরেলে আগুন না দিলে, পুলিশ না মারলে বিপ্লব সফল হতো না "- সাম্প্রতিক সময়ে ডিবিসি নিউজে দেয়া সাক্ষাৎকারে এমন মন্তব্য করে সমালোচনার শিকার বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের সমন্বয়ক হাসিবুল... ...বাকিটুকু পড়ুন
আমিত্ব বিসর্জন
আমি- আমি- আমি
আমিত্ব বিসর্জন দিতে চাই।
আমি বলতে তুমি; তুমি বলতে আমি।
তবুও, "আমরা" অথবা "আমাদের"
সমঅধিকার- ভালোবাসার জন্ম দেয়।
"সারভাইভাল অব দ্য ফিটেস্ট"
যেখানে লাখ লাখ শুক্রাণুকে পরাজিত করে
আমরা জীবনের দৌড়ে জন্ম... ...বাকিটুকু পড়ুন
স্বৈরাচারী আওয়ামীলীগ হঠাৎ মেহজাবীনের পিছে লাগছে কেন ?
স্বৈরচারী আওয়ামীলীগ এইবার অভিনেত্রী মেহজাবীনের পিছনে লাগছে। ৫ ই আগস্ট মেহজাবীন তার ফেসবুক স্ট্যাটাসে লিখেছিলেন ‘স্বাধীন’। সেই স্ট্যাটাসের স্ক্রিনশট যুক্ত করে অভিনেত্রীকে উদ্দেশ্য করে আওয়ামী লীগ তার অফিসিয়াল ফেইসবুকে... ...বাকিটুকু পড়ুন
বিড়াল নিয়ে হাদিস কি বলে?
সব কিছু নিয়ে হাদিস আছে।
অবশ্যই হাদিস গুলো বানোয়াট। হ্যা বানোয়াট। এক মুখ থেকে আরেক মুখে কথা গেলেই কিছুটা বদলে যায়। নবীজি মৃত্যুর ২/৩ শ বছর পর হাদিস লিখা শুরু... ...বাকিটুকু পড়ুন
শাহ সাহেবের ডায়রি ।। বকেয়া না মেটালে ৭ নভেম্বরের পর বাংলাদেশকে আর বিদ্যুৎ দেবে না আদানি গোষ্ঠী
বকেয়া বৃদ্ধি পেয়ে হয়েছে কোটি কোটি টাকা। ৭ নভেম্বরের মধ্যে তা না মেটালে বাংলাদেশকে আর বিদ্যুৎ দেবে না গৌতম আদানির গোষ্ঠী। ‘দ্য টাইম্স অফ ইন্ডিয়া’-র একটি প্রতিবেদনে এমনটাই... ...বাকিটুকু পড়ুন