গতকাল কে যেনো একটি ভিডিও ম্যাসেজ করছে। ভারতের আসামে এক সনাতন ধর্মের অনুসারী মাথায় টুপি দিয়ে এবং পাঞ্জাবী পরিধান করে রাস্তায় দাঁড়িয়ে সনাতন ধর্মের অনুসারি নারিদের উত্যক্ত করছে। ভাগ্য ভালো যে কিছু মুসলমান এই অসৎ কর্ম ধরতে পারেন, এবং তা মোবাইলে থাকা ক্যামেরায় ভিডিও করে আপলোড করেন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। ঠিক এমন কিছুই আমাদের দেশেও হচ্ছে।
কিন্তু, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে উস্কানি মূলক লিখা এবং ছবি প্রচার করে অরাজকতা তৈরির পর যখন সামনে আসে রস রাজ অথবা টিটু রায়ের নাম। তখন অঞ্জন রয়, মুন্নী সাহা'রা পুলিশি তদন্তের আগেই বলে বসে এরা একদম সুবোধ বালক। জীবনে ফেসবুক কি তাই দেখে নাই। কেউ তাদের নাম ব্যাবহার করে এই উস্কানি মূলক লিখা প্রচার করেছে।
আজকে প্রথম আলো জানাচ্ছে, ফেসবুকে ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত মার্শা বার্নিকাটকে হত্যার হুমকিসহ ধর্মীয় উসকানিমূলক মন্তব্য করার অভিযোগে সুজন কুমার (২৫) এক যুবককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
সব চাইতে ভয়ংকর বিষয় জানা যাচ্ছে মামলার এজাহার থেকে
-মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, একটি গণমাধ্যমের ফেসবুক পেজে প্রকাশিত সংবাদে মন্তব্য করতে গিয়ে হাসান রুহানি নামের ফেসবুক আইডি থেকে সুজন কুমার মার্কিন রাষ্ট্রদূত মার্শা বার্নিকাটকে হত্যার হুমকি দেন। এর বাইরে হাসান রুহানি নামের ওই আইডি থেকে অনেক আপত্তিকর ও উসকানিমূলক মন্তব্য করা হয়।
দেখেন অবস্থা?ধর্মীয় উস্কানি দেয়ার জন্য এরা পরিচয় গোপন করে মুসলমান নামের আইডি ব্যাবহার করছে। এরা আসলে কি চাচ্ছে? আর কেনই বা অঞ্জন রয় ,মুন্নী সাহা ,শ্যামল দত্তরা এদের বাঁচানোর জন্য ঢাল হয়ে কাজ করে?