১. নিজের নাম (যে কোন ভাষায়)
২. বাবার নাম (যে কোন ভাষায়)
৩. মায়ের নাম (যে কোন ভাষায়)
৪. নিজের জন্ম তারিখ
৫. নিজের স্বাক্ষর
৬. অতিরিক্ত হিসাবে বাবার জন্মতারিখ (যদি কোথাও প্রয়োজন হয়)
৭. অতিরিক্ত হিসাবে মায়ের জন্মতারিখ (যদি কোথাও প্রয়োজন হয়)
একবার যেভাবে লিপিবদ্ধ হবে, সেভাবেই সব জায়গায়। পাসপোর্ট, একাডেমিক সার্টিফিকেট, জন্মনিবন্ধন সনদ, বিয়ে সংক্রান্ত ডকুমেন্টস, ড্রাইভিং লাইসেন্স, ব্যাংক একাউন্ট, স্থাবর বা অস্থাবর সম্পত্তি ক্রয়, অন্য যে কোন সরকারি বা বেসরকারি ডকুমেন্টস।
বিয়ের পর অনেক মেয়ে স্বামীর নামের অংশ নিজের নামের সাথে সংযুক্ত করে। এর যৌক্তিকতা কোথায়? এই কাজটা না করলে কি ভালবাসার ঘাটতি হবে?
এর বাইরে আরেকটা বিষয় এখন পরিবর্তন করা উচিত না, তা হল মোবাইল নাম্বার। যারা ঘন ঘন সিম চেঞ্জ করেন, তারা সাধারণত যোগাযোগের বাইরেই থাকেন। কোন একটি ফর্মে হয়ত এক মোবাইল নাম্বার দেয়া হল, ৬ বছর পর তার সাথে কেউ যোগাযোগ করতে চাইল - তখন আর পারবে না।
সরকারের উচিত জাতীয় পরিচয়পত্র-কে স্ট্যান্ডার্ড হিসাবে নিয়ে এর একটা সমাধানের ব্যবস্থা করা। সরকারের বিভিন্ন কাজের ডাটাবেজ সরাসরি জাতীয় পরিচয়পত্রের ডাটাবেজের সাথে কানেক্টেড হবে এমন একটা ব্যবস্থা নেয়া। কেউ ড্রাইভিং লাইসেন্স করুক, সম্পত্তি কিনুক, পাসপোর্ট করুক - প্রতিটা সিস্টেম জাতীয় পরিচয়পত্রের ডাটাবেজ থেকে বায়মেট্রিক ভেরিফিকেশন সেরে নিবে।
সর্বশেষ এডিট : ০৭ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১০:২৬