মনে আমার একখান কি যে ছিল-ঠিকানাবিহীন
জঠর থেকে ঝরে পড়া বীজ স্বযত্নে করেছে লালন
আতা গাছের ঝোপ:জলপাই,আম কাঁঠালের বনে – হলুদ আর পাটগাছের প্রান্তে
পেয়ারার বেড়ে উঠা।
ছিল একটুকরো উঠোন,বসার দাওয়াই,গুটিঁয়েক পিঁড়ি থালাবাসনের সংস্থান
ক’টা সিলেটি শীতল পাটি।
..ভোরের আগেই প্রতীক্ষার যে চড়ুই,দোয়েল,মোরগের ডাক
দিঘীর জলে একসাথে পাঠ করে উড়ার গান… মায়ের জন্য; মায়ের জন্য
ভাবলেশ মজুমদারের মত যায় আর আসে এভাবেই চলে ঊনআশির দিন
পাখির মত দোরে এসে হামুখো হতাম
অথচ তার পেটের খবর জানা ছিলনা।
পেশীতে মাংস নেই; কি সবল শক্তি দিয়ে গুছিয়ে রাখত নিজের বাগান
ফুল-ফলাদির ভরা খাঁচা তাদের মনস্তত্বে বাস করেনা
নিজবার্ষিকী ও জানা থাকে না তার
শুধু ছানাদের কথাই ছিল- ছড়া ছিল -কাব্য ছিল।।
সর্বশেষ এডিট : ০৭ ই মে, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৯