আমার করা প্রথম পোস্ট এবং কৌতুক
জনৈক ব্যাক্তি রিকসা খুঁজছেন। পাওয়ার পর বললেন যে তিনি কোথায় যাবেন। শুনে রিকসাওয়ালা বললেন, "যাব, তবে ৩৫ টাকা দিতে হবে।" শুনে লোকটি বলল, "বিশ টাকায় যাবে।" তখন রিকসাওয়ালা বলল, "যাব, যদি আপনি রিকসা চালান আর আমি বসে থাকি তাহলে অবশ্যই বিশ টাকায় যাব।"
কৌতুক (যখন লিখছিলাম তখন কোন নাম দেইনাই )
এক দোকানদার তার কর্মচারীকে বলছে, "কোন ক্রেতাকে ফিরিয়ে দিবি না। যেমন কেউ ডেটল সাবান নিতে আসলে না থাকলে স্যাভলন সাবান ধরিয়ে দিবি" একথা বলে সে একটা কাজে গেল।
এরপর এক বয়স্ক ক্রেতা দোকানে এসে কর্মচারীকে বলল, "বাবু, টয়লেট টিসু্ আছে।"
ছেলেটি বলল, "টয়লেট টিসু নাই। তবে সিরিস কাগজ আছে। আইজকা সেইটা দিয়া কাজ চালান। কাইলকা টিসু পেপার পাইবেন।"
কৌতুক (যখন লিখছিলাম তখন কোন নাম দেইনাই )
একদিন এক রোগী ডাক্তারের কাছে গিয়ে বলল, "ডাক্তার সাব, আমার একটা অদ্ভুদ রোগ হয়েছে।"
ডাক্তার বললেন, "কি রকম?"
রোগী বলল, "আমি অল্পতেই রেগে যাই। গালাগালি করি"
ডাক্তার বলল, "ব্যাপারটা একটু খুলে বলুন তো।"
রোগী বলল, "হারামজাদা, কয়বার খুইল্লা কমু!!!"
কৌতুক (যখন লিখছিলাম তখন কোন নাম দেইনাই )
একদিন এক বিদ্যালয়ে শিক্ষক তার ছাত্র-ছাত্রীদের গরু আঁকতে দিলেন। সবাই গরু এঁকে খাতা জমা দিল। এক ছেলে জমা দিল একটা খালি কাগজ।
শিক্ষক কাগজটা দেখে বলল, "এটা কি এঁকেছিস?"
ছাত্র বলল, "স্যার, ঘাস এঁকেছিলাম।"
শিক্ষক বলল, "ঘাস কই?"
ছাত্র বলল, "স্যার, গরুতে খেয়ে ফেলেছে।"
শিক্ষক বলল, "তাহলে গরু কই?"
ছাত্র বলল, "স্যার, গরুতো ঘাস খেয়ে চলে গেছে।"
কৌতুক (যখন লিখছিলাম তখন কোন নাম দেইনাই )
খালেদা জিয়া, শেখ হাসিনা, এরশাদ ও একজন নাগরিক প্লেনে করে একজায়গায় যাচ্ছিল।
খালেদা জিয়া হঠাত বলল, "আমি বাংলাদেশের ১ জন নাগরিককে সুখি করতে পারব।"
সবাই বলল, "কিভাবে???"
খালেদা জিয়া বলল, "আমি যদি একটা ১০০ টাকার নোট এখান থেকে ফালাই তবে সেটাকে একজন নাগরিক পাবে। সুতরাং সে খুশি হবে।
শেখ হাসিনা বলল, "তাহলে আমি দশজনকে খুশি করতে পারব দশটা ১০০ টাকার নোট ফেলে।"
এবার এরশাদ বলল, "তাহলে আমি একশজনকে খুশি করতে পারব একশটা ১০০ টাকার নোট ফেলে।"
এবার সেই নাগরিক বলল, "আমি গোটা দেশকে খুশি করতে পারব।"
সবাই বলল, "কিভাবে???"
নাগরিক বলল, "আপনাদের তিনজনকে বিমান থেকে ফেলে দিয়ে।"
কৌতুক (যখন লিখছিলাম তখন কোন নাম দেইনাই )
একটা বিমানে ৪ জন লোক ছিল। এক রাজনীতিবিদ, পাইলট, এক শিক্ষক ও তার ছাত্র। পথিমধ্যে বিমানের ইঞ্জিন বন্ধ হয়ে গেলো।
তখন পাইলট সবাইকে বলল, "আমাদের বিমানের পাখা নষ্ট হয়ে গেছে। এখন আমাদের প্যারাসুট দিয়ে নামা ছাড়া উপায় নেই।"
তখন রাজনীতিবিদ সবার অলক্ষে প্যারাসুট রাখার রুমে ঢুকে প্যারাসুট নিয়ে নেমে গেল।
আর পাইলট গেলো দ্বিতীয় প্যারাসুটটা নিয়ে।
তখন শিক্ষক ছাত্রকে বলল, "তুমি যাও। আমার তো বয়স হয়েছে। আমি এমনিতেই মরব।"
তখন ছাত্র বলল, "না স্যার, আপনার মরতে হবে না। প্যারাসুট দুইটাই আছে।"
শিক্ষক বলল, "কীভাবে?"
ছাত্র বলল, "রাজনীতিবিদের চিন্তাটাকে আমি প্রথমেই বুঝতে পেরেছি। তাই আগে আগে প্যারাসুটের রুমে ঢুকে প্যারাসুটগুলোকে সরিয়ে ফেলে তার যায়গায় কিছু বস্তা রেখে দিয়েছি। রাজনীতিবিদ সেই বস্তা নিয়ে লাফিয়ে পড়েছে।"
কৌতুক-ইংরেজী উচ্চারণ
দুই ভাই পড়তে বসেছে। ছোট ভাই পড়ছিল আর বড় ভাই লিখছিল।
একসময় ছোট ভাই পড়ল, "জীব এ জীফট টু ইওর ফেরেন্ড ইন হিজ বারডে! জীব এ জীফট টু ইওর ফেরেন্ড ইন হিজ বারডে!"
বড় ভাই তার ছোট ভাইয়ের এই পড়া শুনে বলল, "ওই, তুই কি পড়স? তোর ফুতুরি তো শেষ।"
কৌতুক (যখন লিখছিলাম তখন কোন নাম দেইনাই )
ছেলে পরীক্ষায় ফেল করেছে দেখে তার বাবা তাকে বকছে।
বাবাঃ হারামজাদা, পরীক্ষায় শেষ পর্যন্ত ফেল করলি। পাশের বাসার মালতীকে দেখ। সব বিষয়ে পাশ করছে।
ছেলেঃ পরীক্ষার সময় তো ওকেই দেখছিলাম, বাবা।
কৌতুক (যখন লিখছিলাম তখন কোন নাম দেইনাই )
কিশোরের আম্মা কিশোরকে ডাকছে।
আম্মাঃ কিশোর, ওঠো
কিশোরঃ না আম্মা, আমি উঠবো না।
আম্মাঃ কিশোর, স্কুলে যাবে না?
কিশোরঃ না, আমি স্কুলে যাব না।
আম্মাঃ সেকি কথা!
কিশোরঃ জানো, স্কুলের কেউ আমাকে পছন্দ করেনা। ছাত্র শিক্ষক থেকে শুরু করে কেরাণী পর্যর্ন্ত কেউ আমাকে পছন্দ করে না।
আম্মঃ কিশোর, তোমাকে স্কুলে যেতেই হবে। তুমিই তো স্কুলের হেডমাস্টার।
কৌতুক (আরও ভাল খাবার)
এক বাড়ির সামনের লনে বসে ঘাস চিবাচ্ছিল এক ভিক্ষুক। অনেকক্ষন ধরেই ব্যাপারটা খেয়াল করছিলেন বাড়ির কর্ত্রী।
কর্ত্রীঃ এই, এইখানে বসে কি করছো?
ভিক্ষুকঃ আমি ভীষণ ক্ষুধার্ত। কেই খাবার দেয় না তো। তাই বসে বসে ঘাস চিবাচ্ছি।
কর্ত্রীঃ ও। তাহলে এক কাজ কর। বাড়ির পেছনে চলে যাও। ওখানে আরও লম্বা লম্বা ঘাস আছে।
কৌতুক (পাখির কথা)
টিনা রাস্তা দিয়ে হাঁটছে।
পাখির দোকানের পাশ দিয়ে যাবার সময় একটা খাঁচার তোতাপাখি তাকে দেখে বললো, 'অ্যাই আপু, আপনি দেখতে খুবই কুত্সিত!'
টিনা চটে গেলেও কিছু বললো না, পাখির কথায় কী আসে যায়?
পরদিন সেই দোকানের পাশ দিয়ে যাবার সময়ও একই ঘটনা ঘটলো, পাখিটা বলে উঠলো, 'অ্যাই আপু, আপনি দেখতে খুবই কুত্সিত!'
টিনা দাঁতে দাঁত চেপে হজম করে গেলো।
তার পরদিন সেই দোকানের পাশ দিয়ে যাবার সময়ও পাখিটা বলে উঠলো, 'অ্যাই আপু, আপনি দেখতে খুবই কুত্সিত!'
এবার টিনা মহা চটে দোকানের ম্যানেজারকে হুমকি দিলো, সে মাস্তান লেলিয়ে এই দোকানের বারোটা বাজিয়ে ছাড়বে। ম্যানেজার মাপ চেয়ে বললো, সে এর বিরূদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছে, পাখিটা আর এমন করবে না।
তার পরদিন সেই দোকানের পাশ দিয়ে যাবার সময় পাখিটা বলে উঠলো, 'অ্যাই আপু!'
টিনা থমকে দাঁড়িয়ে পাখির মুখোমুখি হলো, 'কী?'
পাখিটা বললো, 'বুঝতেই তো পারছেন।'
কৌতুক (নায়াগ্রা জলপ্রপাত)
গাইড নায়াগ্রা জলপ্রপাত এর সামনে এসে তার অনুসারীদেরকে উদ্দেশ্য করে বলল।
গাইডঃ এটা হলো নায়াগ্রা জলপ্রপাত, যা বিশ্বের সবচেয়ে বড় ও শক্তিশালী জলপ্রপাত। প্রতিদিন প্রচুর লোক আসে এটাকে দেখতে। এটার আওয়াজ ২০ কিলোমিটার দূর থেকেও স্পষ্ট শোনা যায়।
এই বলে গাইড একটু থেমে বললো, "এবার আমি আমাদের মহিলা অনুসারীদের উদ্দেশ্যে বলছি। আপনারা একটু নিরবতা পালন করুন, যাতে আমরা এর শব্দ শুনতে পাই।"
কৌতুক (ঝগড়া)
স্ত্রী তার বান্ধবীর উদ্দেশ্যেঃ
স্ত্রীঃ জানিস, আমি আমার স্বামীকে আজও তেমনি ভালবাসি যেমন ভালবাসতাম আমাদের বিয়ের প্রথম দিন থেকে।
বান্ধবীঃ তাই? কিন্তু তোকে যে একটু আগেই দেখলাম ওর সাথে ঝগড়া করছিস।
স্ত্রীঃ সেটা তো আমরা বিয়ের প্রথম দিনও করেছিলাম!
কৌতুক (বিজয়ীর অবস্থা)
এক লোক একটি পুরানো জিনিসের দোকানে (এন্টিক শপ) গিয়েছে কিছু কিনতে। একটা পাথরের মূর্তি তার নজরে পড়ল যেখানে একজন যোদ্ধা একটা ঘোড়ার উপর বসে আছে। কিন্তু মূর্তিটা অনেক পুরানো, তাই এর অবস্থা খারাপ হয়ে গেছে। হাতের তলোয়ারটা আধা ভাঙ্গা, যোদ্ধার নাকটা পর্যন্ত কিছুটা ভেঙ্গে গেছে। মাথায় পড়া হেলমেটের অবস্থাও খারাপ। মূর্তির উপর এক জায়গায় খোদাই করে লেখা "বিজয়ী" ।
তাই দেখে লোকটা আতকে উঠে বলল, "হায় হায়! এই যদি হয় বিজয়ীর অবস্থা তাহলে পরাজয়ীর অবস্থা না জানি কি?"
কৌতুক (স্বপ্ন)
তিন বন্ধু ঘুম থেকে উঠে একজন আরেকজনকে স্বপ্নের কথা বর্ননা করছে।
প্রথম বন্ধুঃ "জানিস আমি স্বপ্নে দেখলাম মরুভুমির সব বালি সোনা হয়ে গেছে আর আমি সেগুলোর মালিক হয়ে গেছি।"
দ্বিতীয় বন্ধুঃ "আমি স্বপ্নে দেখলাম আকাশের সব তারা স্বর্নমুদ্রা হয়ে গেছে আর আমি তার মালিক হয়ে গেছি।"
তৃতীয় বন্ধুঃ "আমি স্বপ্নে দেখলাম এতো কিছু পেয়ে তোরা খুশিতে হার্টফেল করেছিস আর মরবার আগে আমাকে তোদের সব সম্পদ উইল করে দিয়ে গেছিস।"
কৌতুক (মাতাল)
দুই মাতাল রাতে বাসায় ফিরছে। হঠাত একজন ডানহাত মুঠো করে ধরে পাশের জনকে দেখিয়ে বলে, "ক তো দেহি আমার হাতের মুডায় কি আছে?"
২য় জন টলতে টলতে বলল, "রেলগাড়ী।"
১ম জন চমকে গেল। হাতের মুঠো ভাল করে চেক করে ২য় জনকে বলল, "খেলমুনা, তুই দেখছস।"
কৌতুক (নির্বোধ রাজা)
রাজাঃ ধরো, আমি যদি স্থান পরিবর্তন করি। তুমি বসবে আমার ওই সিংহাসনে আর আমি বসব তোমার জায়গায়।
মন্ত্রীঃ না মহারাজ, সেটা সম্ভব নয়।
রাজাঃ কেন? তোমার কি রাজা সাজতে লজ্জা হয়?
মন্ত্রীঃ না, রাজা হতে লজ্জা হবে না, কিন্তু লজ্জা পাব আপনার মতো একটা নির্বোধকে আমার মন্ত্রী হতে দেখে!
কৌতুক (বিচারক ও আসামী)
বিচারক ও আসামীর মধ্যে কথোপকথন হচ্ছে।
বিচারকঃ তুমি জান মিথ্যে বললে কী হবে?
আসামীঃ আজ্ঞে হুজুর, নরকে যাব।
বিচারকঃ সাবাস! আর সত্য বললে?
আসামীঃ মামলায় হেরে যাব।
কৌতুক (মিল)
দাদিঃ তোর স্বভাবটা হয়েছে বানরের মতো। আর চেহারাটা হনুমানের মতো।
নাতিঃ কদিন আগেই যে বললে আমি দেখতে বাবার মতো হয়েছি। আর সবাই নাকি বলতো বাবা দেখতে তোমার মতো হয়েছে.......
কৌতুক (আলকেজান্ডার)
শিক্ষক ছাত্রকে পড়া জিজ্ঞেস করছে।
শিক্ষকঃ বলো, আলেকজান্ডার ভারতবর্ষে প্রথম পা রাখার পর কি করলেন?
ছাত্রঃ স্যার, আলেকজান্ডার ভারতবর্ষে প্রথম পা রাখার পর দ্বিতীয় পাটাও রাখলেন.........
কৌতুক (জেলখানা)
জেল অফিসারঃ জেলখানার ভেতর যারা আছে তারা সবাই ভীষন দুর্দান্ত চরিত্রের মানুষ। তুমি কন্ট্রোল করতে পারবেতো ?
চাকরি প্রার্থীঃ পারবনা মানে, বেশি তেড়িবেড়ি করলে ঘাড় ধরে বের করে দেব।
কৌতুক (গানের জন্য খরচ)
মেয়ের বাবাঃ এই মাত্র মেয়েটার যে গান শুনলেন এর জন্য আমার বহু টাকা ব্যয় করতে হয়েছে।
ছেলের বাবাঃ হ্যাঁ, তা তো হবেই। নির্ঘাত প্রতিবেশীদের সঙ্গে মামলা লড়তে হয়েছে।
কৌতুক (তালা এক্সপার্ট)
বিচারকঃ আপনার পেশা কী?
আসামিঃ জি, আমি তালা এক্সপার্ট।
বিচারকঃ তালা এক্সপার্ট! আপনার কাজ তো দিনে থাকার কথা। কিন্তু রাত দুটোয় আপনি সোনার দোকানে কী করছিলেন?
আসামিঃ ওদের গেটের তালাটা ঠিক আছে কিনা পরখ করে দেখছিলাম!
কৌতুক (ব্যাঙের ভাগ্য)
একদিন এক ব্যাঙ ভাগ্য পরীক্ষা করার জন্য জোতিষীর কাছে গেলো।
জোতিষী তাকে বললো : খুব শীঘ্রই এক সুন্দরী মেয়ের সাথে তোমার দেখা হবে। মেয়েটি তোমার সম্পর্কে সবকিছু জানে।
ব্যাঙ: চমৎকার! তার সঙ্গে আমার কোথায় দেখা হবে? পার্টিতে নাকি অন্য কোথাও?
জোতিষী : না! মেয়েটির বায়োলজি ক্লাশে।
কৌতুক (চোর সম্পর্কিত উদাহরণ)
শিক্ষক ও ছাত্রের মধ্যে কথা চলছে।
শিক্ষক : চোর সম্পর্কে একটা ভালো উদাহরণ দিতে পারবে।
ছাত্র : চোর পালালে বুদ্ধি বাড়ে। অতএব নিজেকে বুদ্ধিমানী করে গড়ে তোলার জন্য চোরকে সব সময়ই পালাতে দিতে হবে।
কৌতুক (Grammar)
শিক্ষক ছাত্রকে পড়াচ্ছেন.....
শিক্ষকঃ আচ্ছা, বলতো Grammar কাকে বলে?
ছাত্রঃ যারা গ্রামে থাকে তাদেরকে Grammar বলে। বাংলাদেশের গ্রামে
যারা থাকে তাদেরকে বাংলা Grammar এবং বিদেশের গ্রামে যারা থাকে তাদেরকে ইংলিশ Grammar বলে, স্যার।
কৌতুক (গাধা)
আলাল দুলালকে জিজ্ঞেস করছে, "কিরে, তুই নাকি গতকালকে সবার সামনে স্বীকার করেছিস তুই গাধা"
দুলাল বলল, "না, স্যার ক্লাসে এসে বললো কে কে গাধা দাড়াও?"
আলাল, "তারপর?"
দুলাল, "স্যার একা দাড়িয়ে ছিলোতো তাই ভালো দেখাচ্ছিলো না। তাই আমিও দাঁড়ালাম।
কৌতুক (পোলার বিয়ার সমস্যা)
বাপঃ বাবা ক্যারামত, পাশের গেরামের সেতারা বানুর লগে তুমার বিয়ার কথা ১০০% পাকা কইরা ফালাইছি। আমি পৌষমাসের প্রথম হপ্তায় তুমার বিয়া... ।
পোলাঃ বাজান এইডা তুমি কি হুনাইলা, এই কথা হুননের আগে মাওলা আমার মস্তকে ৭২ টন ঠাডা ফালাইলো না ক্যান... ।
বাপঃ ক্যান বাজান, এইহানে ঠাডা পড়ার কথা আইতাছে ক্যান... ।
পোলাঃ তুমি জাননা শীতকালে আমি মাসে ২ বার গোসল করি... ।
কিছু লিখতে ইচ্ছা করতাছে না। একটা জুকস শুনেন। কপি পেস্ট মারিনাই কিন্তু.....
মা দুইভাইকে একটা আম দুভাগ করে দিল। দেওয়ার সাথে সাথে ছোট ভাই বড় টুকরাটা নিয়ে নিল। তা দেখে তার বড় ভাই তাকে বলল।
বড় ভাইঃ তুই এমন! তুই জানিস আমাকে যদি কেউ দুই টুকরা আমের ভেতর থেকে একটা নিতে বলতো তাহলে আমি কোনটাকে নিতাম?
ছোট ভাইঃ কোনটা?
বড় ভাইঃ ছোটটা....
ছোট ভাইঃ এখনওতো সেটাই পেলে। তারপরেও এত অনুযোগ কিসের?
কৌতুক (সাধুবাবা)...
সাধুবাবা তার অনুসারীদের নিয়ে বঙ্গোপসাগরে গেছেন স্নানের জন্য। উদ্দেশ্য পাপ ধুয়ে ফেলা। গোসল শেষ করে সবাই উঠলো কিন্তু সাধুবাবার ওঠার কোন নাম নেই।
তা দেখে একজন বলল, "কি সাধুবাবা, আপনি উঠছেন না কেন?"
সাধুবাবা উত্তরে বললেন, "বৎস, পাপ ধোয়ার সাথে সাথে গামছাটাও যে ধুয়ে চলে যাবে তা ভাবতেই পারিনি।"
কৌতুক (গরু)
স্যার ছাত্রকে প্রশ্ন করছে।
স্যারঃ মিন্টু, বলতো গরু আমাদের কি দেয়?
মিন্টুঃ গরু? গরু আমাদের গুতো দেয়।।।
কৌতুক (ডাক্তারবাবু)
২৪বছর বয়সের এক মহিলা। ডাক্তারের কাছে গিয়েছে।
মহিলাঃ "ডাক্তারবাবু, ডাক্তারবাবু, আমার চশমাটা না গতকালকে ভেঙ্গে দুভাগ হয়ে গেছে।"
ডাক্তারঃ "তাহলে আরেকটা কিনুন।"
মহিলাঃ "তাহলে আমার সবকিছু কি আবার নতুন করে দেখাতে হবে?"
ডাক্তার লজ্জা পেয়ে উত্তরে বলল, "আপাতত চোখদুটো দেখালেই চলবে...."
কৌতুক (উপরওয়ালার দয়া)
এক বন্ধুর সাথে আরেক বন্ধুর বহুদিন পরে দেখা।
প্রথম বলল: কিরে। কেমন আছিস? বিয়ে থা করেছিস?
দ্বিতীয় বন্ধু জবাবে বলল: "বিয়ে করেছি মানে? উপরওয়ালার দয়ায় চারচারটা ছেলে।"
প্রথম বন্ধু: "তোর উপর তলায় কে থাকেরে?"
কৌতুক (চালাক)
প্রথম বন্ধু দ্বিতীয় বন্ধুকে বলছে, "তুই একটা বোকা।"
দ্বিতীয় বন্ধু: "তুই আমাকে বোকা বললেই হল? সবাইতো আমাকে চালাক বলে।"
প্রথম বন্ধু: "তাতো বলেই। যখন বন্ধুর বাসায় গিয়ে সাইকেল চাও আর দিতে চায়না তখন ওর ছোট বোন তোর বন্ধুকে বলেনা? ভাইয়া একটু দাওনা। ছেলেটা চালাক।"
কৌতুক (দাঁতের ডাক্তার)
স্যারঃ আচ্ছা পিন্টু, তুই বড় হয়ে কি হতে চাস?
পিন্টুঃ স্যার, আমি বড় হয়ে দাঁতের ডাক্তার হতে চাই।
স্যারঃ এতকিছু থাকতে তুই দাঁতের ডাক্তার হতে চাস কেন? তুই হার্টের নাহয় কিডনীর ডাক্তার হ।
পিন্টুঃ স্যার, হার্টতো একটা, আর কিডনীতো দুইটা। কিন্তু দাঁততো বত্রিশটা!!!
কৌতুক (যু্ক্তিবিদ্যা)
যুক্তিবিদ্যার ক্লাস চলছে.......
শিক্ষকঃ আমি এই চেয়ারটাকে ছুলাম। চেয়ারটা মাটি ছুয়েছে। তারমানে আমি মাটি ছুয়েছি। এবার এরকম আরেকটা উদাহরণ দাও দেখি।
ছাত্রঃ আমি আপনাকে ভালবাসি। আপনি আপনার মেয়েকে ভালবাসেন। তারমানে আমি আপনার মেয়েকে ভালবাসি।
কৌতুক (ফল)
একজন আমেরিকান, একজন ভারতীয় আর একজন বাংলাদেশী বিমানে করে এক জায়গায় যাচ্ছে। পথে বিমানটি ক্রাশ করলো। তারা তিনজন প্যারাসুটে করে একটা জঙ্গলের উপরে নামলো এবং জংলীদের হাতে পড়লো।
জংলীদের কাছে মুক্তি চাইলে ওরা বলল, "তোমাদেরকে আমরা মুক্তি দেব তবে একটা শর্ত আছে। তোমরা এই জঙ্গল থেকে আমাদেরকে এমন একটা ফল এনে দেবে যেটা আমরা কখনো খাইনি। যদি আমরা সেই ফলটাকে আগে খেয়ে থাকি তাহলে তোমাদের আনা ফলটাকে তোমাদের পশ্চাৎদেশ থেকে ভরা হবে।"
তারপর তিনজন লোক ফল সংগ্রহে নেমে পড়লো। আমেরিকান লোকটি অনেক খুজে একটা বাদাম নিয়ে এল। জংলীরা আগে বাদাম খেয়েছে। তাই বাদামটা আমেরিকানের পশ্চাৎদেশ থেকে ঢুকানো হল।
ভারতীয় লোকটা আনলো একটা বেল। বেলও জংলীরা খেয়েছে। তাই বেলটাকে তার পশ্চাৎদেশ থেকে ভরা হল। যখন ঢুকানো হচ্ছিল তখন ভারতীয় লোকটা একত্রে কাদছিল আর হাসছিল। হাসার কারণ জানতে চাইলে সে বলল, "বাংলাদেশী লোকটা একটা কাঠাল নিয়ে আসছে।"
কৌতুক (দুই মাতাল)
দুই মাতাল রাস্তা দিয়া হাইটা যাইতাছে।
প্রথম মাতালঃ ওই, তুই আর বেশি গিলিস না।
দ্বিতীয় মাতালঃ কেন? কি অইচে?
প্রথম মাতালঃ তোরে অহন ঝাপসা দেকতাচি। বেশি গিললে উধাও অইয়া যাইবি।
কৌতুক (বাশ)
দুই বাংলাদেশী বিদেশে যাচ্ছে। পথে একটা জঙ্গলের উপরে তাদের প্লেন ক্রাশ করলো। তারা প্যারাসুট দিয়ে বনে নামলো এবং জঙ্গলীদের হাতে ধরা পড়লো।
দুই বাঙ্গালীঃ Please, let us go.
জংলীদের সর্দারঃ You have only two choices. You need to GANBI or die.
প্রথম বাঙ্গালীঃ I want GANBI.
জংলীদের সর্দারঃ Give him 50 GANBI
*********************************
১ম বাঙ্গালী GANBI'র পর আধামরা হয়ে দ্বিতীয় বাঙ্গালীকেঃ ভাই, এই GANBI;র চাইতে মরা ভাল।
একথা শুনে দ্বিতীয় বাঙ্গালী সর্দারকে বলল, "I want to die"
জংলীদের সর্দারঃ Give him GANBI until death............
কৌতুক (ধাক্কা)
বাস একেবারে ভর্তি। দাড়ানোর জায়গাও নেই। প্রচুর চাপাচাপি। এর মধ্যে এক বুড়ো দাড়িয়ে আছে। সামনেই এক তরুণী। হঠাৎ বাস ব্রেক কষায় বুড়ো তরুনীর সাথে ধাক্কা খেল।
বুড়োঃ সরি, আসলে বাসটা হঠাৎ করে থেমে........
তরুণীঃ অসভ্য, ইতর। সুন্দরী মেয়ে দেখলে হুশ থাকেনা না?
[বুড়ো চুপ]
{কিছুক্ষণ পরে বাসে এক হ্যান্ডসাম যুবক উঠলো। বাস ব্রেক করতেই সে গিয়ে ধাক্কা খেল তরুণীর সাথে}
যুবকঃ সরি।
তরুণীঃ ইটস ওকে।
বুড়ো পাশে দাড়িয়ে সবকিছু লক্ষ্য করছিল। সে তখন তরুণীকে বলল, "এই যে, আমার সময় কি স্পেলিং মিসটেক হয়েছিল!?"
কৌতুক (মাতাল এবং প্লেন)
মাতাল : (টলতে টলতে এক ভদ্রলোকের সামনে গিয়ে) এ্যাঁই, আমাকে একটা ট্যাক্সি ডেকে দাও।
ভদ্রলোক : আমি দারোয়ান নই। একজন পাইলট!
মাতাল : বেশ, তবে একটা প্লেনই ডেকে দাও!
কৌতুক (আকবরের ফোন নাম্বার)
শিক্ষক: বল, আকবরের জীবনকাল কত সাল থেকে কত সাল পর্যন্ত?
ছাত্র: পারিনা স্যার। এটা বইয়ে নেই।
শিক্ষক বই খুললেন, সেখানে লেখা---আকবর (১৫৪২-১৬০৫)
ছাত্র: স্যার, আমি ভেবেছিলাম ওটা আকবরের ফোন নাম্বার।
কৌতুক (চাপাবাজ)
দুই চাপাবাজের মধ্যে আলাপ হচ্ছে-
প্রথম চাপাবাজ: জানিস মাঝে মাঝে ইচ্ছে হয় ফ্রান্সের আইফেল টাওয়ারটা কিনে ফেলি।
দ্বিতীয়চাপাবাজ: অত সহজ না বন্ধু! ওটা আমি বেচলেতো।
কৌতুক (সিনেমা)
আপনি কে?
গরীবের রাজা রবীন হুড।
আপনার ছেলে মেয়ে কয় জন?
ওরা এগার জন।
বড় ছেলে কি করে?
টপ-রংবাজ।
মেঝো ছেলে?
বিশ্ব প্রেমিক।
তার পরের জন?
সেয়ানা পাগল
ছোট ছেলে কি করে?
কুলি নাম্বার ওয়ান।
কোন জিনিসটা আপনার অপছন্দ?
হঠাৎ বৃষ্টি।
আপনার শ্বশুর সাহেব কি করে?
পদ্মা নদীর মাঝি।
আপনার স্ত্রী সম্পর্কে বলুন?
চাপা ডাঙ্গার বউ।
ভক্তদের উদ্দেশ্যে কিছু বলুন।
গরীব কেন কাঁদে?
ভক্তদের উদ্দেশ্যে কোন উপদেশ থাকলে বলুন।
মানুষ মানুষের জন্য।
দুইখানা জুকস
স্ত্রী : বল তো, "আমি সুন্দরী" এটা কোন কাল?
স্বামী : অতীত কাল!
************************************
শিক্ষক : তোকে তো ব্যাকটেরিয়ার চিত্র আঁকতে বলেছিলাম। তুই তো দিলি সাদা কাগজ। কেন?
ছাত্র : স্যার, আমি তো ব্যাকটেরিয়ার চিত্র এঁকেছি। কিন্তু আপনি তো তা খালি চোখে দেখতে পারবেন না।
কৌতুক (ওজন)
এক তরুণী মেয়ে আর এক বুড়ো দাদু গিয়েছে ওজন মাপতে। প্রথমে মেয়েটা ওজন মাপাবার যন্ত্রে উঠলো, যন্ত্রের ভিতরে কয়েন ফেলল, টিকেট বেরিয়ে এল, ওজন ৬৪কেজি।
এবার মেয়েটা নামলো, কাধ থেকে ব্যাগটা নামাল, আবার যন্ত্রের উপর উঠলো, যন্ত্রের ভিতরে কয়েন ফেলল, টিকেট বের হয়ে এল, ওজন ৬৩কেজি।
আবার মেয়েটা নামলো, জ্যাকেটটাকে খুলল, যন্ত্রের উপর উঠলো, যন্ত্রের ভিতরে কয়েন ফেলল, টিকেট বের হয়ে এল, ওজন ৬২কেজি।
আবার মেয়েটা নামলো, দোপেয়েটাকে খুলল, যন্ত্রের উপরে উঠলো, কয়েন শেষ।
এতক্ষণ ধরে বুড়ো দাদু সবকিছু দেখছিল। এবার সে কেশে বলল, "খুকী, চালিয়ে যাও। কয়েন লাগলে আমি দেব।"
কৌতুক (দাদুর কান)
দাদু গেছেন ডাক্তারের কাছে। তার কানে সমস্যা।
তিনি ডাক্তারকে বললেন, "বাবা, আমার কানে শুনতে পারছিনা। তুমি একটু দেখে দেবে?"
ডাক্তার, "আমি যা বলছি তা কি শুনতে পারছেন?"
দাদু, "তুমিতো কিছু গুনতে বলছো না বাবা।"
ডাক্তার, "না আমি বলছি, কতটুকু শুনতে পারছেন?"
দাদু, "অর্ধেক শুনতে পারছি।"
ডাক্তার, "ঠিক আছে। আমি যা বলি তা শুনে আপনিও বলুন। বলুন, চৌষট্টি।"
দাদু, "বত্রিশ"
কৌতুক (ডাক্তার)
এক লোক তার গরুকে নিয়ে গেল ডাক্তারের কাছে।
লোকটি ডাক্তারকে বলল, "ডাক্তার সাহেব, আমার গরুটার পায়ে সমস্যা হয়েছে। মাঝে মধ্যে খুড়িয়ে খুড়িয়ে হাটে। আবার মাঝেমধ্যে ঠিক করে হাটে। এখন কি করি?"
সব শুনে ডাক্তার বললেন, "এক কাজ করুন। গরুটা যখন ঠিকমতো হাটে তখন সেটাকে বেচে দিন।"
কৌতুক (মানুষের পেট)
বায়োলজির শিক্ষক ব্যাঙের পেট কেটে ছাত্রদের কোথায় কি আছে দেখাচ্ছেন।
শিক্ষকঃ ধর, মানুষের পেট এভাবে কাটলে, তখন কি কি দেখবে?
ছাত্রঃ সবার আগে পুলিশ, তারপর জেলখানা স্যার।
কৌতুক (মাতালের টর্চ)
দুই মাতাল রাতে বাড়ি ফিরছিল। এক জনের হাতে একটা টর্চলাইট। সে টর্চের আলো আকাশের দিকে ফেলে বলল,
প্রথম মাতালঃ এই আলোটা বেয়ে আকাশে উঠতে পারবি?
দ্বিতীয় মাতালঃ অবশ্যই পারব, কিন্তু উঠবো না।
প্রথম মাতালঃ কেন?
দ্বিতীয় মাতালঃ আমি আলো বেয়ে উঠে গেলে তো তুই টর্চটা নিভিয়ে দিবি। তখন উপর থেকে পড়ে কোমরটা ভাঙ্গি আর কি!
কৌতুক (বিয়েতে বাধা)
প্রেমিক প্রেমিকাকে বলছে,
প্রেমিকঃ আমি না তোমাকে বিয়ে করতে পারবো না।
প্রেমিকাঃ কেন?
প্রেমিকঃ আমার বাসার সবাই আমার এ বিয়ের বিপক্ষে।
প্রেমিকাঃ তোমাদের বাসার কে কে আমাদের বিয়েতে মত দিচ্ছে না?
প্রেমিকঃ আমার বউ আর তিন ছেলে।
কৌতুক (তোতাপাখি)
তোতা পাখি কেনার জন্যে এক ক্রেতা সুন্দর একটা পাখির দোকানে গেলেন।
: ভাই, ভাল একটা তোতা পাখি দেখান তো।
: এটা নিয়ে যান। এই পাখি গান করে, আবৃত্তি করে, এমনকি গ্রবন্ধও কিছু-কিছু মুখস্থ করে রেখেছে।
: তাই নাকি? তা হলে তো ভালোই। দাম কত?
: ছয় শ' টাকা।
: ঠিক আছে, দেন।
কিন্তু বাড়ি আনার পর তোতা পাখিটা টু শব্দ পর্যন্ত করলো না। তিন সপ্তাহ পার হল, তবুও না। বিরক্ত হয়ে ক্রেতা পাখিটা দোকানে ফেরত নিয়ে গেলেন। কিন্তু মালিক পাখি ফেরত নিবেন না। বললেন, দেখুন, আমি যে পাখিটা দিয়েছিলাম সেটা গান, আবৃত্তি সবই পারত। যেটা ফেরত দিতে এসেছেন এটাতো কথাই বলতে পারেনা। তবু আপনি যখন বলছেন পাখিটা আমি ফেরত নেব, কিন্তু এক শ' টাকার বেশি দিতে পারবো না।
ক্রেতা বাধ্য হয়ে একশ টাকাতেই পাখি ফেরত দিয়ে দিলেন। দোকান থেকে বের হওয়ার সময় শুনতে পেলেন তোতা পাখিটা বলছে-পাঁচশ টাকার মধ্যে দুইশ কিন্তু আমার!!!
কৌতুক (হেডফোন)
বিমান চলছে। এক পেসেঞ্জার হঠাৎ করে হুরমুর করে প্লেনের চালকের ঘরে ঢুকে পড়লো। চালকতো অবাক। চালককে আরোও অবাক করে দিয়ে লোকটা চালকের হেডফোনটাকে ছিনিয়ে নিল।
তারপর লোকটা বলল, "হারামজাদা! আমরা টাকা দেব আর তুমি এইখানে বইসা কানে হেডফোন লাগাইয়া গান শুনবা!!!"
কৌতুক (মুলার ক্ষেত)
করিমমিয়ার মুলার ক্ষেত। পোকায় খেয়ে শেষ করে দিচ্ছে। তাই সে গেল কৃষিবিশেষজ্ঞের কাছে।
করিমমিয়াঃ ডাক্তারসাব, আমার মুলার ক্ষেততো পোকায় খেয়ে শেষ করে দিল। এখন কি করি?
কৃষিবিশেষজ্ঞঃ আপনি এক কাজ করুন। পুরো ক্ষেতে নুন ছিটিয়ে দিন।
করিমমিয়াঃ আহা! কি পরামর্শ? নুনছাড়াই খেয়ে শেষ করি ফেইলছে আর নুন দিলেতো কথাই নেই।
কৌতুক (ভেজালের চাইর অবস্থা)
মালিক : আচ্ছা, দোকানে যে পচা ঘি ছিল সেটা কে কিনেছে?
কর্মচারী : সফিক সাহেব।
মালিক : পচা আটা, পচা ডিম আর মেয়াদোত্তীর্ণ নকল সেমাই?
কর্মচারী : সেগুলিও সফিক সাহেবই নিয়েছেন।
মালিক : এ্যাঁ!!
কর্মচারী : কেন! কী হয়েছে?
মালিক : তুই করেছিস কী? আরে, আজ তো সফিক সাহেবের বাসাতেই আমার দাওয়াত!!
কৌতুক (১১টা ৬১বাজেএএএএএ )
গৃহকর্তী বাসার কাজের ছেলে আলীকে জিজ্ঞেস করলো,
কর্তী: আলী, কয়টা বাজে?
আলী (কাজের ছেলে): ১০টা ৫৩ বাজে।
বাসার ছোট ছেলে আলীকে বললো, "আলী, তুই যে ঘড়িটা দেখছোস সেইটা ২ মিনিট স্লো। পরেরবার কেউ জিজ্ঞেস করলে ২মিনিট যোগ করে বলবি..."
পরেরদিন আবার গৃহকর্তী রান্নাঘর থেকে আলীকে জিজ্ঞেস করলো,
কর্তী: আলী, কয়টা বাজে?
আলী: ১১টা ৬১ বাজেএএএএএএ। (তখন তার সামনেই ঘড়িটায় ১১টা ৫৯ বাজছিল।।।
(সকালে খেতে বসার পর আম্মু যখন আলীর কাছে সময় জানতে চাইলো তখন জোকসটা মাথায় আসলো।)
কৌতুক (পন্ডিত)
এক স্কুলে দুই পন্ডিত ছিল। এখন কে স্কুলের হেডস্যার হবে তা নিয়ে দুই পন্ডিতে'র মধ্যে ঝগড়া লেগে গেল।
প্রথম পন্ডিত: আমি তোর চাইতে বেশি জানি। আমি হেড হবো।
দ্বিতীয় পন্ডিত: না। আমি তোর চাইতে বেশি জানি। আমি হেড হবো।
প্রথম পন্ডিত: আমি তোরে এমন প্রশ্ন করবো যার উত্তর তুই দিতে পারবিনা।
দ্বিতীয় পন্ডিত: না। আমি আগে প্রশ্ন করবো। তুই উত্তর দিতে পারবি না।
প্রথম পন্ডিত: আয় তাহলে টস করি।
(টস করে দেখা গেল প্রথম পন্ডিত টসে জিতেছে।)
তারপর প্রথম পন্ডিত প্রশ্ন করলো: পারলে বলতো, "i don't know" এর বাংলা কি?
দ্বিতীয় পন্ডিত: আমি জানিনা....................
কৌতুক (একশো গুণ ভাল!!!)
(হায়ার ম্যাথ পরীক্ষার রেজাল্ট দেয়ার পর বাবা ও ছেলের কথোপকথন।)
বাবাঃ বাবা হায়ারম্যাথে কতো পাইলা???
ছেলেঃ বাবা, শূণ্য পাইছি।
বাবাঃ আর তুমি যে একটা মাইয়ার লগে কথা কও। ও কতো পাইছে?
ছেলেঃ বাবা, ওতো আমার থিকা সবসময়-ই একশো গুণ ভাল করে। হায়ার ম্যাথেও একশো গুণ নাম্বার পাইছে।
বাবাঃ মানে?
ছেলেঃ মানে সেও ডাবলজিরো!!!!!!
(যাহারা জানেননা তাহাদিগের জন্য। শূণ্যকে কোটি কোটি সংখ্যা দ্বারা গুণ করলেও ফলাফল শূণ্য আসে।)
কৌতুক (চাচা-ভাগ্নে)
চাচা হুজুর। কিন্তু তার ভাগ্নেটা একদম নামাজ পড়ে না। চাচা ভাগ্নেকে অনেক বুঝালেন। কিছুতেই কাজ হলোনা। শেষমেষ চাচা ভাগ্নেকে বললেন।
: তুই এখন থেকে নামাজ পড়লে তোকে ৫টাকা করে দেব।
ভাগ্নেতো কথা শুনে মহা খুশি। সে খুশিমনে নামাজ পড়তে গেল। নামাজ পড়ে এসে চাচাকে বললো,
: চাচা, নামাজ পড়ে এসেছি। এবার টাকা দাও।
: কিসের টাকা? তু্ই নামাজ পড়ছিস নেকী পাইছিস। তোকে আবার টাকা দেব কেন?
: চাচা, আমি জানতাম তুমি এইরকম করবা। আমিও কম যাইনা। আমি নামাজ ঠিক-ই পড়ছি। কিন্তু ওজু করিনাই।।।।।।
দুইটা নতুন জোকস্.......
১. কার্তিকদা খুব চিকন ছিলেন। কিন্তু সম্প্রতি তিনি খুব মোটা হয়ে যাচ্ছেন। তাই দেখে একদিন কার্তিকদা’র বউ তাকে বললেন, “তুমি এতো মোটা হয়ে যাচ্ছো কেনগো???” শুনে কার্তিকদা বললেন, “খালি আমি একা মোটা হচ্ছি? তুমিওতো মোটা হচ্ছ।“ কার্তিকদার বউ এটা শুনে বললো, “আমিতো মা হতে চলেছি। তাই মোটা হচ্ছি।“ কার্তিকদা মুচকি হেসে বললো, “আমিও বাবা হতে চলেছি না.........”
২. আমার এক বন্ধু দুইটা গোল্ডফিশ কিনলো। একটার নাম দিল “একটা” আর অপরটার নাম দিল “দুটো”। আমি এরকম আজব নাম দেখে আমার বন্ধুকে বললাম, “কিরে, গোল্ডফিশ কিনলি ভাল কথা। কিন্তু এরকম আজব নাম দিলি কেন???” আমার বন্ধু আমাকে বললো, “আরে, দুইটা থেকে “একটা” মরলেও “দুটো”-ইতো থাকবে। তাই এরকম নাম দিলাম.....“
জোকস্। নতুন তবে অনেকেই শুনে থাকতে পারেন। তারাও পড়েন। আর কিছু হউক আর না হউক আমার ভিউ বাড়বে.........
একটা ছোট্ট বিমান নিয়ে আকাশে উড়লো পাঁচ বন্ধু। আকাশে থাকতেই বিমানটির ইঞ্জিন হঠাৎ বন্ধ হয়ে গেল। যে বিমান চালাচ্ছিল যে দ্রুত যোগাযোগ করলো বিমানবন্দরের কন্ট্রোল অফিসের সাথে.....
চালক: হ্যালো, আমাদের বিমানটি আকাশের মাঝে বন্ধ হয়ে গেছে। এখন কি করবো?
কন্ট্রোল: আপনাদের সামনে একটা লাল বাটন আছে?
(বিমানের চালক দ্রুত লাল বাটনটি খুজে বের করে টিপে দিয়ে.....)
চালক: আছে........আছে......।
কন্ট্রোল: ঐটায় কোন চাপ দিবেন না।
(এরপরে তাহাদিগের কোন খবর পাওয়া যায়নাই।।।)
(জোকস্ লেখার আইডিয়াটা আসছে হিন্দী ফিল্ম ধামালের বিজ্ঞাপন দেইখা।।।)
৪টা নতুন জোকস্...........
১.
১৯০০ সাল, মায়েরা নিজেদের মেয়েদেরকে বলতো, "আর যাই করিস মা, বিয়ে করলে অন্তত নিজের রাষ্ট্রের মধ্যে করিস।"
১৯২৫ সাল, মায়েরা মেয়েদেরকে বলতো, "আর যাই কর মা, বিয়ে করলে অন্তত নিজের লেভেলের মধ্যে করিস।।"
১৯৫০ সাল, মা বলতো, "মা, অন্তত নিজের ধর্মের মধ্যে করিস।।।"
১৯৭৫ সাল, মা বলতো, "অন্তত নিজের দেশের মধ্যে করিস।"
আর এখন মায়েরা বলছে, "বিয়ে করলে অন্তত একটা ছেলেকে করিস।।।।।।।।। "
২.
সেইদিন গিন্নী রান্না করে কর্তাবাবুকে দিয়ে বললেন,
: এই, টেস্ট করে একটু বলোনা রান্নাটা কেমন হয়েছে?
> একদম গোবরের মতো হয়েছে!!!
: বাব্বা, কতোকিছু টেস্ট করে রেখেছে.........
৩.
সেদিন আংকেল আন্টিকে বলছে,
: জানো, আমি যখন কথা বলি। তখন আমার হাতগুলোকে কোথায় রাখবো ভেবে পাইনে।।।
> কেন? নিজের মুখে রাখলেইতো পারো।।।
৪.
সেদিন রাতে এক লোক ছুটে এসে পাড়ায় চেচামেচি শুরু করে দিল.....
: দাদা দাদা..... জলদি আসুন। আমাদের বাড়িতে ডাকাত পড়েছে। দাদা....আমরা খুব গরীব মানুষ।
লোকজন সবাই ঐ লোকের বাসায় চলে গেল....
> কই কই??? দেখি।
: পাশের বিল্ডিংটার ফ্লাট থেকে চুরি করে পালাবার সময় আমাদের চালের উপর পড়ে হাত-পা ভেঙ্গে উঠোনে পড়ে আছে।।।।
পাঁচটা পুরাতন (তয় ব্লগে নতুন) জোকস্..... লগে একখান ফ্রি!!!
১.
মা ছেলেকে উপদেশ দিচ্ছেন, "চুরি করলে পাপ হয়। পুলিশে ধরে নিয়ে যায়..."
ছেলেঃ আচ্ছা আম্মু, তুমিতো প্রায়ই আব্বুর পকেট থেকে টাকা চুরি করো। কই, তোমাকেতো পুলিশে নিয়ে যায় না।।।
২.
শিক্ষক ছাত্রদেরকে বুঝাচ্ছেন, "তোমরা কেউ যদি কখনো দেখ কেউ পানিতে ডুবে যাচ্ছে, সঙ্গে সঙ্গে তার চুল টেনে ধরে তাকে পানি থেকে উদ্ধার করবে..."
ছাত্রঃ স্যার, আপনি যদি ডুবে যান তাহলে উদ্ধার করবো না।
শিক্ষকঃ কেনো?
ছাত্রঃ কারণ আপনার মাথায়তো চুলই নাই।।।
৩.
এক ভদ্রলোক দুপুরে খাওয়ার পরে শুয়ে একটু বিশ্রাম নিচ্ছে। এমন সময়ে হঠাৎ বন্দুকের বিকট আওয়াজ শুনে সে চমকে উঠলো। চাকরকে উদ্দেশ্য করে বললো, "কিরে আবুল, বন্দুকের আওয়াজ আসলো কোথা থেকে???"
চাকরঃ মাফ করবেন হুজুর। ঘরের চালে একটা কাক কা কা করছিল। যদি আপনার ঘুমের ডিস্টার্ব হয়, তাই ঐ কাকটাকে বন্দুর দিয়ে গুলি করেছি...
৪.
একদিন এক শিক্ষক তার ছাত্রের কাছে প্রশ্ন করলো, "আচ্ছা, বলতো হাসান, তোমার সামনে যদি এক দিকে কিছু টাকা আর অন্য দিকে জ্ঞান রাখা হয়, তবে তুমি কোনটা নেবে?"
ছাত্রঃ স্যার, আমি টাকা নেব।
শিক্ষকঃ আমি হলে কিন্তু জ্ঞানটাই নিতাম।
শিক্ষকের কথা শুনে ছাত্র বললো, "যার যেটার অভাব সেতো সেটাই নেবে স্যার..."
৫.
গৃহকর্তাঃ কেমন আছেন, অনেক দিন পরে এলেন, তা আজকে তো আর থাকবেন না, আবার কবে আসবেন তা হলো?
অতিথিঃ অনেকদিন পরে এলাম। আমি যেতে চাইলেইতো আর যেতে দেবেন না, লুঙ্গিটা দিন, গোসলটা সেরেই আসি।।।
৬. এইবার ফ্রি জোকস্-টা...
এক ব্যাক্তি পথে যেতে যেতে গান গাইছে, "রুপে আমার আগুন জ্বলে...♫♫♫"
২য় ব্যক্তি, "দাঁড়ান ভাই, অনেকক্ষণ ধরে আগুন পাচ্ছিনা। একটা সিগারেট ধরিয়ে নেই..."
সর্বশেষ এডিট : ০৩ রা জুলাই, ২০১২ বিকাল ৩:০২