লেন্ডিং এর আগে ছোটো ছোটো বাসা ঘর আর গাড়ি অনেক ভালোলাগছিলো দেখতে।কি সুনদর গোছানো পাম গাছের সারি।ঝকঝকে এয়ারপোর্ট।ভোরে পৌছে সোজা গেলাম হোটেলে।আমাদের হোটেল ছিো কুয়ালালামপুরে। হোটেলে কিছুখন রেস্ট নিয়ে বিকেলে গেলাম আনডার ওয়াটার ওয়ার্লড দেখতে।ওখানে ছবি তুলতে দেয় কিনতু ফ্লেশ দিতে দেয় না।ছবিগুলো তাই অনধকার হয়েছে।ওখানে ফিডিং টাইমটা সবচেয়ে আকর্ষনীয় যেটা কিনা আমি মিস করেছি।
শার্ক ফিডিং টা দেখার ইচ্ছে ছিলো।কিনতু হলোনা।
কত প্রকারের মাছ আর শৈবাল জাতীয় জলজ প্রানী যে আছে .......।
এটা একটা ছোটো ব্যং।
এগুলোকে ন্যচারাল পরিবেশ দিয়ে কিভাবে বাচিয়ে রেখেছে কে জানে।এটাও নাকি একটা প্রানী......
সেখান থেকে বের হয়ে দেখি সামনেই টুইন টাওয়ার।
টুইন টাওয়ারের নীচটায় কি সুন্দর পরিবেশ।টুরিস্টরা জগিং করছে.....।সেখানে রয়েছে সুনদর একটা জগিং পাথ।
আমার তখন মাথা ভনভন করে ঘুরছে।সেদিনই সকালে জার্নি করে এসেছি তারউপর ভিষন কাশি,হালকা জ্বর গায়ে।আমি বসে পরলাম ।সেখানে বসার দারুন জায়গা করা।সেখানে বসে শুনশান পরিবেশে সন্ধ্যার হালকা আলো আধারী পরিবেশে আমি বাংলাদেশের হকারদের খুব মিস করছিলাম হাহাহা। কারন আমাদের দেশে তো এরকম কোনো জায়গা নেই নিরিবিলি বসে থাকা যায়।সব জায়গায় গিজগিজ মানুষ।আর াজব ব্যপার সরকারও কিছু করেনা।আগে ছোটোবেলায় দেখতাম পেপারে টেপারে টিভিতে কত কিছু দেখাত জনসংখ্যা কমানোর ব্যপারে এখন কিছুই দেখায় না।আর ৫ বছর পর কি হবে এ দেশের!!!!!????!!!!
মাথার ভনভনানোর চোটে হোটেলে চলে আসলাম।বুকিত বিংতাং নামের যে জায়গায় ছিলাম তার পাশেই ছিলো অনেক ইন্ডিয়ান হোটেল একটাতে খেয়ে নিলাম।আমরা রোজ ঐ হোটেলেই খেয়েছি।...........(ছবি ২ টা আপলোড করে আর করতে পারছিনা।পরে আপডেট করব।)
সর্বশেষ এডিট : ১৪ ই নভেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:৩৩