একটি স্বাধীনতার কাব্য লিখি
সাথে কিছু গল্প,কিছু মুভি,কিছু নাটক!
ক'টা মোড়কে জুড়ে দেই স্বাধীনতার আহাজারী!
ক'টা বেলুনে উড়িয়ে দেই স্বাধীনতার জয়ধ্বনি!
একটা স্বাধীনতা দেখেছিলাম,মনুষ্য চক্ষু জুড়ে
অজস্র রক্ত আর আহাজারী,ভয়ার্ত শিশুর কান্নায়
গুলির শব্দে,বুটের শব্দে চাঁপা পড়ে যেতো সব,সব কিছু!
প্রচন্ড ক্ষুধা নিয়েও চোখ জুড়ে বিজয় ছিনিয়ে আনার শক্ত আগুন
আর গুলির বাতাসে ঝাপসা চোখে দেখা,
প্রাণপ্রিয় মায়ের চোখের পানি কিংবা প্রিয়তমার মায়াময় মুখ!
এক ঝাটকায় যেনো বড় হয়ে গিয়েছিলো মায়ের ছোট্ট খোকারা
ধৈর্য্য আর মৌনতার দেয়াল হয়েছিলো ভাইয়ের ছোট্ট খুকি টা
বুকে পাথর বেঁধে প্রেরণার বাতি জ্বেলেছিলেন,রাশভারী বাবাটা!
হাসি-আনন্দ,আবদার ভুলে মানুষ গুলো শুধু অপেক্ষায় ছিলো
দিনের পর দিন,সপ্তাহের পর সপ্তাহ,মাসের পর মাস!
প্রিয় স্বাধীনতা,
যা কিছু আজ ভালোবাসি,যা কিছু নিয়ে আজ গর্ব করি
তার সব কিছুর অস্তিত্ব জুড়েই তোমার ছোঁয়া,তোমার সুবাস
আজ আমি স্বাধীনচেতা,কারণ,আমার আছে স্বাধীনতা
যে অমূল্য রতন হয়ে তুমি এসেছিলে,তার মূল্য বোঝেই বা ক'জন?
তবুও,
একটি দেশ,একটি স্বাধীনতা,একটি পতাকা
আমার,আমাদের,সকলের জন্যই প্রিয় সর্বদা।