সালমান খুরশীদ তো ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী হয়ে ভারতকে পাকিস্তান ও বাংলাদেশের কাছে বেচে দিচ্ছে। আর আমাদের পররাষ্ট্রমন্ত্রণালয়ে কয়জন হিন্দু কর্মকর্তা থাকায় বাংলাদেশকে তারা ভারতের কাছে বেচে দিবে। শালা ভারতও একটা দেশ, যে দেশে মুসলমান পররাষ্ট্রমন্ত্রী হলেও কিছু হয় না, আর বাংলাদেশও এমন একটা দেশ যেখানে হিন্দুরা কোন গুরুত্বপূর্ণ পদে গেলেই পাছার চুলকানি বেড়ে যায়। ভারতে মুসলিম রাষ্ট্রপতি হয়েছে। বাংলাদেশে কবে একজন হিন্দু রাষ্ট্রপতি হবে?
দেশের দেড় কোটির বেশী মানুষ হিন্দু ধর্মালম্বী। এদেরকে বাদ দিয়ে কিভাবে চলবে দেশ? হিন্দুদের কেন আলাদা করে রাখা হবে?
পাকিস্তান আমলে পূর্ব পাকিস্তান/পূর্ব বাংলা থেকে আসা হিন্দু সামরিক অফিসাররা পাকিস্তানের পক্ষ নিয়ে ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছেন। কই তারা তো বেঈমানী করে নাই দেশের সাথে?
কবে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রধান একজন হিন্দু ধর্মালম্বী হবে? যেদিন সেনাবাহিনী প্রধান একজন হিন্দু ধর্মালম্বী হবে, যেদিন একজন হিন্দু ধর্মালম্বী বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি হতে পারবে, সেদিন মুসলিমরা নিশ্চিত থাকতে পারবে, জান যাবে, তবু হিন্দুরা কোনদিন ভারতকে বাংলাদেশের এক ইঞ্চি মাটি ছাড়বে না। মানুষকে মর্যাদা দিলে মানুষের ভালবাসা পাওয়া যায়। হিন্দুদের যখন বাংলাদেশের সেনাপ্রধান হবার সুযোগ থাকবে, সে এই মর্যাদার খাতিরেই দেশের মর্যাদা রক্ষা করবে। কারণ যে দেশে সে সেনাপ্রধান হতে পারে, রাষ্ট্রপতি হতে পারে, সেটাই তার আপন দেশ। মর্যাদার জন্য তার অন্য কোন দেশের দরকার হবে না তখন। সে তখন তার আপন দেশকে রক্ষা করবে, কারণ দেশ তাকে মর্যাদা দেয়। দেশের রক্ষা মানে তার মর্যাদার রক্ষা।