বৃটিশদের আমি মোটেও উচু চোখে দেখি না। বরং নিম্নজাত বা ছোটজাত হিসাবেই দেখি। ইংলিশ, স্কটিশ, আইরিশ এরাই নিজেদের বৃটিশ বলে পরিচয় দেয়। তবে আইরিশগুলা হচ্ছে নর্দান আয়ারল্যান্ডের। আমরা আয়ারল্যান্ড বলে যে দেশ চিনি তার উত্তর অংশ ভাগ হয়ে ব্রিটিশদের সাথে মিশেছে। কিন্তু দক্ষিণ অংশের আইরিশরা স্বাধীন আয়ারল্যান্ড বানিয়েছে। আমরা পূর্ব বাংলার বাঙ্গালিরা যেমন স্বাধীন বাংলাদেশ বানিয়েছি। আমরা ভারতীয়ও না, পাকিস্তানিও না, আমরা বাঙালি। তেমনি উত্তর আয়ারল্যান্ড যা বর্তমানে আয়ারল্যান্ড নামে পরিচিত তারাও বৃটিশ পরিচয়ে লাত্থি মেরে নিজেদের আইরিশ পরিচয়কে বহন করে। মহান একটা জাতি এই আইরিশরা। নিজেদের জাতিয়তাকে যে বিসর্জন দেয় না তারা তো মহান হবেই। এই যেমন আমরা বাঙ্গালিরা। আমরা কখনও নিজেদের জাতিয়তা বিসর্জন দিই না। পশ্চিমবঙ্গের বাঙ্গালিরা ভারতীয় হয়েছে। উত্তর আয়ারল্যান্ডের আইরিশরাও তেমন বৃটিশ হয়েছে। পশ্চিমবঙ্গের বাঙ্গালিদের তো চিনেনই, কিরকম কিপটামি করে। আসলে করবেই তো, বাঙালি বলে পরিচয় না দিয়ে যে ভারতীয় পরিচয় দেয়, যে নিজের আসল পরিচয়ে পরিচিত হতে চায় না, তার আর স্বভাব করত ভাল হবে। যাই হোক, বৃটিশরা হচ্ছে এরকম আত্মপরিচয় বিসর্জন দেয়া আইরিশ জাতীয় লোকদের সমন্বয়ে গড়া একটা জাতি। এদের জাতেরই ঠিক না। অলিম্পিক খেলে ব্রিটিশ টীম হিসাবে, আবার ক্রিকেট খেলার সময় ইংল্যান্ড, স্কটল্যান্ড আলাদা খেলে। এইরকম আত্মপরিচয়হীন জাতি আর কত ভাল হবে।
এই বৃটিশরা তিরিশ লাখ বাঙ্গালিকে কৃত্তিমভাবে দুর্ভিক্ষ সৃষ্টি করে না খাইয়ে মেরেছিল। পাকিদের বর্বতার মতই ছিল সেই বর্বরতা।
এই খানকির বাচ্চা বেজন্মা জাতিপরিচয়হীন ব্রিটিশের বাচ্চা, আমার তিরিশ লাখ বাঙালির প্রাণ ফিরিয়ে দে, শুয়োরের বাচ্চারা।
বেশ্যামাগীর জারজ বাচ্চারা মৃত্যুদন্ডের মানবিকতা চুদাইতে আসছোস? সভ্য হইছিস খানকি মাগীর বাচ্চারা? খাবার গুদামে রেখে মানুষকে তিলে তিলে না খাইয়ে মেরেছিস আর আজ এসেছিস আমার দেশে আমারে সভ্যতার ছবক দিতে?
এই ব্রিটিশরা হল নিম্নজাতের ডাকাত বদমাইশ। ছোটজাতের রক্ত এদের শরীরের। এদের চামড়ার রঙ ফ্যাকাশে, এদের চেহারা খুবই কুৎসিত। বিশ্বখ্যাত অনেক কবিরা যারা বিভিন্ন দেশের নারীদের বৈশিষ্ট্য লিখে গেছেন, তারাও বলেছেন এই ইংরেজ মেয়েরা খুব কুৎসিত চেহারা বিশিষ্ট হয় আর এদের স্বভাব হয় নষ্ট ও জঘণ্য।
নীচুজাত সবসমই নীচুজাত থাকে। এরা একজন ভয়ংকর খুনীকে বাচাতে চায়? এখন আপনারাই বিচার করুন, একজন বদমাইশকে কে বাচাতে চাইবে? শুড়ির সাক্ষী কে? মাতাল। বদমাইশের প্রতি দরদ দেখায় কে? আরেক বদমাইশ। খুনীর প্রতি দরদ দেখায় কে? আরেক খুনী। ধর্ষকের প্রতি দরদ দেখায় কে? আরেক ধর্ষক।
খুনী, ধর্ষক, নিম্নবর্ণ, নীচু রক্তের, অসভ্য এবং কুৎসিত চেহারাবিশিষ্ট ব্রিটিশরা আমাদের বাঙ্গালিদের ব্যাপারে নাক না গলালেও চলবে। ওদের সংস্কৃতো অত্যন্ত নিম্নমানের। আমাদের দেশে তারা বাল্যবিবাহ বন্ধে কত তোড়জোড় করে আর ওদের দেশে বাচ্চা বাচ্চা কিশোরী মেয়েরা তিরিশ বছরের পুরুষের সাথে বিছানায় যেয়ে গর্ভধারণ করে।
অসভ্য সংস্কৃতি এবং নিম্নজাতের বৃটিশদের সমাজের অবস্থা দেখুন নীচের ভিডিওটিতে।
আমি যেটা বলবো, হয়তো আরো তিন চারশো বছর লাগবে এই অসভ্য জাতির সভ্য হতে। টাকা, ধনসম্পদ থাকলেই কেউ জাতে উঠে না, জাতে উঠতে লাগে সংস্কৃতি, চালচলন, সমাজ। তেমনি ধনী দেশ হলেই উন্নত দেশ হয়ে যায় না। বহুত আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ হওয়া বড়লোক আছে, যাদের কাছে কোন শিক্ষিত দরিদ্র পরিবারের বাবাও তার মেয়ে বিয়ে দিবে না। জাতে না মিললে ধন সম্পদ দিয়া কাজ হয় না। ব্রিটিশরা একটা খুনী ধর্ষককে বাচানোর জন্য বক্তব্য দিয়ে প্রমাণ করলো তাদের জাতের সমস্যা আছে।