চতুর্মাত্রিক ব্লগে একবার দুটি ন্যানোগল্প লিখেছিলাম। এগুলো লেখার সুবিধা হল মাত্র এক কি দুই-তিন লাইনের গল্প, লিখায় কষ্ট কম আজ কয়েকটা লিখে ফেললাম এই ব্লগে। গল্প গুলো আমার মতই নিতান্ত সাদামাটা।
মশাড়ি
আরমানের কপালে হালকা রক্তের দাগ লেগে আছে। শালা মশাড়ি টানিয়ে ঘুমাবি না?!
তিস্তার পাড়ে
তিস্তা পাড়ের বাজারটিতে এখনো ভারতীয় গান চলে। কোলকাতার সিনেমার গুলোর গানের চাহিদা এখানে সবচেয়ে বেশি।
ছেলেটি
তেতলা বাড়িটির বিপরীতে চায়ের দোকানটিতে ছেলেটিকে দেখা যায় প্রতি বিকেলে। যখন ছেলেটি আসে, খুব হাসিখুশি মনে হয় তাকে। কিন্তু সন্ধ্যায় ফেরার সময় তার মনটা খুব খারাপ থাকে, যেতে যেতে বাড়িটির দিকে পিছন ফিরে তাকায়।
দান
রতন নামের টোকাই ছেলেটি আজ সকাল থেকে অভুক্ত। খাবারের সন্ধানে এদিক-ওদিক ঘুরতে ঘুরতে মোড়ের মসজিদটির কাছে এসে পরে যেখানে জুম্মার নামাজের আয়োজন চলছে। রতন শুনতে পায় এক লোক মসজিদের উন্নায়নে দান করেছে পাঁচ হাজার টাকা।
গণহত্যা
শত শত লাশ পরে আছে রক্তাক্ত। আকাশে উড়ছে শকুনেরা। তার মাঝে বেঁচে যাওয়া একটি আহত লোক আকাশের দিকে চেয়ে হাত নেড়ে কিছু বলছে।
অলসতা
......................................................................................................
.....................................................................................................
.....................................................................................................
...............................................(নিজের মত বসাইয়া নেন)