১৬ ই ডিসেম্বরের আগে গোলাম আযমকে গ্রেপ্তার করে এবছর জাতিকে বিশেষ উপহার দিতে পারে নি সরকার। আর আজ জানা গেল, যুদ্ধাপরাধ ট্রাইব্যুনালে নিযুক্ত প্রসিকিউটরদের দক্ষতার দৌড়!
বিচারপতি নিজামুল হকের নেতৃত্বে তিন সদস্যের ট্রাইব্যুনাল আজ জানিয়েছে, আগের প্রতিবেদনটি নিয়ম মাফিক সাজানো হয়নি । সেটি পুনর্বিন্যস্ত করে ৫ জানুয়ারির মধ্যে আবার ট্রাইব্যুনালের রেজিস্ট্রারের কাছে জমা দিতে হবে।
অন্যদিকে ট্রাইব্যুনালের প্রধান প্রসিকিউটর গোলাম আরিফ টিপু সাংবাদিকদের বলেন, “গোলাম আযমের অভিযোগের কাগজপত্রগুলো গোছানো ছিলো না।”
দুই বছর পার কইরা দিয়াও যদি এই কথা শোনা যায়, তাইলে কেমুন লাগে??
আরেকটা ব্যাপার। এতদিন শুনছি, গোলাম আযম নিজ হাতে খুন, ধর্ষণ করছে। এখন দেহি তদন্তকারী কর্মকর্তা কয়, তার বিরুদ্ধে প্রমাণ আছে যে, তিনি এইসব কাজের নির্দেশ দিছেন।
নৈতিকভাবে এখনই এত্ত দুর্বল হইয়া গেল সরকার??
এই যদি হয় প্রসিকিউটরদের মান, তাহলে বুঝেন যে, এই ট্রাইব্যুনাল নিয়া সরকারের আন্তরিকতা কতটা নিম্নমানের?
এই সব লো কোয়ালিটির ছাগুমার্কা বটতলার উকিল প্রসিকিউটর, তদন্তকারী দিয়া যুদ্ধাপরাধীর বিচার কইরা তারে 'আন্তর্জাতিক' লেবেলিং করলে বিশ্ববাসী হাসতে হাসতে পেটে খিল ধরাবে..