ইসরায়েল বাংলাদেশকে প্রথম স্বীকৃতি দেয় আমার এই পোষ্ট পড়ে যাদের মগজে আমাকে ভাদা বা ইসরায়েলের দালাল জাতীয় কিছু মনে হয়েছে বা যারা সন্দেহ করতে শুরু করছেন আসলে আমার অবস্থান কি তাদের জন্য এই পোষ্ট।অবশ্য এই পোষ্ট টা তাদের জন্যও যারা ঐ পোষ্টের মুল বিষয়ে(মেরিট) না গিয়ে ব্ল্যাক মেজেসিয়ান নামক নতুন ব্লগারকে নিয়েই ব্যস্ত ছিলেন।
....................................................................................................
মুল বিষয় শুরুর আগে দুই একটা টার্মিনলজির সাথে একটু পরিচিত হওয়া জরুরী।
Empirical study : An empirical study would be
one where either an experiment was done and
the results were observed or one where something
was happening without the observer's
influence and the results were observer.
Empirical usually implies that there has
either been no attempt to fit the result to
a theory or that such attempt have not
been successful.
ম্যানেজমেন্ট যারা পড়েছেন তারা হয়ত ভার্টিকাল ইন্টিগ্রেশন স্ট্রেটিজীর অন্তর্গত ফরওয়ার্ড এবং বেকওয়ার্ড ইন্টিগ্রেশনের সাথে পরিচিত হয়ে থাকবেন। এটার সহজ মানেটা যদি এই পোষ্টের সাথে মিলিয়ে বলি তাহলে বলব; কোন প্রতিষ্ঠিত এবং বিতর্কিত বিষয় নিয়ে প্রয়োজনে কয়েকধাপ এগিয়ে হাইপোথেটিকাল চিন্তা করা(মে বি ইটস ট্রু অর ফলস) এবং সেই প্রয়োজনে কয়েকগুন বেকওয়ার্ডে গিয়ে ইতিহাস নিয়ে ইমপেরিকাল স্ডাডি করা......................
মুল বিষয়: আমার ব্লগে আমার পোষ্টের আগে একটা পোষ্ট দেয়া হল যার কিছু অংশ এইখানে তুলে ধরছি যা কিনা আমার ঐ পোষ্টের মুল উদ্দশ্য;
একটি স্বাধীন বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছেন, রুপকার ও ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে ছিলেন কিছু লোক অথচ তারা এদেশের কেউ ছিলেন না, হানাদারদের আচঁড় (যে অত্যাচারের কারনে আমরা যুদ্ধ করতে উদ্ভুদ্ধ হয়েছিলাম) তাদের গায় লাগেনি, তবুও তারা ভেবেছেন পূর্ববাংলা নিয়ে, ভেবেছেন আলাদা বাংলাদেশের, যদিও তাদের বাহ্যিক কোন স্বার্থ তাতে নেই। তাই তাদের মতামত নিয়ে কিছু লেখা, তাদের ভাবনা, এবং কর্মপন্থা নিয়ে কিছু জ্ঞান আমাদের প্রয়োজন।
এই বক্তব্যের আলোকে খুজতে গিয়ে অনেক আগে পড়া ঐ নিউজটা ঘাটাগাটি করে বের করলাম যাতে ইসরায়েল দাবী করেছিল যে তারাই বাংলাদেশকে বাংলাদেশ হওয়ার আগেই স্বীকৃতি দিয়েছিল এবং তা ছিল সর্বপ্রথম। সরাসরি ইসরায়েল যুদ্ধে কোন অবদান রাখার কোন প্রমান না থাকলেও পিয়াল ভাই জনাব মুসাফিরের ঐ পোষ্টে কমেন্টে বলেছেন;
কিছু কিছু ইহুদি বাংলাদেশের পক্ষে কাজ করেছেন এদের একজন ওডারল্যান্ড একমাত্র বিদেশী বীরপ্রতীক। বাকিরা বাংলাদেশের পক্ষে জনমত সংগ্রহ করেছেন, হোয়াইট হাউজের সামনে অনশন করেছেন সপরিবারে।
আর তাই ব্লগার মুসাফিরের প্রশ্ন ছিল;
কেন তারা আমাদের এত দরদী ছিলেন, অথচ তাদের পাশের মিলিয়ন আরবদের দৈন্য দশার জন্য তাদের নিরলস পরিশ্রম, আর কিনা সাত সমুদ্দুর ওপাড়ের কারো জন্য এত মায়াকান্না। একজন জায়ন বা ইহুদী কুটনৈতিকের ইংরেজী ও হিব্রু কিছু লেখা তিনি পেয়েছিলেন একটা ব্লগে যেখানে বিভক্ত পাকিস্তানের পরিকল্পনা নিয়ে, কিছু ফটো ও তাদের জায়নবাদি পরিকল্পনার ইংঙ্গিত নিশ্চয় ছিল।
যাই হউক বিষয় গুলো চিন্তার বিষয় তাদের জন্য যারা ঐগুলো নিয়ে চিন্তা করে...মুসাফির ও আমার উদ্দশ্য কাকতালিয়ভাবে মিলে যায় যা হল নিন্মরুপ;
আসলে পরিস্ফুটিত ঐতিহাসিক বাস্তবতা আমরা কেন যে একেবারেই ভুলে যাই তা বুঝিনা। আমরা নুতন প্রজন্ম জানতে চাই এসব বাস্তবতা।জানতে চাই মুক্তিযুদ্ধের পেছনের ভূমিকা।
.........................
এরপরও যারা পোষ্টের মুল উদ্দেশ্য বুযেন নাই তারা আপাতত ব্রাজিল-আর্জেনটিনা নিয়েই থাকেন....(আপনাদের জন্য এই বিষয়ে পরের পোষ্টের আমন্ত্রন)
নোট: ভাদা, রাজাকার, ছাগু অথবা ইসরায়েলের দালাল এই জাতীয় শব্দগুলো অতিপুরাতন দয়াকরে আবার বলার প্রয়োজন নেই,নতুন কোন শব্দ থাকলে মতামতে তুলে ধরেন অন্যথায় পোষ্ট পড়ার জন্য আগাম ধনবাদ।