মা বোনেরা, আপনাদের পায়ে পরি, কেউ বিদেশে গৃহকর্মী হয়ে যাবেন না। ওটা গৃহকর্মী নয়- স্রেফ যৌনদাসীর কাজ। ওখানে যাবেন তো, ঘরের কাজ করবেন, আবার নাও করা লাগতে পারে, তবে ১০০% বেশ্যার কাজ করতে হবে। লেখাপড়া জানা নাই, ওদের ভাষাজ্ঞান নাই, সমাজ কালচার জানা নাই, কিসের গৃহকর্মী? সৌদি আরব সহ মিডল ইষ্টের লোকজন দাসীকে হালাল বলে জ্ঞান করে। বাসায় একজন নারী ক্রীতদাসী থাকলে সব পুরুষ ভোগ করে। সৌদি একজন নারীকে বিবাহ করতে ৩/৪ লাখ রিয়াল মোহরানা দিতে হয়। এটা দিতে পারে না বলে বিয়েও করতে পারে না।ফলে বাংলাদেশ সহ অন্য দেশ থেকে গৃহকর্মী আনে অল্প পয়সায়। প্রথমেই আরবী লেখা কাগজে টিপসই নিয়ে নেয়। তারপরে চলে অবাধে যৌনাচার। অনেক সময় আবার ৫/৬ জন পুরুষ/ভাই মিলে এক নারীকে মুতা বিয়ের (কন্ট্রাক্ট ম্যারেজ) কথা বলে ভোগ করে বছরের পর বছর। যে মহিলা একবার এই কাজে যায়, সে আর ফিরতে পারে না। আবার কাউকে বলতেও পারে না। এদের কথা আসে না কোনো পত্রপত্রিকায়। তবে সারাজীবন বহন করে চলে মরণঘাতি এইচআইভি, সিফিলিস। কেবল ডাক্তারই জানে কি ঘটে এদের ভাগ্যে। যে শরীফউদ্দিন সন্দীপী এই নিউজটি করেছে, খুজে দেখুন সে একটা আদম ব্যাপারী। তার বোন বা স্ত্রীকে সে কি ওই কাজে পাঠাবে? কোনোদিনও না। বর্তমান হাসিনা সরকার মুসলামান মেয়েদের নিয়ে বেশ্যার কাজে পাঠাচ্ছে। সবাই বলুন তো, হাসিনার বিয়াই রাজাকার মন্ত্রী খন্দকার মোশারফ তার মেয়ে বা বোনকে পাঠাবে কি না ওই কাজে। অথচ, রাষ্ট্রীয়ভাবে প্রতারনা করে মেয়ে মানুষদের বেশ্যা বানাচ্ছে এই সরকার। ওদের উপর খোদার গজব পরবে।
collection
সর্বশেষ এডিট : ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৮