পর্যটনের সবচেয়ে গুরুত্বপুর্ন শর্ত নিরাপত্তা। এই শর্ত যথাযথভাবে পুরন করতে পারলে বাংলাদেশ হয়ে উঠতে পারে অপার সম্ভাবনাময় পর্যটনক্ষেত্র।
আমাদের রয়েছে বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত, বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ ফরেস্ট, প্রবাল দারুচিনি দ্বীপ সেন্ট মার্টিনস, গোলাপী মাটির দেশ বিরিশিরি, বৈচিত্রময় ক্ষুদ্র নৃতাত্বিক গোষ্ঠীদের আবাস পার্বত্য চট্টগ্রাম, পাহাড়ী রূপসী জাফলং, জাদিপাই-হামহাম কিংবা মাধবকুন্ডের মত পাহাড়ী জলধারাসহ বহু সম্ভার যা দেশি-বিদেশি ভ্রমনপিয়াসীদেরকে নিয়ত কাছে টানে।
তবে এ ভ্রমন যেন কারো জীবনে কাল হয়ে না নেমে আসে তাই প্রয়োজনীয় সতর্কতা বাঞ্ছনীয়। সাঁতার না জেনে গভীর পানিতে নামা উচিত নয়। সতর্ক থাকা উচিত চোরাবালি থেকে। সাগরে গেলে জেনে নেয়া উচিত আবহাওয়ার পুর্বাভাস। বন্য প্রাণীর নিজে ক্ষতি করবেন না আবার নিজেও ক্ষতিগ্রস্ত হবেন না। সাফারী পার্কে গিয়ে বাঘের খাচায় হাত বাড়ালে অনেক তরুনের মত আপনার হাত হারাতে পারেন নিমেষেই।
পর্যটন পুলিশের সহায়তা নিন। আমি সিলেট, কক্সবাজার ও রাঙামাটি, বান্দরবান ট্যুরে তাদের সংগে যোগাযোগ করেছিলাম। তারা যথেষ্ট সহায়তা করেছেন। তবে বিরিশিরিসহ কিছু স্থানে তাদের সংখ্যা অপ্রতুল মনে হয়েছে। স্থানীয় লোকজনও বেশ সহায়ক। বিরিশিরি ও বান্দরবানের দুই উপজাতি যুবকের সাহায্য আমার অনেকদিন মনে থাকবে।
পর্যটন পুলিশের পেজটি ভাল লেগেছে। বিশেষত কক্সবাজার ও বিছানাকান্দি সংক্রান্ত কিছু পোস্ট মুগ্ধ করার মত।
ভ্রমনে পেজটি বেশ সহায়ক হবে বলে মনে হয়।
পর্যটন পুলিশ
সর্বশেষ এডিট : ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ২:১৯