শাহরিয়ার কবির আর নাসির উদ্দিন ইউসুফ বাচ্চুরা শুক্রবার সন্ধ্যা থেকে শনিবার সন্ধ্যা পর্যন্ত লংমার্চ প্রতিরোধে হরতাল দিয়ে জ্বলন্ত উনুনে ঘি ঢাললেন। এ কেমন রাতের ষড়যন্ত্রের রাজনীতি।এ দেশে যখন আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন মানুষ সাবেক অর্থমন্ত্রী শাহ এ এম এস কিবরিয়াকে নির্মমভাবে হত্যা করা হলো তখন তাদের প্রতিবাদে হরতাল ডাকা দূরে থাক, রাজপথে মিছিল করতেও দেখা যায়নি। যখন আজকের প্রধানমন্ত্রীর ওপর ভয়াবহ গ্রেনেড হামলা চালানো হলো তখনো তাদের প্রতিবাদমুখর হয়ে রাস্তায় নামতে দেখা যায়নি সেভাবে। বঙ্গবন্ধু হত্যার পরিবেশ তৈরিতে তার বিরুদ্ধে প্রচণ্ড আক্রোশ নিয়ে যারা লেখালেখি করেছিলেন তাদেরই একজন শাহরিয়ার কবির। এককালের চীনা বাম শাহরিয়ার কবিররা বঙ্গবন্ধু হত্যার পর জাতির জীবনে নেমে আসা অন্ধকার সময়ে কী ভূমিকা রেখেছিলেন তা তিনি ভুলে গেলেও মানুষ ভোলেনি। আজ সরকারের ছায়ায় থেকে পুলিশ প্রহরায় হেঁটে রাতের বেলা হরতাল ঘোষণা করে যে নজিরবিহীন দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন তার নেপথ্য কারণ আগামী দিনে অবশ্যই উদঘাটিত হবে। কোন অদৃশ্য শক্তির ইশারায় কোন মতলবে সরকারের কাঁধে দায় চাপিয়ে এই হরতাল ডেকেছেন কার স্বার্থ উদ্ধারের জন্য তা উন্মোচিত হবেই।এ অবস্থায় হরতালকারীরা রাতের হরতালের ষড়যন্ত্রের কর্মসূচি দিয়ে দেশকে সংঘাতের পথে হাঁটার উসকানিটাই দিলেন। তারা যেন চাইছেন হেফাজতে ইসলামকে ধর্মপ্রাণ মানুষকে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে ঠেলে একাকার করে দিতে।আর রাতের হরতাল দিয়ে তারা কেন সংঘাতের পথ উসকে দিলেন?
























ফায়ারম্যান বলেছেন: যখন গোলাম আযম সহ জামায়াত নেতাদের বিচার শুরু হল ,
শিবিরের একটাই কথা ,এরা আমাদের নেতা ।এদের মুক্তি চাই । তারা একটি বারও বুঝতে চাইলো না ,এরা জামায়াত নেতা হলেও রাজাকাদের সর্দার ।
আবার যখন ,ইসলাম বিদ্বেষী ব্লগাররা গ্রেফতার হলো ,সুশীল সমাজ আর গনজাগরন তাদের মুক্তি চায় । তারা একবার ও বুঝতে চাইলো না এরা তাদের সহযোদ্ধা হলেও ইসলামের শত্রু ।
ব্রেইন ওয়াশে কেউ কারো চেয়ে কম না ...


যুদ্ধাপরাধীদের বিচার যেমন চাই, র্ধমাপরাধীদেরও বিচার তেমনি জোরালোভাবে চাই.....


সর্বশেষ এডিট : ২১ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১:৩২