যক্ষ্মারোগ কি?
যক্ষ্মারোগ একটি সংক্রামক রোগ। এ রোগের জীবাণু শ্বাস-প্রশ্বাসের মাধ্যমে মানুষের ফুসফুসে প্রবেশ করে এবং সেখানে বংশবৃদ্ধি করে ফুসফুসের ক্ষতি সাধন করে। সময়মত চিকিৎসা না করলে ফুসফুসের এমন ক্ষতি হতে পারে যা কিনা মৃত্যুর কারণ হয়ে দাড়াতে পারে।
যক্ষ্মারেগের কারণঃ
যক্ষ্মা জীবাণু (মাইকোব্যাকটেরিয়াম টিউবারকুলোসিস) দিয়ে এ রোগ হয়।
সামাজিক উদ্ধুদ্ধকরণঃ
সামাজিক সকল সরকারের জনগণকে যক্ষ্মা রোগ সম্বন্ধে নিম্নলিখিত তথ্য জানাতে হবে এবং এ রোগ নিয়ন্ত্রণে তাদের সহযোগিতা কামনা করতে হবে।
বর্তমান চিকিৎসা ব্যবস্থায় যক্ষ্মা রোগ ৮ মাসেই সম্পূর্ণ ভালো হয়ে যায়।
রোগ নিরাময়ের জন্য প্রয়োজন নিয়মিত, ক্রমাগত ও সঠিক মাত্রায় ঔষধ খাওয়া। রোগীর জন্য দামি খাবারের কোন প্রয়োজন নেই।
সকল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স/বক্ষব্যধি ক্লিনিক/এনজিও ক্লিনিকে বিনা মূল্যে যক্ষ্মা রোগের চিকিৎসা করা হয়।
এরোগের সংক্রামণ ক্ষমতা চিকিৎসা শুরুর করার কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই আর থাকে না। তাই এ রোগে ভয় পাবার কোন কারণ নাই।
জানা-শোনা বা আত্মীয়-স্বজনদের মধ্যে কারো যক্ষ্মা রোগ হলে সে যাতে নিয়মিত চিকিৎসা গ্রহণ করে সে জন্য উৎসাহ প্রদান বা ব্যবস্থা গ্রহণ করা।
কোন ব্যক্তির তিন সপ্তারে বেশি কাশি থাকলে তাকে স্বাস্থ্য কেন্দ্রে কফ পরীক্ষার জন্য পাঠানো।
** এই দিনটি সচেতনতা বাড়ানোর জন্য পালিত হয়। আমাদের এই তৃতীয় বিশ্বে এই রোগটি এখনো প্রকট। এমনকি সারা বিশ্বে শুধু এই রোগে ৩ মিলিয়ন লোক মারা যায় শুধুমাত্র সচেতনতার অভাবে।
সচেতন হন, এবং অন্যকেও সচেতন করুন এই দিনটি পালনের মাধ্যমে।
সর্বশেষ এডিট : ২৪ শে মার্চ, ২০১৪ দুপুর ২:০১