অরিত্রী অধিকারীর শিক্ষক শিক্ষায়
আত্মহননে রয়েছে সহনিয়তার
আবেদন-নিবেদন।দেখে মৃত্যু তার
বাড়ুক শিক্ষক জ্ঞান শিক্ষার্থী শাসনে।
আর কত কঠোরতা শিক্ষার বেলায়
মহোদয় প্রয়োজন ভাবুন এবার!
স্কুল ত্যাগের এ দন্ড পৈশাচিকতার
বুঝুন কতটা কষ্ট শিক্ষার্থীর মনে।
লঘুপাপে গুরুদন্ড অমানবিকতা
যে শিখাবে সে করলে সেরকম পাপ
সমাজে বাড়বে শুধু হীন জটিলতা।
বন্ধ হোক কাঠিন্যের মহাঅভিশাপ
অরিত্রীর এ অকাল বিদায়ের কষ্ট
বলেদেয় এ সমাজ কতখানি নষ্ট।
অতি
অবশেষে অতি পেকে ঝরেই গেলাম
সেজন্যই লোকে বলে অতি ভাল নয়
মাঝ পথে হাঁটা ভাল কম থাকে ভয়
না বুঝে এ ধ্রুব সত্য ক্ষতি হয়ে গেল।
অতি বড় বুদ্ধি থেকে কি আমি পেলাম
অতি ভেবে সময়ের করে অপচয়
সময়ের কাজ দেখি সময়ে না হয়
এভাবে আমার কত স্বপ্ন ভেঙ্গে গেল।
অতি আনে বড় ক্ষতি জীবন অসার
সেজন্য চলায় এনে মধ্যমাত্রা গতি
সহজেই লাভ হয় উন্নতি অপার।
করেছি এখন পন ছেড়ে দিয়ে অতি
খুলব গলার দড়ি না থেকে অধম
মধ্যমে জীবন খানা করব উত্তম।
সর্বশেষ এডিট : ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:০৭