হা হা --
আমাকে এখন আর কেউ দেখতে পাচ্ছে না।এমনটা চাই মাঝে মাঝে।আড়াল হয়ে যেতে। আলো থেকে দূরে ।আপন থেকে দূরে।এমন কি ইচ্ছে করে নিজের কাছ থেকেও অবসর নিতে।
নিরেট অন্ধকার।মাথার মধ্যে অনেক গুলো রং আর সুর খেলছে।করুণ সুর আর রঙিন রং।আমার কান্না পাচ্ছে। ভালোও লাগছে।কেনো? আশ্চর্য না!
বসে বসে সময়কে টেনে লম্বা করছি। প্রতিটা সেকেন্ড কি আশ্চর্য টান দিলে মিনিট হয়ে যাচ্ছে।সময়ের ইলাস্টিসিটি কত ? ইনফিনিটি?
যাক সেসব ভেবে কাজ নেই আমি বরং মিনিটকে ঘন্টা বানাই....
একটা সিগারেট টানতে পারলে ভালো হত। নিকষ অন্ধকার। নিজের হাত দু'টোও দেখতে পাচ্ছি না। আচ্ছা আমি কি আছি না নেই?
মাথার খুলির ভেতরে মস্তিস্কের এক পাশে চুলকাচ্ছে কেনো কে জানে?
পায়ের পাতা চুলকালে টাকা আসে ।টাকা যায়।মগজ চুলকালে কি হয়? কেনো চুলকায়?
সিগারেট ? সেটা সম্ভব না।আমার বস পাশে বসে আছে।
এই রাত অনেক স্বপ্নের রাত।কিছুদিন আগে একটা কালো মেয়েকে নিয়ে লিখেছিলাম-
কালো মেয়ে ভালো নেই রাত জাগে
রাত পাখি জেগে থেকে যায় ঘুম তার আগে..
কালো মেয়ে চলো এক রাতে পাখি হয়ে যাই
আমাদের পাখি হবার রাত নেমে এলে।
নিশাচর প্রাণী আর পাখিরা আমার খুব প্রিয়।চলো পাখি হয়ে যাই।অন্ধকারে কালো বনভূমি দেখি ।নির্জন ওয়াচটাওয়ারের চূড়ায় বসে দুজনে একটা রাত জেগে থাকি।কালো অরণ্য কালো আঁধার কালো তুমি আমি......
চলো রাত জাগি আর একরাত পাখি হয়ে যাই ।
অন্ধকার!
ডাকছে!!
কালো মেয়ে পাশে নেই।তাকে এত কোরে ডেকেছি । এলো না। সে আমার ডাকে সাড়া দেয় না।
তার পরিবর্তে আরেকজন অবশ্য আছেন। আমার বস। কালো মেয়ে আমার যত প্রিয় বস আমার ততটুকু অপ্রিয়।
বলগুলো উড়ছে। লাল আর নীল। গোল। একটা নিশানা বন্দুক থাকলে ভাল হত। বলগুলো ফাটানো যেত। টাকা বেঁচে যেতো অনেকগুলো। ধর্মসাগরের পশ্চিমপাড়ে নিশানা ঠিক করতে কত টাকা খরচ হল!
প্রস্তাবটা আমার ই ছিলো। বস বলেছিলো জ্যোৎস্নার রাতের কথা।ইকোপার্কের ওয়াচ টাওয়ারের চূড়ায় বসে এক রাত আড্ডা দেব।
আমার বস ভীষণ সৎ আর নীতিবান। (তার সততার নিকুচি করি)
-ইমন চলেন কর্তৃপক্ষকে বলে একটা জ্যোৎস্নার রাতে আড্ডা দিই.......
- না,বস চলেন অমাবষ্যায় আসি....
এই সেই আসা।
আমি আলতো কোরে ছুঁতে চাচ্ছি-অমাবষ্যা-পাহাড়- বৃক্ষ-নির্জনতা।
আমি ভীষণ করে চাচ্ছি কালো মেয়ে হাত ধরে পাশে বসুক।
আর চাচ্ছি মাথার মগজটা একটু চুলকাতে।
ওই ইয়ো..
লাইটারে আগুন।সিগারেট নাই।
-ইমন সিগারেট খান একটা।আজকে খেলে সমস্যা নেই।
যাক বাবা বাঁচা গেলো।আমার বস ভীষণ সৎ আর নীতিবান।
(বাঞ্চৎ একটা)
আমার ব্লগে কবিতা লেখার কথা।সেদিন ব্লগে গল্প না কবিতা একটা লিখলাম হাওয়া হয়ে গেলো।
না-'হাউয়া' হয়ে গেলো।
আমার দু'ঘন্টার পরিশ্রম মাটি।ক্যাফে'র বিল ৬০ টাকা।
every body wellcome to my city---
গান ভেসে আসছে।প্রিয়াংকা চোপড়ার।
কালসাপ কালো।অন্ধকার কালো।প্রিয়াংকা চোপড়া কি কাল সাপ?নাগিন?
সেদিন ব্লগে ৬০ টাকা 'হাউয়া' হবার পর পকেটে হাত দিয়া দেখি ৫০০ টাকার নোট টা নাই।ব্লগে যাই কি শালার টাকা হারাইতে?
ব্লগিং ভালো না।
প্রিয়াংকা চোপড়া একটা কাল সাপিনী।নাগিন।ভয়ানক বিষধর।
এখানে সোজা চোখে চারপাশটা ভীষণ অন্ধকার।তীর্যক আকাশে নক্ষত্রের মৃদু আলো আলো দেখা যাচ্ছে । পাতার আড়ালে আবডালে থেকে।
ঝিঝি পোকার ডাক। নিরেট একটা তানের সৃষ্টি করেছে। হনুমানগুলাও যা না। খুনসুটি করেই চলেছে। পাতা কি ঝরছে?
অন্ধকার। দেখা যায় না। ঝরুক ! পাতা ঝরুক।
আর কিচ্ছু নেই । অন্ধকার।
ইন্ডিয়ার শাহরুখ খানের ছেলে হয়েছে।অন্য এক নারীর গর্ভে।নাম আব্রাম।
গৌরী ছেলেটাকে কোলে নিয়ে এখন আদর করে আর বলে সোনা আমার! মানিক আমার! মু মু মুমুম--
প্রিয়াংকা চোপড়ার গর্ভে আমার একটা সন্তান হইত যদি! আমি আর আমার বউ মিল্লা খুব আদর করতাম।মু মু মু মু মু মু মু মু
প্রিয়াংকার গর্ভে সন্তানের বীজ তুমি কার?
আমার আমার আমার।
ও কি অন্ধকার!
চুত্মারানী অন্ধকার।
অন্ধকার চুত্মারানী।
চুৎ=স্বর্গ,চুত্মারানী=স্বর্গের রানী।(সূত্রঃব্লগার কোবিদ,২য় সূত্রঃব্লগার হাসান মাহবুবের ফেবু স্ট্যাটাস)
বুনো অন্ধকার! জোনাক ? নেই!
লুসিফেরিন? নেই!
স্ত্রী জোনাকীর আলো নেই।ডানাও নেই।
বাল একটা!
জোনাক কে তাইলে জোনাকী বলি কেনো?
এ অন্ধকারটার বহিঃত্বকের স্ট্রটাম বেসেলে মেলানোসাইট সেলের ঘনত্ব বেশি।মানুষের প্রতি বর্গমিমি.তে১০০০-৩০০০।
অন্ধকারের হবে ৩,০০০০০।(তিন লক্ষ)
সময়টা নিরেট-দৃঢ় সময়।রিজিড বডি।
শরীরে কালসাপ একটা লেপ্টে আছে।ঠান্ডা।
পাতার ফাঁক গলে গায়ে বাতাস লাগলে ঠান্ডা লাগে।
শালার শরীরটা নাড়াতে পারছি না। কে যেনো ঝাপটি মেরে ধরে আছে।
কে?
কে ধরে আছে?ধরে আছে ঝাপটি মেরে?
রাবেয়া না রোকসানা?
রাবেয়া কি রোকসানা ঠিক তো মনে পড়েনা অস্থির ভাবনা কোরে শুধু আনাগোনা ফেলে আসা দিনগুলো মিছে মনে হয়.....
একটা গান।ভালো লাগতো।গানটা আমি আমার এক ছাত্রী যার নাম রোকসানা।এবং কিউট চেহারা।মিষ্টি মেয়ে।তাকে শোনাতাম।রোকসানা কোথায়?
সে কোথায় ?আমার ঠান্ডা লাগছে একটু জড়িয়ে ধরলে কি এমন ক্ষতি হত?
পান্না মাস্টরেরা কত কিছু করে!
অন্ধকারে মেলালিন বেশি।
ঠোঁটে জোনাক পোকা? না সিগারেট।
হিসহিস ফণা তোলে কালসাপ।আমাকে প্যাচ দিয়ে আছে। ও মা কি ঠান্ডা রে ! ঠান্ডা।
পাশেই আমার বস বসে আছে।(চরম বিরক্তিকর)
পাহাড় টলে যাবে উনার নীতি টলবে না।
চাকরির ভাইভাতে জু'লজির ছাত্র হলে কমন প্রশ্ন-আচ্ছা বলুনতো মানুষের গায়ের বর্ণে রকমফের হবার কারণ কি?
উত্তরঃমেলালিন।
হ্যাঁ কালোর জন্য দায়ি মেলালিন।
যে কালো দেখা যায় না অনুভব করা যায় না তার জন্যেও?
পাশে আমার বস বসে আছেন।আশ্চর্য রকমের পাবলিক।
'ইমন সিগারেট লাগবে '?
-দেন একটা। টানি।
একটা গল্পের আইডিয়া আইছে ।
চুৎগল্পঃ
এক গ্রামে কতিপয় ছেলে ঝগড়া করছে।হাতহাতি।মাতামাতি।মারামারি।গালাগালি।
-চুত্মারানীর পুৎ
এক পন্ডিত ব্যক্তি বসে ছিলেন ধারেই।তিনি তাদেরকে বুঝালেন-
'বুঝলে বাবারা চুত্মারানী কথাটা কিন্ত্ত খারাপ না।চুৎ মানে স্বর্গ।চুৎমারানী হইল গিয়া স্বর্গের রানী।চুৎমারনীর পুৎ মানে হইল গিয়া স্বর্গের রানীর পোলা।
টঙ মত দোকান ঘর।সবাই হো হো করে হেসে উঠল।
তবে হাসিটা যদি সেখানেই তাদের আনন্দের শেষ হত তাহলে ভালোই হত।কিন্ত্ত সেটা সেখানে শেষ হয়নি।
তারপর থেকে পন্ডিত ব্যক্তির সেই কথাটা রাষ্ট্র হয়ে গেলো গ্রামময়।
লোকজন খুশি হয়ে পন্ডিত কে চুৎমারানীর পুৎ বলে ডাকতে লাগলো।
ছেলে
বুড়ো
সবাই........
মানুষ একসময় পন্ডিতের আসল নামই ভুলে গেলো।
এদিকে পন্ডিতের মেয়েরা উপযুক্ত হয়ে উঠেছে ।বিভিন্ন জায়গা থেকে বিয়ের সম্বন্ধ আসছে।
এসে পন্ডিতের বাড়ির কথা জিজ্ঞেস করলে কেউ তার সন্ধান দিতে পারেনা। বয়স্ক কেউ কেউ তা জানে।তারা ঘটনা বুঝিয়ে বল্লে ছেলেরা বলে-ও চুৎমারানীর পুতের বাড়ি যাইবেন আগে কইবেন না?
সম্বন্ধ নিয়ে আসা লোকজন থ' বনে যায়।
কোন ছেলের বাপ তাদের ছেলেকে আর ঐ পন্ডিতের মেয়ের সাথে বিয়ে দিতে রাজি হয় না। ওদিকে মেয়েগুলো সব আয়বুড়ো হতে চলল।
এ অবস্থায় পন্ডিত গ্রাম ছাড়ার চিন্তা করলেন।বসত গড়লেন দূরের কোন গাঁয়ে।সে গ্রামেও কিন্ত্ত ছেলেপুলে কম ছিলো না।ঝগড়া ও কম ছিলো না।কেউ যদি চুৎমারানী বলে কাউকে গালি দেয় অমনি পন্ডিত শিহরিত হয়।ভয়ে জড়সড় হয়ে যায়।এভাবে কিছু দিন যায়।তো নতুন জায়গা মেয়েদের বিয়ের সম্বন্ধই বা কে আনবে?কত জনই বা জানে যে তার উপযুক্ত মেয়ে আছে?
তারপরও ঘটকের কাছে ধরনা দেন পন্ডিত।বিয়ের প্রায় কাছাকাছি চলে আসে।আর ঠিক সেই মুহূর্তে লোকজন কিভাবে যেনো জেনে যায় পন্ডিত -চুৎমারানী গাল শুনলে ভয় পান।
সেই থেকে পন্ডিতের আবার শুরু হয়......
************
আমার বস যদি পাশে না থাকতেন ।আজকে আমি সবচে খুশি হতাম।
তা অবশ্য ঠিক এখানে আসার পেছনে বসের অবদানই বেশি।লোকটাকে আর সহ্য করা যাচ্ছে না। আমার শরীরে এলার্জি হয়ে যাচ্ছে।কোন দিন তাকে হত্যা করে ফেলি বলা যায় না।তাকে হত্যা করার পরিকল্পনা চলছে।
বসও জানে ব্যাপারটা।কিন্ত্ত মুখে কিছু বলে না।এতে তার কিছু যায়ও না।আসেও না।
তিনি তার প্রিয় একটা ডায়ালগ প্রায়ই আওড়ান।
'আই টু ডাই ইউ টু লিভ হুইচ ইজ ব্যাটার অনলি গড নোজ'
(শালা আতেলের আতেল সময় হইলে বুঝবি ঠ্যালা কারে কয়)
একবার ট্রেনে ঢাকা যাচ্ছি।আমি আর বস।একটি ছেলে বিনা টিকেটে ট্রেনে চড়ল।বস জানতে পেরে উনার নীতির ঝাপি ঝাড়তে লাগলেন শিশুটির উপর।পাশের সিটে দুদক -৬ এর কর্তা।সুন্দরী বউ।তিন তিনটি সুন্দরী কন্যা।সহযাত্রী।
ব্লু-বার্ড স্কুল।নীল পাখি বিদ্যালয়।
ছোটটি সেখানে পড়ে।(চুপি চুপি ছোটটির কাছ থেকে জেনে নিয়েছি সাথে বড় বোনদের খবরাখবর)
দুদুক কর্তা ছেলেটির পক্ষ নিলেন। নেবেনই তো! দুদক না?
শুরুঃ
বাচ্চাদের দোষ দিয়ে লাভ নাই। আমরাই ঠিক নাই (হায়!পাশে না বউ মেয়েরা বসে আছে?)
বসঃ শোন বাবা তোমরা কাঁদামাটি । ছোট মানুষ তোমরাই ভবিষ্যৎ---
ছেলেঃ আমার ভুল হয়ে গেছে।
দুদুক৬ঃ যেমন বীজ তেমন চারা। ওদের আর দোষ কি! বিনা টিকিটে চড়তে পারলে কে আর যেচে টিকিট কাটে। টিটি কে ২০ টাকা দিলে গেট পাস। লাইনে দাঁড়ানোর ঝামেলা নেই।
বস- আরে ভাই রাখেন । অন্যায়টাকে প্রতিষ্ঠিত করতে চাইছেন কেনো?
দুদক৬ঃ রাখব মানে (আঙুল উঁচিয়ে) আমাকে চেনেন? কার সাথে কথা বলছেন জানেন ? ফালতো লোক ! লেকচার মারান!
সাথে সাথে সহযাত্রী অনেকেই একজোট হয়ে গেলো ।
'ঠিকই লেকচার মাইরা লাভ নাই।দু'নম্বরী সবখানেই আছে ।কোনখানে নাই'?
(ই ই....ঝাক্কাস।একটা কামের মত কাম হইছে।শালা আটাশ বছর ধরে বসের গোলামী করছি ।তার ধানাই পানাই শুনতে শুনতে কানঝালা পালা।
খুব নাস্তানাবোধ হইছে।)
আরেকজন পেছন থেকে-
'আরে এত ঘেনর ঘেনর ক্যান ৯০% জায়গাতে দু'নম্বরী থাকলে খুঁইজা দেখেন বাকি ১০% কোথায় কোথায় নাই।সেখানেও দু'নম্বরীর সুযোগ কইরা দেন।তাইলেইতো হইলো।সুষমবন্টন!
৯০% জঞ্জাল না সরাইয়া ১০% এর পথে চল্লেইতো হল'!
হা হা...চমৎকার আইডিয়া! বুদ্ধিমানই বটে।
সমস্বরে-'ঠিক ঠিক। ঠিক কথা'।
'আর একটু আধটু উপরি পাওনাটা খারাপ কিসে? স্পিড বাড়িয়ে দেয় কাজের । বুঝলেন মশায়?
সেই থেকে একটা গল্পের থিম মাথায় আসছিলো। নাম 'স্পিড মানি'।
আর লেখা হলো না। ব্লগে টাকা নষ্ট হয় । শালা ব্লগ ভালো না।
চোখের সামনে চারপাশটায় লম্বা অন্ধকার। একদম কিলিবিলি অন্ধকার।
অন্ধকার সবুজ বৃক্ষ। অন্ধকার চা বাগান। অন্ধকার দূরের পাহাড়।
শুধু তির্যক আকাশে পাতার আড়াল আবডাল থেকে একটু নক্ষত্রের আলোর রেখা দেখা যায়। এ আলোটা যদি বন্ধ করা যেত! একটা সুষম অন্ধকার পেতাম।
-বস?
-হু,বল।
তির্যক আকাশের মৃদু আলোর রেখাটা ঢেকে দেয়া গেলো তো আমরা একটা আদর্শ কৃষ্ণ অন্ধকারে থাকতে পারতাম তাই না?৯০% অন্ধকারে অনধিক ১০% আলোর রেখা।
বন্ধ করা যায় না আকাশ?
বসঃ যে ১০% আকাশ তুমি দেখছো তার আয়তন অসীম।তুমি যাকে ৯০% ভাবছো তাকে মাপা যাবে। সেই ১০% কে ঢেকে দিতে চাও কিভাবে পারবে?নেহায়েৎ যদি ঢাকতেই হয় ২ ইঞ্চি চোখ দুটো ঢেকে দাও।সব ঢেকে যাবে।
(ধুর শালা বলতে যাওয়াটাই ভুল হইছে)
অন্ধকারে সব ঢেকে গেলেও বসের ধানাই পানাই ঢাকা হয় না। বস কে হত্যার পরিকল্পনা চলছে।সময় মত ঠিকই বুঝবে। শালা !
নির্জন ইকো পার্কের ওয়াচ টাউয়ারের চূড়ায় বসে অন্ধকার টা ভালোই টানছি। শুধু বসের সঙ্গ ছাড়া।অবশ্য বসকে দেখতে পাচ্ছি না।এই যা ।
যাক বাবা ! বাঁচা গেল।