যাদের “ছাগু” বলা হয় তাদের জন্য সুখবর। যদিও ছাগু শব্দের উৎপত্তি স্থল বা এর মূল সুর অথবা মূল কারণ জানিনা। সামু ব্লগের সুবাদের ছাগু শব্দের সাথে পরিচিত হই। বর্তমানে এই শব্দ দেশ কালের সীমানা পেড়িয়ে বিশ্বের নানা প্রান্তে ছড়িয়ে পড়েছে কোথাও সম্মানের সহিত কোথাও অপমানের সহিত। অপমানের কারণ গবেষণা করে দেখা গেছে কিছু মানুষ অন্যকে ব্যাঙ্গ করা পছন্দ করেনা। এই শব্দের সাথে সাথে আরো যে সকল শব্দ জোরে উচ্চারিত হয় ছাগুর পর দ্বিতীয় স্থান দখল করেছে “হাগু” ভাদা, ইত্যাদি। যাই হোক আমি ব্যাক্তিগত ভাবে গবেষণা করে দেখলাম ছাগলের দাঁড়ি আছে বলেই জা-মাত শিবিরের লোকদের ছাগুল থেকে ছাগু বলা হয় কারণ ছাগলেরও দাঁড়ি আছে। এখানে আমার নিরপেক্ষ একটি প্রশ্ন ?????? হচ্ছে ছাগলের শারীরিক অবয়ব এর মিল থাকার কারণ জা- মাতে যদি ছাগল হয় ছাগলকে কেনো জা-মাত শিবির বলা হবেনা? ছাগলকে কেনো শিবির বলা হবেনা?
আরো কথা আছে দাঁড়ি কি শুধু জা- মাতে বা পা- জামাতে শিবির এরা রাখে নাকি অন্য কেউও রাখে যারা ছাগু বলে কথা বলে বাসায় যেয়ে খুঁজলে দেখা যাবে তার বাপে অথবা দাদায় দাঁড়ি রাখে। শুধু দাঁড়িই একটি মানুষের আইডেন্টি হতে পারেনা। প্রেত্যেক ধর্মের উচু সারির লোকরা দাঁড়ি রাখে। শিখরা দাঁড়ি রাখে সাধুরা দাঁড়ি রাখে নাস্তিকরা দাঁড়ি রাখে বিজ্ঞানীরাও দাঁড়ি রাখে, তাহলে তাদের কেনো ছাগু বলা হবেনা। কেউ যদি রবি ঠাকুর, কার্ল মার্কস, মন মোশন সিংকে ছাগু বলে তখন কি করা হবে। আমি গেলাম আদালতে আইজকা রিট করমুই এবং আজকেই রুল জারি করায়া সবাইরে জেলে ডুকাইয়া দিমু ।