০১) লুকোচুরি লুকোচুরি গল্প - ফাহমিদা নবী: ‘আহ!’ চলচ্চিত্রের গান। জাতীয় পুরস্কারও অর্জন করেছেন ফাহমিদা এই গানটির জন্য। গানটি তাঁর সংগীত জীবন অনেকখানি বদলে দিয়েছে।
০২) ময়না - আইয়ুব বাচ্চু: ১৯৮৬ সালে রিলিজ পাওয়া ‘ময়না’ এ্যালবামের এই গানটি শ্রোতারা ভীষণ রকম পছন্দ করেছিল। বাচ্চু জানান - আজকে তাঁর এই সংগীতে পথচলা সেটা ‘ময়না’ এ্যালবামের জন্য।
০৩) সাদা ময়লা রঙীলা পালে - বাপ্পা মজুমদার: দলছুটের ‘আহ’ এ্যালবামের গান। ’৯৭সালে রিলিজ হয়। তখন দলছুটে ছিলেন মিঠু, সঞ্জীব আর বাপ্পা। এই গানটা জনপ্রিয় হওয়ার পর বাপ্পাকে আর পিছনে তাকাতে হয়নি।
০৪) কেউ প্রেম করে - এস আই টুটুল: ‘ব্যাচেলর’ চলচ্চিত্রের গান। এর আগে টুটুল ব্যান্ডের গান গাইলেও তেমন পরিচিতি ছিল না। কথা, সুর, গায়কী সব মিলিয়ে গানটা ভাল ছিল বলে শ্রোতারা গানটি গ্রহন করেছিল। সিনেমার গানে ব্যস্ততা বেড়ে যাওয়ার পেছনে এই গানের অবদান অনেকখানি। এই গানের পরে টুটুলকে পিছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। গান রিলিজের সন ২০০৪।
০৫) ও প্রিয়া তুমি কোথায় - আসিফ আকবর: ২০০১ সালে প্রকাশিত ‘ও প্রিয়া তুমি কোথায়’ এ্যালবামের টাইটেল সং। সুফী ঘরানার এই গানটার মাধ্যমে শ্রোতারা আসিফকে খুব ভালভাবে গ্রহন করে।
০৬) ভালবাসবো বাসবো বন্ধু - হাবিব: ‘হৃদয়ের কথা’ ছবির গান। এই গানটার পর সাধারণ শ্রোতারা হাবিবের নামের সাথে পরিচিত হয়েছেন। হাবিব জানান, সিনেমার গানের ভিতর যে ফিল পান তা অন্য কোন গানে পান না। এই গানকেই হাবিব বলেছেন তা বদলে যাওয়া গান।
০৭) এক মুঠো রোদ্দুর - বালাম: সফট মেলোডি ধরণের এই গান শ্রোতারা খুব ভালভাবে গ্রহণ করেছে। তারপর আর বালামকে পেছনে তাকাতে হয়নি।
০৮) যাত্রাবালা -মিলা: ‘চ্যাপ্টার-২’ এ্যালবামের এই গান প্রথমে মিলা গাইতে চাননি। পরে সুরকার ফুয়াদ তাকে বলেছিলেন গানটা গাইতে এবং তা শ্রোতারা নিবে। ২০০৮ সালে রিলিজকৃত এই গানের মাধ্যমে তিনি অনেকদূর এসেছেন বলে মিলা মনে করেন।
০৯) পৃথিবীর যতো সুখ -ন্যান্সী: ‘আকাশ ছোঁয়া ভালবাসা’ সিনেমার গান। ২০০৭ সালে রিলিজ পাওয়া গান শ্রোতারা খুব ভালভাবে গ্রহণ করেছিল। এরপর ন্যান্সীর শুধু সামনের দিকে এগিয়ে যাওয়া।
১০) চাই না মেয়ে - হৃদয় খান: ‘হৃদয় মিক্স’ এ্যালবামের এই গানটি শ্রোতারা ভালভাবে নেওয়ার পর সংগীতে তার অনেক কিছু বদলে গেছে বলে হৃদয় খান মনে করেন।
_______________________
সূত্র: পাক্ষিক আনন্দধারা- ২৬৩সংখ্যা
সর্বশেষ এডিট : ১২ ই জুন, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৫৪