আমার হিমিকা হাওয়ায় ভাসে
রুপালী পাখির মতো, রৌদ্রের মতো,
দার্জিলিং, অথবা আরবের দেশে; বয়ে চলে যেন পৃথিবীর গীতিকার।
পাথরের আদিম পথে বরফের পদচিহ্ন আঁকে,
অবিকল আমার পাঁজরে যেমন।
রূপসা নদীর উপকূল জুরে বিকেলের কাশফুল নাড়া দেয়,
তার নিঃশ্বাসে যেন সাইক্লোন ।
মেঘের জাহাজ নোঙর ভেড়ায় দূর পাহাড়ে,
হাস্যজ্বল হিমিকা হেঁয়ালি নাবিক যেনো ।
রবিটা ঘুমোয় কলমি ফুলের ক্লান্তি নিয়ে ।
ভেজা চাঁদ, আহ্লাদী নীল তারা,
পোষা বেড়ালের মতো তার আঁচলে উষ্ণতা পেতে চায়।
কালো ভাবনায় ডুবে যায় নগরী,
সৌখিন দেখে বাইনোকুলারে ছায়া পথ।
আমার গহীনে ভেসে যায় কোন হাওয়া ?
নিভে যায় ভেতরের লৌকিক দীপ-শিখা,
সৌখিন দেখে ছায়াপথ
আমি দেখি, হাওয়ায় ভাসে হিমিকা।
সর্বশেষ এডিট : ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১:০৮