টিপাইমুখে বার্ধঁর ব ও নেই বলে বিষয়টিকে হাসি তামাসায় পরিনত করেছেন আব্দুর রাজ্জাক। তিনি আরো বলেছেন.....আওয়ামীলীগের নেতাদের জীবনের হুমকী নিয়ে"(!) টিপাইমুখ সফর করছে। সত্যিই ছেলেভুলোনা এসব বক্তব্য শুনে মনে হচ্ছে আমাদের ক্ষতি হবে ভারত এমন কিছু করবে না! যদিও ভারতের পরীক্ষামূলক ফারাক্কার দু:খের জ্জ্বাজ্লল্যমান ইতিহাস ভুলি নাই। ফলে ভারতের যে অামাদের কথা বিবেচনা করে চলবে না এইটা ঠিক। ওরা ওদের স্বার্থ্ দেখবে । তাই নদী রক্ষায় আমাদের উপায় বের করতে হবে। অন্যদিকে টিপাইমুখ নিয়ে বিএনপি জামাত জোট হুংকার দিয়ে যাচ্ছে,,,,,,জনগণকে সঙ্গে নিয়ে আন্দোলন করবো,দেশের স্বার্থ নিয়ে ছিনিমিনি চলবে না... ইত্যাদি গালভরা বুলি দেখে হাসি পায়। কারণ ২০০৩ সালে যখন ভারত টিপাইমুখ প্রকল্প চুড়ান্ত করে তখন তারা কি বলে নাই, বরং এই টিপাইমুখ নিয়ে যখন ২০০৫ সালের ১-২ মার্চ বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল বাসদ লংমার্চ করেছিল তখন জোটের সরকারের হম্বিতম্বির ইতিহাস ভুলে যায় নি কেউ।
শেষ কথা, জামাত বিএনপি জোট ও আওয়ামীলীগের মহাজোট কেউই দেশের স্বার্থ নিয়ে কখনো সত্যিকার কথা বলেনি। যা বলে তা রাজনৈতিক ফায়দা লোটার। আওয়ামীলীগের আমতা আমতা কথার উপর ভরসা করা ঠিক হবেনা। আবার জামাত বিএনপি' নেতার টিপাইমুখ বিরোধীতার নামে সাম্প্রদায়িক জিগির তোলা থেকে সর্তক থাকতে হবে।
.............সময় হয়েছে গণতান্ত্রিক, দেশপ্রেমিক ও সেক্যুলার চিন্তাকে ঐক্যবদ্ধ করেন নতুন ভাবে জানবার, জানাবার এবং সংগ্রাম গড়ে তোলার।