$$সর্দারজি বন্ধুর বাড়ি বেড়াতে গেছেন। গল্প করতে করতে রাত হয়ে গেছে। এমন সময় বাইরে নামল প্রচণ্ড বৃষ্টি। বন্ধু বললেন, ‘আজ রাতটা না হয় আমার বাড়ি থেকে যাও। বাইরে যে ঝড়, আজ রাতে আর বেরোতে পারবে না।’
সর্দারও সায় দিলেন। বন্ধু গেলেন ভেতরের ঘরে সর্দারজির ঘুমানোর বন্দোবস্ত করতে। কিছুক্ষণ বাদে এসে দেখেন বসার ঘরে সর্দারজি নেই। কী হলো? গেল কোথায়!
খানিক বাদে সর্দার এলেন। সারা গা কাদাপানিতে মাখামাখি। বিস্মিত বন্ধু বললেন, ‘কী হলো? কোথায় গিয়েছিলে?’
সর্দারজি বললেন, ‘বাড়ি গিয়ে বউকে বলে এলাম, বাইরে যে ঝড়, আজ রাতটা আমি তোমার বাড়িতেই কাটাব! নইলে আবার দুশ্চিন্তা করবে!’
$$বাড়ির ছোট্ট মেয়েটার সঙ্গে খাতির জমানোর চেষ্টা করছেন অতিথি।
অতিথি: বাবু, তুমি কোন ক্লাসে পড়ো?
ছোট্ট মেয়ে: ক্লাস ওয়ানে।
অতিথি: বাহ্! পাঁচটি ফুলের নাম বলো তো দেখি।
ছোট্ট মেয়ে: দুটি গোলাপ, তিনটি জবা!
$$প্রথম বন্ধু: কী করছিস আজকাল?
দ্বিতীয় বন্ধু: সৎ পথে ব্যবসা করার চেষ্টা করছি।
প্রথম বন্ধু: তাহলে তো তোর একচেটিয়া ব্যবসা। তুই ছাড়া তো ওই লাইনে আর কেউ নেই।
$$শিক্ষক: পৃথিবীতে অসম্ভব বলে কিছু নেই।
ছাত্র: জেব্রার একটা রঙিন ছবি তুলে দেখান তো!
$$শিক্ষক: শীতকালে অতিথি পাখিরা সাইবেরিয়া থেকে উড়ে আমাদের দেশে আসে কেন?
ছাত্র: স্যার, ওদের তো পয়সা নেই, প্লেনের টিকিট কাটতে পারে না, তাই নিজেরাই কষ্ট করে উড়ে আসে।
$$ক্যাবলার দ্রুত গাছে ওঠা দেখে নিচ থেকে এক বন্ধু তাকে জিজ্ঞেস করল, ‘কী রে ক্যাবলা, তুই গাছের ওপর কী করিস?’
ক্যাবলা বলল, ‘আপেল খেতে এসেছি।’
এ কথা শুনে বন্ধুটি হাসতে হাসতে বলল, উঠেছিস আমগাছে আর বলছিস কিনা আপেল খাবি!’
‘আরে বোকা এতে দাঁত বের করে হাসার কী আছে? আমি তো দুটো আপেল পকেটে নিয়েই গাছে উঠেছি’—ক্যাবলার জবাব।
$$হাবলু ও ট্যাক্সি ড্রাইভারের মধ্যে কথোপকথন—
ট্যাক্সি ড্রাইভার: স্যার, ট্যাক্সির পেট্রল শেষ হয়ে গেছে। গাড়ি আর সামনে যাবে না। এখানেই নেমে পড়ুন।
হাবলু: এত ফাঁকি মারার ধান্ধা করো কেন? গাড়ি সামনে যাবে না, তাহলে পেছনে নিয়ে যাও। আমাকে যেখান থেকে উঠিয়েছ, সেখানে দিয়ে এসো।