$$এক ভদ্রলোক বাজারে গেছেন কাপড় কিনতে—
ভদ্রলোক: আমাকে পর্দার কাপড় দেখান তো।
দোকানদার: কয় গজ দেব, বলুন।
ভদ্রলোক: আরে রাখেন আপনার গজ, আমাকে ১৫ ইঞ্চি কাপড় দিন।
.
.
.
.
দোকানদার: ১৫ ইঞ্চি কোনো জানালার সাইজ?
ভদ্রলোক: জানালা নয়, আমার কম্পিউটারের সাইজ।
দোকানদার: কম্পিউটারে কেউ পর্দা লাগায়?
ভদ্রলোক: আমি লাগাই, কারণ আমার উইন্ডোজ আছে।
$$মরুভূমি দিয়ে হেঁটে যাচ্ছে আলপিন আর সেফটিপিন! একসময় সেফটিপিন বলল:
—উফ! কী অসহ্য গরম!
দীর্ঘশ্বাস ফেলে আলপিন বলল:
—তুমি তো তবু চাইলে নিজের বুকের বোতাম খুলে দিতে পারো!
$$সর্দারজি গেছেন ১০০ মিটার দৌড় প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে। দৌড় প্রায় শুরু হয়ে যাবে। এমন সময় রেফারি ১, ২, ৩ বলে বাঁশিতে ফুঁ দিতেই সবাই দৌড় শুরু করে দিলেন। কিন্তু সর্দারজি তাঁর জায়গাতেই ঠায় দাঁড়িয়ে রইলেন।
সর্দারজির দাঁড়িয়ে থাকা দেখে রেফারি বললেন, ‘কী ব্যাপার, সবাই দৌড়াচ্ছে, কিন্তু আপনি দাঁড়িয়ে আছেন কেন?’
আপনি তো ১, ২, ৩ বলে বাঁশিতে ফুঁ দিয়েছেন। আর আমি তো ৪ নম্বর প্রতিযোগী। আমার নম্বর তো আপনি বলেননি, তাই আমি দৌড়াব কেন?’ সর্দারজির জবাব।
$$সর্দারজি গেছেন কম্পিউটার কিনতে—
সর্দারজি: আপনার দোকানের কম্পিউটারগুলো ভালো হবে তো?
বিক্রেতা: স্যার, খুবই ভালো। নতুন মডেলের এই কম্পিউটার আপনার অর্ধেক কাজই কমিয়ে আনবে।
সর্দারজি: বলেন কী! এই একটি কম্পিউটারই অর্ধেক কাজ করে ফেলবে!
বিক্রেতা: হ্যাঁ, স্যার।
সর্দারজি: তাহলে বাকি অর্ধেক বাদ থাকবে কেন? তাহলে দুটো কম্পিউটারই প্যাকেট করে দিয়ে দেন।
$$ক্লাসে সর্দারজি ও শিক্ষকের মধ্যে কথা হচ্ছে—
শিক্ষক: আচ্ছা, তুমি বলো তো, পৃথিবীতে সবচেয়ে প্রাচীন পশুর নাম কী?
সর্দারজি: স্যার, জেব্রা।
শিক্ষক: বলো কী! তা জেব্রাকে কেন তোমার প্রাচীন পশু মনে হলো?
সর্দারজি: স্যার, প্রাচীনকালে সবকিছুই তো সাদা-কালো ছিল। যেমন টিভি, মোবাইল ফোন। এখন সেই সাদা-কালোর বদলে হয়েছে রঙিন। কিন্তু জেব্রা তো এখনো সেই সাদা-কালোই রয়ে গেছে। তাহলে তো জেব্রা প্রাচীনকালেরই পশু হওয়ার কথা, স্যার!
$$সর্দারজি গভীর মনোযোগ দিয়ে একটি বরফের টুকরোর মধ্যে কী যেন খুঁজছেন।
অনেকক্ষণ ধরে বরফের টুকরো নিয়ে নাড়াচাড়া করতে দেখে সর্দারজির এক বন্ধু বললেন, ‘কিরে, বরফের টুকরো নিয়ে এত নাড়াচাড়া করার কী আছে?’
সর্দারজি বললেন, ‘একটা জিনিস খুঁজছি। কিন্তু কিছুতেই সেটা বের করতে পারছি না।’
সর্দারজির বন্ধু বললেন, ‘তা কী সেই জিনিস?’
‘আরে বোকা, দেখছিস না, বরফের টুকরোটা দিয়ে অনবরত পানি ঝরছে। কিন্তু কিছুতেই এই পানি ঝরার ছিদ্রটা খুঁজে পাচ্ছি না রে!’ সর্দারজির জবাব।
$$দুটো ইট বসে আছে ছাদের কিনারে। অপেক্ষমাণ। একটি তরুণ, অন্যটি বয়স্ক। নিচে তাকিয়ে তারা দেখল, এক লোক দাঁড়িয়ে আছে।
তরুণ ইট বলল:
—মোক্ষম সুযোগ! চলো, ঝাঁপ দিই।
—চলো।
লাফ দিল তারা। উড়তে উড়তে তরুণ ইট বলল:
—অযথাই ঝাঁপ দিয়েছি! লোকটার মাথায় তো হেলমেট!
বয়স্ক ইট বলল:
—নতুন প্রজন্ম এত আনাড়ি! এই দ্যাখো, কী করতে হয় এসব ক্ষেত্রে।… এই যে ভাই, শুনছেন?
লোকটি তাকালো ওপরের দিকে:
—আমাকে বলছেন?
$$—ওগো, শুনছ, পৃথিবীটা আসলেই ছোট! এইমাত্র খবর পেলাম, তোমার তৃতীয় স্ত্রী আর আমার দ্বিতীয় স্বামী তাদের হানিমুন উদ্যাপন করছে তোমার দ্বিতীয় স্ত্রীর প্রথম স্বামীর কটেজে!
আমার ব্লগ দেখতে চাইলেclick here
সর্বশেষ এডিট : ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:২৬