প্রাচিন তম সভ্যতা গুলোর একটি, আমাদের দেশের গাঙ্গারিডাই
এর ধ্বংসাবশেষ দেখতে উয়ারী-বটেশ্বর গ্রামে গিয়েছিলাম ক-দিন আগে। সাথে ছিলেন ব্লগার কামাল ভাই (সাদা মনের মানুষ), নির্বাসিত নিশাচর, ক্যাকটাস (ফয়সাল ভাই), তারেক ভাই (নিকঃনিরব), আমার একবন্ধু আর তার ছোট ভাই।
ইতিহাসের কচকচানি করতে আর চাইনা। ওটা গত পর্বেই (Click This Link) শেষ করেছি। গ্রামটা অসাধারন রুপসী। উয়ারী-বটেশ্বরের কিছু ছবি শেয়ার করলাম এখানে। ছবি গুলোতে অসাধারন কোন প্রাকৃতিক দৃশ্য নেই। পাহাড়, অরণ্য, ঝর্না জাতীয় কিছু নাই। ছবি তুলে মজা পেয়েছি কারন এগুলো শুধুই সহজ সরল শান্ত একটা গ্রাম আর গ্রামীন মানুষের ছবি। মনে হচ্ছিলো জসিমউদ্দিনের কবিতার বই ফুড়ে সবাই জীবন্ত।
যাদের নেট স্পিড আমার মতো স্লো, তাদের কাছে এডভান্স ক্ষমা প্রার্থি।
এই খেলাটার নাম গাড়ি গাড়ি খেলা। লম্বা একটা লাঠির উপরে সবাই বসে অনেকটা হ্যারি পটারের ম্যাজিক স্টিকের মতো। হাতের থালাটা হয় স্টিয়ারিং। তার পরে মুখ দিয়ে ইঞ্জিনের সাউন্ড আর হর্ন দিতে দিতে ছুটে এসে একজন আরেকজনকে ধাক্কা দিতে হয়।
পিতা-পুত্র। ছবি তুলার সময় পিচ্চির মা হাসবেন্ডকে বকা দিচ্ছিলেন, নিজেও খালি গায়ে থাহো, বাচ্চারেও খালি গায়ে নিয়া ছবি তুলতেছ। মান-ইজ্জত কি ধুইয়া দিছ?
ইয়া ঢিশুম ঢিশুম
ছোট্ট মাথা কিন্তু কতোই না চিন্তায় অস্থির। একজন শিশু দার্শনিক
পবিত্র বিস্ময় !
আমাদের আড্ডা।
রাশি রাশি ভারা ভারা, ধান কাটা হলো সারা।
প্রকৃতির রেখাচিত্র।
সূর্য গেল পাটে।
গোধুলী।