১) তিনজন লোক রাস্তায় দাড়িয়ে আছে ।
অন্ধ – দ্যাখ দ্যাখ আকাশে কত তারা
ল্যাংড়া – তুই তারা গুলো গোন নাহলে লাথি মারবো ।
ভিখারি – তুই মার আমি তোকে টাকা দেবো ।
২)শিক্ষক – তুমি একটা অপদার্থ ।
জানো তোমার বয়সে বিল গেটস ক্লাসে প্রথম হয়েছিলো ?
ছাত্র – কিছু মনে করবেন না স্যার
কিন্তু আপনার বয়সে হিটলার সুইসাইড করেছিলো ।
৩)লোক – তোমার বাবার বয়স কত?
ছেলে – আমার আর আমার বাবার বয়স একই
লোক – কি??এটা কি করে সম্ভব??
ছেলে – আরে আমি জন্মানোর পরই তো উনি বাবা হয়েছেন ।
৪)শিক্ষক – কোন বই বেস্ট সেলার হতে গেলে
বই টাতে কি কি থাকা উচিত?
ছাত্র – বই এর কভারে একটা মেয়ে
আর মেয়ের গায়ে নো কভার ।
৫)বয় ফ্রেন্ড – আই লাভ ইউ
গার্ল ফ্রেন্ড – আই লাভ ইউ টু
বয় ফ্রেন্ড – তুমি আমাকে কতোটা ভালোবাসো?
গার্ল ফ্রেন্ড – তুমি আমাকে যতটা ভালোবাসো ঠিক ততটা
বয় ফ্রেন্ড – চিটার ,আমি ভাবতাম তুমি আমায় সত্যি কারের ভালোবাসো ।
৬)একদিন একটা বৌ একটা গাধাকে ধরে বাড়ি নিয়ে এলো ।
স্বামী – এই পাঠা তাকে কোথায় পেলে?
স্ত্রী – দেখতে পারছ না? এটা একটা গাধা ।
স্বামী – আড়ে গাধা কেই তো জিজ্ঞেস করলাম ।
৭)ডাক্তারের চেম্বারের সামনে দাঁড়িয়ে আছে এক তরুণ। কাছ দিয়েই যাচ্ছিল ঐ তরুণের এক বন্ধু।কথা হচ্ছে উভয়ের মধ্যে-
১ম জনঃ কি ব্যাপার, তুই এখানে দাঁড়িয়ে কি করছিস?
২য় জনঃ মেয়েদের দেখছি!
১ম জনঃ মানে?
২য় জনঃ ঐ দ্যাখ, ডাক্তারের চেম্বারের দরজায় ঝুলানো আছে।
১ম জনঃ মেয়েদের দেখার জন্য বিকাল ৪টা থেকে ৬টা। তাতে কী হয়েছে?
২য় জনঃ তাই তো দাঁড়িয়ে নির্দেশ পালন করছি।
৮)গার্লস কলেজের সামনে দাঁড়িয়ে দুই বন্ধু-
১ম বন্ধুঃ মামা,মনে হয় মিল্ক ফ্যক্টরিতে বাম্পার ফলন হয়েছে।
২য় বন্ধুঃ হ্যাঁ মামা,ঠিক বলেছ !
পাশ থেকে দুটো মেয়ে কথাটা শুনলো, শোনার পর ছেলে দুটোকে উদ্দেশ্য করে একজন আর একজনকে বললে-
“চলতো দেখি,কলা মনে হয় সব পচে গেছে!
৯)জঙ্গলে পশুদের ডাক্তার শেয়াল।
এক নেকড়ে জ্বরের ওষুধ নেবার জন্য শেয়ালের গুহায় গেল।
গিয়ে দেখলো এক সুন্দরী মাদী খরগোস চুপচাপ শুয়ে আছে।
নেকড়ের মাথায় কুবুদ্ধি চেপে গেল। শেয়ালকে বললো, শেয়াল ভায়া আবার তো জ্বর, এখন কি মদ খাওয়া চলে?
শেয়াল বললো, ওটাই তো… এখন সবচেয়ে বড় ঔষধ হুজুর। নেকড়ে শেয়ালকে কড়কড় টাকা দিয়ে মদ কিনতে পাঠালো।
শেয়াল ফেরার আগেই মাদী খরগোসের সঙ্গে .............
কিন্তু খরগোসের তেমন কোনো ভাবান্তর হল না, বাধাও দিল না।
শেয়াল ফিরতেই নেকড়ে জিজ্ঞেস করলো, আচ্ছা ভায়া, এই খরগোসটা কে? শেয়াল বললো, ও পাশের গ্রাম থেকে এসেছে, এইডস সারাতে ।
১০)এক ব্যক্তি অসুস্থ হয়ে পড়ায় তার স্ত্রী একজন ডাক্তার ডাকলো।
ডাক্তার পরীক্ষ করে পথ্য দিল আর বললো- ঔষধগুলা নিয়মিত চালাবেন আর উনাকে নিয়মিত কলা, ডিম আর দুধ খাওয়াবেন।
স্ত্রী বললো- স্যার, আমি তো ওরে দুধ খেতে দিই, কিন্তু ও খালি......
১১)মহিলা হোষ্টেলে হঠাৎ বিদ্যুৎ নষ্ট হয়ে গেলে,
ওয়ার্ডেন বিদ্যুৎ অফিসে ফোন করলো, হ্যালো বিদ্যুৎ অফিস?
আপনার লোকজন কে তাড়াতাড়ি পাঠিয়ে দিন, মেয়েরা সবাই মোমবাতি ব্যবহার করছে!