অতঃপর , সান্ধ্যকালীন অসুখী বাতাস গায়ে মেখে ,
সঙ্গী করে ,
মুঠোবন্দী রক্ত -রুমাল আর অরণ্যের ঘুমন্ত পাখিদের নৈঃশব্দ !
জেনেছিলাম
আমিই সেই পথভ্রষ্ট , দিকভ্রান্ত স্বর্গীয় দূত !
মনঃবৈকালিক বিভ্রমের মত অনতিক্রম্য ,
বিষাদ পাখির শুন্যতার মতোই পরিত্যাজ্য ।
যেন ,
মায়াবী প্রজাপতিদের ডানায় ভর করে কুয়াশাছন্ন ভ্রান্তি !
যেন
নক্ষত্রের পথে হাঁটতে থাকা পথভোলা পথিক !
ইচ্ছে হয়
মুদ্রিত করি পৌরাণিক উপাখ্যান ।
ইচ্ছে হয়
হেটে চলি , পুষ্পবতীর চোখের ভিতর !
তারপর
স্মৃতিশূণ্য রাত্রি-বিলাসে ,
পাখির ডানায় লিখেছিলাম
অরণ্যের পাখিরা জেগেই আছে!
বিষণ্ণ , ভ্রান্ত , বিষাদসুরে নৈঃশব্দ !
মৃত্যুর ওপাশে গড়িয়ে পড়া অজস্র মেঘ ,
সাদা , নিষ্পাপ !
তোমার মতো ...
সর্বশেষ এডিট : ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১২:২৩