আচ্ছা বলতো অনেক দিন তোমার সাথে কথা হয়
তুমি কি আমায় রচনা করতে পেরেছ?
ওরে বাবা! অনেক গভির প্রস্ন
রচনা বলতে কি বুঝালে?
আমি বুঝি নি তো!
তবে তুমি ভাবাও
আমি ভাবি তুমি যখন বল - এই তুমি এলে?
মনে হয় যেন তুমি অনেক আগে থেকেই
শুধু আমার পথ চেয়ে থাকো
অনেক অপেক্ষা কর
এগুলো খুব ভাবায়।
ভেবেছ অনেক কিছু
তাতেই আমার ভালো লাগা হল যে,
তাই?
আমাকে জানতে ইচ্ছে করে না ?
করে তো...
তবে শুধাও নি তো কোন দিন!
"সেই ভালো সেই ভালো
আমারে না হয় না জান"
তবে আজ শুধাই
সত্যি বল কে তুমি?
কেন মনে হয় তুমি আমায় অনেক চেন?
কে তুমি?
কেন আমায় তোমার এতো ভালো লাগে?
কেন অমন করে বল " এই তুমি এলে "
কি মায়া থাকে কথা গুলি তে !
তা বলেতে পারবো না
তোমায় কেন এতো ভালো লাগে।
আমি জানতাম তুমি পারবে না বলতে ।
একদিন তোমায় আমি কষ্ট দিবো
অনেক কষ্ট , দেখো একদিন কষ্টের রজ্যের রানী হবে তুমি
আমার কষ্ট আমার অভাব তোমার রূপের অলঙ্কার হবে
যা ছাড়া তুমি নিঃস্ব শূন্য হয়ে অপূর্ণ থাকবে
আমি কষ্ট দিবো তোমায় কষ্ট।
তাই ?
দিলে দিবে
আমার ভাগ্য
মানুষ আমায় আপন করে মধ্য পথে এনে ছেড়ে যায়
আমি অবাক হই,
আবার কেউ আপন হয়ে আসে
আবার ছেড়ে যায়
আমি আবার অবাক হই,
কখনো তুমি ছেড়ে গেলেও আমি অবাক হব না!
তবে এটা ঠিক তুমি ভিন্য
অমিল সব নক্ষত্রের মাঝে একজন
তুমি ধ্রুব যা একটাই
চলে যাবে যাও
রইবে তোমার পায়ের চিনহ
ধুলার রুপে আমার উঠোন জুড়ে ।
চোখ বন্ধ কর
করলাম
চোখ খোল
খুললাম
চলে গেলে !
আমি অবাক হয়নি
তুমি ও আমায় ছেড়ে গেলে
কষ্ট হয়ে ঠিক ই আমার
শরীর জুড়ে বয়ে গেলে।
বাহ ! এতো সুন্দর করে বললে যে
আমি আর লুকাতে পারলাম না
ফিরলাম, দেখ
হুম-
রক্ত চুষে যে শব্দ বের হয়ে আসে
তা প্রত্যেক হৃদয়ের নিড় নাড়ায়
আমি একদিন হারিয়ে যাবো
কেউ আমায় বুঝবে
চাইবে আমায় বুকের মাঝে
আমি ফিরবো না
রইবো না ত্রি সীমায়
যাবো ওই শূন্যে
যেখানে আঁধার ছোঁয়
এক রাজ্যের শূন্যতা।