মঘেরে চাদরে আবৃত র্বষামূখর সন্ধ্যায় প্রকৃতি তার অপরূপ সৌন্দয্য প্রর্দশণী নয়িে হাজরি হয় অনুরাগী হৃদয়রে ধারে ধারে ।ঝুম-ঝুম বৃষ্টরি হমিশীতল পরবিশে আর রং তুলরি র্স্পশে দৃষ্টনিন্দন দুতলা বাড়টিি এখনো আমার মনে দাগ কটেে আছে , কারণ তা হল হৃদয় উচ্ছাসতি প্রথম অভসিাররে পবত্রি স্থান । চর্তুদকিে অন্ধকাররে অমানশিা , ক্ষণ-েক্ষনে বজিলীর আলো ঘর আলোকতি করে দয়িে যায় আর তার ছুঁয়ায় মনে অজানা শহিরণরে এক লহরী সৃষ্টি হয়ে তা প্রসারতি হয় সমগ্র শরিা উপশরিায় ।খালী আলয় , ক্ষীণ প্রদ্বীপ আর ঝুম-ঝুম বৃষ্টি ভীরুমনে নানা সংকোচরে জন্ম দয়িছে-ে--- তরী কি তীরে পৌঁছাতে পারব?ে
ববিকে সাথে আবগেরে এই যনে রাজা-মহারাজার ভয়ঙ্কর যুদ্ধ----উচতি-অনুচতি,যৌক্তকি-অযৌক্তকি আর নতৈকি-অনতৈকিতার প্রশ্ন অবলীলায় বলিীন হয়ে যায় হৃদয় প্রত্যাশার টাইফুন ঝড়ে ।হৃদয় সতেুর মধ্যভাগে সমাজ সৃষ্ট কাটাতাঁররে ঘৃন্যবাধা ভাঙ্গা ঘররে অনল প্রবাহকে আরো তরান্বতি করছেে । হলুদ শাড়ীর আচলে র্অধাবৃত বদনরে প্রনয় দৃষ্ট,ি হৃদয় উজাড় আততিীয়তা ও বাদ্যহীন মরম র্স্পশী প্রনয় সুরে আমার জীবন লাভ করছেে এক অনন্য র্পূণতা । পদ্মা-মঘেনার মোহনায় নর্লিজ্জ হৃদয় গাহনরে আগে ত্রভিুবনরে আবৃত রহস্য আমার অজানা ছলি এলোকশেরে আবশেে তোমার হৃদয় সর্মপনরে প্রত্যাশা জাননিা আমি কতটা পূরণ করতে পরেছেি তবে তােমার নয়নে অর্পূণতার ছাপ দখেনিি । দখেছেি আগ্নগেরিরি লাভা উৎগরিণরে আগে হৃদয় ভসেে যাওয়া সুখরে কান্না, তা’তো সুখরে বহঃিপ্রকাশ ।মঘেে ঢাকা চাঁদরে র্দশন শষেে চোখে না’বলা চাওয়ার অজানা সুখানুভূতরি র্পূণতায় তনুমন দীঘরি শান্ত জলে আবশে ধারণ করে দুটি হৃদয় আবদ্ধ হয় এক চরিস্থায়ী বন্ধনে ।
সর্বশেষ এডিট : ১২ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ১১:১৮