এখন রাত্রি খুব- চারপাশ নিশ্তব্ধ, শুনশান নিরবতা
আমি আছি এইতো বেশ ভালো আছি অনেক দিনের পুরনো মন
সহস্র বছরের বিবর্তিত মস্তিষ্কের উদ্ভট ভাবনার পাখা মেলে
উড়ে যায় শুইশায় তিমির গগন পানে অন্ধকারে আলিঙ্গন করে
এ ভূমিতে এসেছিলো যারা যাদের হাড়গোড় অকখত, এ বাঙ্গদেশে
এখানে বিরাট নদী ছিল এখনো আছে তার ছিটেফোটা কান্নার প্রবাহ,
হাজার বছরের ঐতিহ্য বাঙালীর দু”খ বিলাসী স্বপ্ন কাতর ।
এ নিঝুম নিরালায় গঙ্গা যমুনার প্রমত্তা আত্বা বঙ্গপোসাগরে ধায়....
এখন আকাশ ঘুটঘুটে অন্ধকার কাদিতে ইচ্ছে হয় … কেন ?
দুখ বিলাসী বাঙালী বলে কান্না কি তবে শিরায় শিরায় ?
পুর্বপূরুষের হাড় ভাঙ্গা র্বীযশিক্ত শক্ত মাটি উর্বরা পরিপাটি।
মাটির গন্ধে ঘুম আসেনা কোন পরিচিত ঘ্রান উদ্ভট মস্তিষ্কে
সহস্র কোটি সময়ের জমানো রং রূপ গন্ধ জেগে উঠে!
কি অদ্ভূত! অষ্ট্রমঙ্গোলয়েড,আর্য নিগ্রো আর আরব আফগান মিশ্রিত মস্তিষ্ক,
কত কি যে বলে কত প্রশ্ন জাগে কি যে বলে জানিনা কিছুই!
যে কথা বলিতে চেয়েছিলো বিনিতা বলা হয় নাই তার
এ নিরবতা এখনো স্বাক্ষী হতে চায় নিশ্তব্ধতা তো নির্বাক নয় সব সময়
কেন যে ভূল করে গোপনে আসে দু -ফোটা জল বোধগম্য নয ।