আমি থাকি একটা ক্ষুদ্র শহরে। মূল হিরোশিমা শহর থেকে ৩৯ কি:মি: দূরে। হিরোশিমা বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল ক্যাম্পাসকে ঘিরেই এই শহর।
নাম তার সাইজো। সাইজে সাইজো ছোট্ট হলেও, এখানে নানান দেশ থেকে আসা মানুষজনের সমাগম বেশি। তবে ইংরেজি নিয়ে কষ্ট কিন্তু কম নয়।
এই শহর নানান দেশের মানুষের জন্য অভিনব অভিজ্ঞতার আধার। এরমধ্যে একটা হল জীবনের প্রথম তুষারপাত দর্শন। আমাদের অনেকেরই এই অভিজ্ঞতা প্রথমবার হয় বাংলাদেশের বাইরে এসে। নানান দিক দিয়ে আমাদের দেশটা এত সুন্দর আর বৈচিত্র্যপূর্ণ, মাঝেমাঝে ভাবি তুষারপাতটা হলে একদম ষোলকলাপূর্ণ হোত। এটা আমার প্রথম তুষারপাত দেখা নয় কিন্তু তারপরও বিশেষ কিছু। কেন?
উত্তর জানিনা।
খুব সাধারণ বাঙ্গালী একটা মানুষ বরফের মাঝে হাঁটি আপনাদের জন্য বরফের ছবি তুলি।
১ পুরো শহরটা ঢেকে আছে বরফে
২ এর মধ্যে জেগে আছে লাল একটা ফুল
৩ জীবনের স্পন্দন এখনো তীব্র
৪ দুয়ারে দুয়ারে বরফের সম্ভাষণ
৫ তুষাবৃত জান্তব শেকড়
৬ এই পথের যে কোথায় শেষ আমরা ক্ষণস্থায়ী চিহ্নমাত্র
৭ তবুও কালো জলে বরফের স্পন্দন ১
৮ তবুও কালো জলে বরফের স্পন্দন ২
৯ এ শহর প্রান্তর, তুষার যন্তর
১০ আর সে আসে, রহস্যময়ী
সর্বশেষ এডিট : ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৬