আমি এখনো যাই সে হোস্টেলের সামনে, সেই গলিতে, সেই রাস্তায়, সেই ক্যাফেতে
তোমার অস্তিত্ব, তোমার স্মৃতি গুলো কে অনুভব করতে।
আমার ভাল লাগাতেও যাই আবার খুব বেশি মনে পড়তে থাকলে বাস থেকে নেমেই হাটতে থাকি এদিক টায়। আমার এখনো তোমার হোস্টেলের ফুটপাতের রাস্তাটায় চোখ তুলে দেখি তুমি হেটে আসতেসো।
বিশ্বাস করবা না সে কি এক ভাল লাগা কাজ করতো।
কোনো একটা মেয়ে উজ্জল শ্যামলা বাধা চুলে চশমা পড়া টী শার্ট পড়া বা থ্রী পিসে কোনো মেয়েকে ওই এলাকায় দেখলেই মনে আরে সে নাকি.... বুক টা ধুক করে কেপে উঠে যেমন টা তুমি ছুয়ে অনুভব করেছিলে।
সারাদিন ব্যস্ত থাকি।
প্রেসার না থাকলেও ইচ্ছা করে প্রেসার নেই
প্রায়ি মৌচাক থেকে সাইন্সল্যাব পর্যন্ত হেটে আসি। যেন বাসায় ঢুকেই ক্লান্ত শ্রান্ত অবশান্ত হইয়া ঘুমাই। কিন্তু
আমি না ঘুমাতে পারি না এখন সহজে।
চোখ দুটো ব্যাথা করে।
কিন্তু ঘুমাতে গেলেই একটা অস্থিরতা কাজ করে নিজেকে বুঝিয়ে বুঝিয়ে ৩টা বা ৪ টার দিকে ঘুমাই
৬টা বা সাড়ে ৬ টায় ঘুম ভেঙ্গে যায়
একটা অস্থিরতা একটা তীব্র যন্ত্রনা বোধ করতে থাকি
ঘুমাতে চেষ্টা করলেই চোখ দুটো বন্ধ করলেই মনে হয় এই বুঝি তুমি তোমার গত ভালবাসায় ফিরে যাচ্ছো
এই বুঝি তুমি ফোন দিয়া বলবা আমাকে আর ফোন দিও না
আমি তোমার আর নই
একেবারে চলে যাচ্ছো
একদম আমার অসীম সীমানার বাইরে।
কিন্তু অদ্ভুত দেখো!
এমন টা তো সত্যিই ঘটে গেসে
তবুও কেন বার বার মনে হয় এটা আমার
এই বেপারটা! আমি নিজেরে কেন যে বুঝাইতে পারি না।
কবে যে পারব তা! আমি আর নিতে পারতেসি না।। তোমার আমার সে শিব মন্দির টাতে আমি আর যাই না
কিন্তু দূর থেকে বলি হে শিব ঠাকুর আমারে শক্তি দাও
আমারে একটু শান্তি দাও কিছু টা পথ চলার।
আমি দুইটো কদম ফেলতে চাই আমি ওই সব কিছু ছাড়া।
আমি ভুলে থাকতে চাই সব কিছু সারাদিনে মধ্যে অন্তত ৫টা মিনিট সময়ের জন্য
আমারে সে শক্তি টুকো দাও