(নেট)
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনুচের ভাষণ শুনলাম, গত এক মাসে তাদের নেওয়া কার্যক্রম তুলে ধরার পাশাপাশি সংস্কারের যে দাবি চারিদিকে তার একটি যাত্রা শুরু হবে ১লা অক্টোবর থেকে ছয়টি কমিশন দিয়ে তা ঘোষণা্ করেছেন।
১. জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশন- প্রধান, আব্দুল মুয়ীদ চেীধুরী
২. আইন ও বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশন- প্রধন, শাহ আবু নাঈম মমিনুর রহমান
৩. নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশন- প্রধান, বদিউল আলম মজুমদার
৪. দূর্ণীতি দমন কমিশন সংস্কার কমিশন- প্রধান, ইখতেখারুজ্জামান
৫. পুলিশ প্রশাসন সংস্কার কমিশন- প্রধান, সরফরাজ চেীধুরী
৬. সংবিধান সংস্কার কমিশন- প্রধান, ড. শাহদীন মালিক
তিনজনকে সম্ভবত সবাই চিনেন, আমি বিশ্বাস করি তারা খুব দ্রুত সুন্দর একটি রুপরেখা জাতি সম্মুখে হাজির করবে।
বক্তব্যের শেষ অংশে তিনি অধৈয্য না হওয়ার আহবান করেছেন।
বিএনপির সামনে গরম ভাত কিছু কিছু নেতা দ্রুত খাওয়ার জন্য পাগল হয়ে গেছে। কিন্তু জনগন সম্ভবত পাগল হচ্ছে না তারা সংস্কার চাচ্ছে। বিএনপির উচিত তাদের ঘোষিত ৩১ সংস্কার দফা নিয়ে এই সব কমিশনের সাথে কাজ করা তাহলে তাদেরকে ক্ষমতায় এসে নতুন করে আর সংস্কার করতে হবে না। জনগন পজিটিভ নিবে। বিএনপি যদি মনে তারা সব করবে তাহলে ভুল সিধান্ত। আর যদি ভাবে না আমরা আগের মতই থাকবো তাহলে কিছুই বলার নেই।
নতুন বাংলাদেশ নতুন কিছু হোক এই প্রার্থনা।
সর্বশেষ এডিট : ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:৩০