'ভ্রমণ বাংলাদেশ’ এর নিয়মিত আয়োজন ‘হাঁটি হাঁটি পা পা, হাঁটার নাম সুস্থতা’। শীতের কনকনে হাওয়া অথবা বসন্তের দখিনা হাওয়া যখন যাই থাক না কেন নির্মল আনন্দের খোরাক যোগায় এই আয়োজন। কর্ম ব্যস্ত নগরীর যান্ত্রিকতা থেকে ছুটির দিন গুলোকে ঘরে ঘুমানো ছুটির মত না কাটিয়ে নিজেকে একটু নিজের মত করে উপভোগ করার প্রয়াস যোগায় এই ইভেন্ট গুলো। চলুন ঘুরে আসি ঢাকার আশেপাশে...
জানুয়ারী ও ফেব্রুয়ারী মাসের দুইটি হাঁটা ইভেন্ট এর কিছু ছবি।
১। আমার ছোট্ট এ তরী যাবে কি??
২। বসিলাব্রীজ।
৩।গুড মর্নিং
৪। বসিলা ব্রিজের উপরে
৫। পথে দেখা হয়ে গেল মিষ্টি বাবার সাথে
৬। ছবির নাম যদি ছাগল হইতাম রে-রে-রে !!!
৭। সাধের লাউ বানাইলি মরে বৈরাগী
৮।গাছের পাহারাদার
৯। ও মাঝি নাও ছাইড়া দে...
১০। ও সকিনা গেছস কিনা ভুইলা আমারে, আমি এখন ভ্যান চালাই বউ এর ঠেলায় রে
১১। এই পথ যদি না শেষ হয় তবে কেমন হতো তুমি বল তো ???
১২। পথে মসজিদ থেকে জিলাপি খেতেও ছাড়েনি এই পঙ্গপালের দল।
১৩। ১২২ বছরের চির যৌবনার সাথে আমরা
১৪। কি হচ্ছে এখানে ????
১৫। কি মছতকার দেখা গেল।
@@ আরও কিছু ছবি @@
*** দিনের শেষ সূর্য ***
আমাদের প্রথম হাঁটা ইভেন্ট এর সংক্ষিপ্ত ভ্রমণপথ
সকাল,
৮ঃ১৫ = সকালের নাস্তা বেড়িবাঁধ তিন রাস্তার মোড়ে
৮ঃ৪০ (প্রায়) = যাত্রা শুরু (বসিলার রাস্তা ধরে)
৯ঃ১৫ = শহীদ বুদ্ধিজীবী সেতুতে পদার্পণ
৯ঃ৩২ (প্রায়) = শহীদ বুদ্ধিজীবী সেতু থেকে নেমে আসা
১০ঃ০৪ = আটি বাজার ব্রিজ অতিক্রম
১০ঃ০৫ = আটি বাজার চৌরাস্তায় পৌঁছানো (প্রায় মিনিট সাতেক সেখানে অপেক্ষা)
১০ঃ১২ = সেখান থেকে ডানদিকে (আটি বাজার-কলাতিয়া সড়ক) চলে যাওয়া
১০ঃ৩০ = আটি বাজার-কলাতিয়া সড়ক থেকে বাঁদিকে গ্রামের দিকে চলে যাওয়া রাস্তায়
১০:৪৯ = বাংলা নগর (সেখানে চা পানের জন্য বিরতি)
দুপুর,
১২:০০ = ভাওয়াল মনোহরিয়া, আটি, কেরাণীগঞ্জ
জুমুয়া = গুইটা কৃষ্ণনগর
২ঃ২২ = ফতেনগর, কলাতিয়া বাজার
২ঃ৩০ = সমশেরপুর, ফতেনগর, কলাতিয়া বাজার (সেখানে দুপুরের খাবার)
৩ঃ৩৫ = লোহার ব্রিজ পার হয়ে নূরপুর জামে মসজিদ হয়ে সোজা হেমায়েতপুর বাজার। সেখান থেকে বাসে ঢাকা।
১। যাত্রা হল শুরু
২। বাংলার সাবমেরিন
৩। গ্রউপ্সসসস
৪। ফুল ফুটুক আর নাই ফুটুক বসন্ত কিন্তু এসে গেছে
৫। চলছে ফটোসেশন
৬। মিষ্টি আমরা খাই না )
৭। মিষ্টি খাওয়া শেষ, এই বার হাঁটেন সবাই
৮। বহুত হাঁটসেন ্, এই বার কিছু খান।
৯। আমার নাইকা কই? আমি টাইটানিক হইতে চাই
দ্বিতীয় হাঁটা ইভেন্ট এর সংক্ষিপ্ত ভ্রমণপথ
সকাল,
৮ঃ৪০ = পদযাত্রা শুরুর জন্যে বাসযাত্রা শুরু। বন্ধন পরিবহনের বাস দিয়ে নারায়ণগঞ্জের বন্দর উপজেলার দিকে...
৯ঃ০৩ = বাসে করে নারায়ণগঞ্জে প্রবেশ; সাইনবোর্ড এলাকা... ডানে মোড় নিয়ে বন্দরের দিকে...
৯ঃ৩০ = বন্দর লঞ্চ টার্মিনাল
১০ঃ০০ - ১০:২২ = লঞ্চ যাত্রা (ঐটা আদৌ লঞ্চ ছিল কিনা আমি জানি না)
১০ঃ২৪ (প্রায়) = মূল ভ্রমণ শুরু
১০ঃ৩৪ = চা পানের বিরতি বটতলার মদনগঞ্জে
১০ঃ৫৩ = N H Imran Jitu ভাইয়ের বাসায় আতিথেয়তা গ্রহণ।
১১ঃ৩৪ = সেনপাড়া
১১ঃ৫৮ = কান্দীপাড়া
দুপুর,
১২ঃ৫২ = দীঘলদি
১ঃ০৬ = সাবদী বাজারে জুমুআর সালাত আদায় ও মিষ্টি খাওয়া
২ঃ৩৪ = আইসতলা, কলাবাগ
২ঃ৪৯ = জিধরা চৌরাস্তা... মূল ভ্রমণের এখানেই সমাপ্তি।
এই ভ্রমণ পথটি করতে আনামুল ভাইয়ের অবদান অনস্বীকার্য